এসবি-গ্লিম ৩ মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

আমরা সবার পরিচিত সেই ট্যাবলেট SB-Glim 3 mg নিয়ে আজকের পোস্টটি লেখা হল। এই পোস্টে আমরা জানব এই ঔষধটির ব্যাবাহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গ্রহণের পদ্ধতি এবং আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। তাই অনুগ্রহ করে পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালভাবে পড়ুন এবং আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পান।

মেডিসিনের নামঃ SB-Glim
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট
জেনেরিক নামঃ গ্লাইমিপিরাইড
মেডিসিনের পাওয়ারঃ ৩ মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ সানম্যান-বীরদেম ফার্মা লিঃ
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ ১২.০০

SB-Glim 3 mg এর ব্যাবহার

এসবি-গ্লিম ৩ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট এর ব্যবহারের বিষয়ে আপনি কি জানেন? এটি সুলফোনিলইউরিয়া এন্টিডায়বেটিক এজেন্ট, যা রক্ত শর্করা পরিমাণ কমিয়ে দেয়। এটি মূলত প্রভাবিত হয় প্রভাষিত প্যানক্রিয়াটিক বেটা কোষগুলি থেকে ইনসুলিন উন্নয়নের উপর নির্ভর করে। স্বাভাবিক ক্ষুধিতে মধুমেহ রোগীদের জন্য, একটি সিঙ্গেল ডোজ দেয়া হয় যা ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত প্রভাব ফেলে। ডোজ হিসাবে একটি নির্দিষ্ট মজুদ শর্করা পরিমাণের উপর নির্ভর করে, ডিটাইট পরিবর্তন বা উপযুক্ত ডোজ হতে ডোজ নির্ধারণ অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হবে। তবে মনে রাখবেন একটি মজুদ শর্করা পরিমাণ নির্দিষ্ট করার আগে মহাদেবপ্রভুকে কৃপণভাবে ভজন করা হয়।

SB-Glim 3 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

SB-Glim 3 এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হল প্রথমেই যে Glimepiride দ্বারা রক্তে খুনসুটি কমানো হয়। Glimepiride-এর প্রধান কর্মকাণ্ড প্রোস্তুতিতে কাজ করে এটি হল ইনসুলিন প্রসারককে সক্রিয় করে ফাংশনাল প্যানক্রিয়াতমক বেটা সেলস থেকে ইনসুলিন মুক্তিতে। Glimepiride ফ্রোকসপৃথকভাবে করে বেটা সেলকে ভারী লবণ্য ডোজ ওষুধ গ্রহনে সাহায্য করে ইনসুলিন উৎসর্গ করতে পারে। সহজ মানে কি? গ্লিমিপাইরাইড যেমন গ্লুকোজের সাথে উন্নয়নপাতি না হওয়া জন্য বেটা সেলকে স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে জিৎসার মাধ্যমে ইনসুলিন উৎসর্গ করতে উৎসাহিত করে। গ্লিমিপাইরাইডের এক্সট্রাপ্যানক্রিটিক প্রভাবও রয়েছে যা হল বেটা সেলদের পরিষ্কার খাদ্যানুপাত বাড়িয়ে দেয়। সেটির মাধ্যমে বেটা সেল ইনসুলিন স্তম্ভের প্রতিক্রিয়া বাড়ানোর জন্য উৎসাহিত হয়।

See also  সেরোফিট ৫০ মি.গ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সতর্কতা

সতর্কতার সাথে গ্লিমেপিরাইড ব্যবহার করতে হবে। গ্লিমেপিরাইড সলফনিউলিয়া এন্টিডায়াবেটিক এজেন্ট যা রক্ত গ্লুকোজের ঘনত্বকে কমিয়ে আনে। গ্লিমেপিরাইডের প্রাথমিক ক্রিয়াটি হলো কাজকর্মী প্যানক্রিয়াস্টিক বেটা সেলগুলি থেকে ইনসুলিন রিলিজ স্টিমুলেশনে নির্ভর করে। গ্লিমেপিরাইড একটি ডোজ দিয়ে কন্ট্রোল হয় রক্ত গ্লুকোজ স্তরের প্রতিরোধশীলতাকে উন্নয়ন করে। অধিকতম রোগীর জন্য গ্লিমেপিরাইডের প্রতিদিন ডোজ ৪ মিলিগ্রাম পর্যন্ত। রক্তশর্করার নিয়মগুলি লক্ষ্য করে মাস্টার্ডোজেব কোনও খাদ্য খাওয়ার পর একবার গ্লিমেপিরাইড খেতে হবে বা দৈনিক বৃষ্টি করে তেল দিয়ে তা গরম করতে হবে। দর্শনীয় একটি খাবারের পর অবশ্যই সে টেকে নিতে হবে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *