এসবি-গ্লিম 1 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা। আমি আপনাদের সামনে একটি জরুরি বিষয় নিয়ে এসেছি, সেটি হলো ট্যাবলেট এসবি-গ্লিম 1 মিলিগ্রাম নিয়ে। এই ট্যাবলেটটির প্রয়োজনীয় তথ্য প্রস্তুত করলাম এবং জানিয়েছি তা কীভাবে ব্যবহার করতে হয়। সুতরাং পোষ্টটি পড়ে থাকুন এবং প্রয়োজনে ব্যবহার এর সময় খেয়াল রাখুন।

মেডিসিনের নামঃ SB-Glim
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট
জেনেরিক নামঃ গ্লাইমেপিরাইড
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 1 মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ Sunman-Birdem Pharma Ltd.
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 6.00

এসবি-গ্লিম 1 মি.গ্রা এর ব্যবহার

গ্লিমেপিরাইড হল একটি সালফনিলিউরিয়া প্রতিদ্বন্দ্বী যা রক্তশর্করার মাত্রার নিমিষগত পরিবর্তন করে। গ্লিমেপিরাইডের প্রাথমিক পরিক্রিয়া প্যানক্রিয়াসিস বেটা সেল থেকে ইনসুলিনের বিস্তার উদ্ভাবনই মূল হিসাবে প্রদর্শিত হয়। ফিজিওলজিক্যাল গ্লুকোজ উদ্দীপনকে পেপ্রাটিভ গ্লাইকোজ উত্স এর সাথে সহযোগিতা করে, জোড়া সেলের প্রতিক্রিয়াশীলতা উন্নয়ন করে, যা ইনসুলিন উৎসর্জন উদ্বার্ত করে। ইনসুলিন এবং গ্লুকোজের অল্প জোড়া এবং গ্লুকোজ উপকরণের বাইরে উপকরণদ্বয় সাথে একত্রীকরণের উপরেও গ্লিমেপিরাইডের কাজ প্রভাব ফেলতে পারে। গ্লিমেপিরাইড এক ডোজের ব্যবহারে গ্রামীন ডায়াবেটিক রোগীদের হাইপোগ্লাইমিক অ্যাকশান সবার উপর দৃষ্টিভঙ্গি হয়, এটি চারগুন ঘন ডাইজ থেকে ২৪ ঘণ্টা চলে।

এসবি-গ্লিম 1 মি.গ্রা এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

এসবি-গ্লিম 1 মি.গ্রা এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পেতে ডোজ অনুযায়ী অধিকাংশ রোগী এক সাপ্তাহ পরে নিয়মিত রক্ত শর্করা পরীক্ষা করতে হয়। ডোজ অধিকাংশ 1 মি.গ্রাম হয়। যদি প্রয়োজন হয় ডোজ বৃদ্ধি করা যায়, কিন্তু এটি ধীরে ধীরে হতে হবে যেন হাইপোগ্লাইসেমি না হয়। জরুরি হাইপোগ্লাইসেমি কারণে এই ওষুধ হলে গ্লুকোজ বা চিনি দ্রুত গ্রহণ করলেই নিরাপদ। গ্লিমিপিরাইডের আদি ও বন্ধন ডোজের বিন্যাস ডাক্তার বলে তোলে নেওয়া হয়। জিপিএসের সঙ্গে মিলেও ডোজ অধিকাংশ 1 মি.গ্রাম হলেও হতে পারে তবে তখন মেটাবলিক নিয়ন্ত্রণের জন্য খুব কম এবং নিয়মিত প্রশাসন করতে হয়। ওষুধ প্রচার হওয়ার পর প্রধানত আপং পানীয়দ্রব্যে সেটি প্রবেশ করবে।

See also  সেডাট্যাব 5 মিলিগ্রাম ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

এসবি-গ্লিম 1 মি.গ্রা এর সতর্কতা

গ্লিমেপিরাইড একটি সালফনিল্যুরিয়া এন্টিডায়বেটিক এজেন্ট যা রক্ত গ্লুকোজের ঘনত্ব কমাতে সহায়তা করে। গ্লিমেপিরাইড এর প্রাথমিক কার্যকরী পদ্ধতি ব্যাতিক্রমী প্যানক্রিয়াসমুহ থেকে ইনসুলিন উত্সর্জন উৎপন্ন করতে সম্ভব হতে ভিত্তি করে। গ্লিমেপিরাইড ফ্রমক মুখোমুখি বাড়তি ডোজের মাধ্যমে কাজ করে। রোজ রেগুলার গ্লুকোজ চেকপে ভিত্তি করে ডোজের পরিমাপ হয়। শরীরে বর্তমান জীবন শৈলী এবং ওজন পরিবর্তনের সাথে ডোজ সংশোধন করা উচিত। হাইপোগ্লাইসেমিয়া হলে পর্যালোচনা করা উচিত। গ্লিমেপিরাইড সাধারণত করোণার সাথে সংগতি সংশোধন করবেন। গর্ভবতী মহিলা ও বুদ্ধিমান মা গ্রহণশীল নয়। শিশু ধূমপান এবং পেষ্টিসাইড যুক্ত খাবার থেকে দূর থাকা উচিত।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *