আর-পিল 2.5 মি.গ্রা.: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

হ্যালো পাঠকবৃন্দ, আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আমাদের এই পোষ্টে আজ জানাব ব্যবহারিত R-Pil 2.5 mg ট্যাবলেট সম্পর্কে। এই ঔষধের ব্যবহার পদ্ধতি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও নিউক্লিওটাইডের ভিন্ন বিষয়বস্তু সহ এই ট্যাবলেট সম্পর্কে জানতে থাকবেন। আরো তথ্যের জন্য পোষ্টটি সম্পুর্ণ পড়ুন।

R-Pil 2.5 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

R-Pil 2.5 এর প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি অনেকটা বুঝতে মূলত কার্ডিওভাসকুলার রোগের সমস্যা ও রক্তপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। রক্তপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য এসি ইঞ্জেকশন ব্যবহার হয়। এটি একটি টেবলেট রূপেও উপলভ্য। রমিপ্রিল একটি এসিই ইনহিবিটর, যা রামিপ্রিলাটের হাইড্রোলিসিস পরে এ্যান্জিওটেনসিন পরিণতিতে (এটিপি 1-এর রূপে) অক্ষম করে। রমিপ্রিল একটি দক্ষতা সম্পন্ন এবং দীর্ঘস্থায়ী ও যথার্থ; সেটা লংটাম থেরাপিতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

R-Pil 2.5 mg এর ব্যাবহার

আর-পিল ২.৫ মি.গ্রামের ব্যবহারের জন্য ডোজেজ নির্ধারণ পৃথকভাবে করতে হয় প্রতিটি রোগীর প্রতিস্পর্ধা এবং প্রতিক্রিয়া অনুযায়ী। হাইপারটেনশন ব্যাধি বিশেষ করে হয় এই রোগীদের জন্য রোগবশত নিয়মিত সময়সূচিতে ১.২৫-২.৫ মি.গ্রাম ডোজ প্রদত্ত হয়। এরপর সামান্য ব্রেকে নিম্ন ত্রিমাসিক ডোজ ২.৫-২০ মি.গ্রাম প্রতিদিন এক বা দুই টুকরায় খেতে পারে। যদি একটি ডাইয়ুরেটিক সম্পন্ন রোগীর নিয়ন্ত্রনযোগ্য হাইপারটেনশন থাকে, তবে ডাইয়ুরেটিকটি একত্রিত খাবার বা উদ্বিগ্নকর সাবস্ট্যান্সের জন্য ত্যাগ করা উচিত। মার্চ অফ ইনফারকশনে রোগীদের জন্য রমিপ্রিল ২ দিনের মধ্যে শুরু করা যেতে পারে। এর জন্য প্রথমত ২.৫ মি.গ্রাম দুইবার দৈনন্দিন খাওয়া প্রস্তাবিত হয়।

R-Pil 2.5 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

আর-পিল 2.5 মিলিগ্রাম হল একটি এসি ইনহিবিটর, যা রমিপ্রিলাট হয়ে অ্যাঙ্গিওটেনসিন 1 কে উস্মিত তত্ত্বাবদ্ধকারী পদার্থ অ্যাঙ্গিওটেনসিন II তে পরিণত বন্ধ করে। এর ফলস্বরূপ, অ্যাঙ্গিওটেনসিন আই এর ঘনত্ব কমে যায় এবং ভাসপ্রেসর ক্রিয়া এবং অলডোস্ট্রোন বিশিষ্ট সারে অবনতি হয়। এভাবে রমিপ্রিল তার এন্টিহাইপারটেনশাইব কাজকরতার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে। এর কাজের অপ্টিমামদোস নিয়ন্ত্রণের জন্য রোগীদের অবশ্যই উত্তম প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে ডোজেজ সংশোধিত করতে হবে। হাইপারটেনশানের জন্য সাধারণত রমিপ্রিলের প্রথমিক মাত্রা 1.25-2.5 মিলিগ্রাম প্রতিদিন একবার যেমন স্বীকার করা হচ্ছে। যদি রমিপ্রিলে মাধ্যমে বিপি নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, তাহলে একটি ডায়ুরেটিক যোগ করা হতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।