ওস্টোজেন জেআর ২৫০ মি.গ্রা.: চুবক গলানোর ট্যাবলেট ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আদর্শমণি পাঠকগণেরা, আমরা আজকের পোস্টে সম্পুর্ন কেনা ও জানা করা যাবে Ostogen Jr. 250 mg চেবল ট্যাবলেট সম্পর্কে। প্রথমেই জানি এই ঔষধটির ব্যাবহার বিধি ও তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত জানতে চলেছি আমরা। আর জানতে হবে বিভিন্ন জানা অজানা তথ্য এবং সার্বিক তথ্য। সুতরাং পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়ে জানার চেষ্টা করুন ও সম্পুর্ণ ধারনা নিন আপনার এই চেবল ট্যাবলেট সম্পর্কে।

মেডিসিনের নামঃ Ostogen Jr.
মেডিসিনের ধরনঃ চুইয়েবল ট্যাবলেট
জেনেরিক নামঃ ক্যালসিয়াম কার্বোনেট [মৌলদত্ত উৎস]
মেডিসিনের পাওয়ারঃ ২৫০ মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ অপসনিন ফার্মা লিমিটেড
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ ২.০১

Ostogen Jr. 250 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

আসল মণ্ডেলিক অ্যাসিড নির্গত সল ও পানি উৎপন্ন করার সাথে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট ব্যবহার করা হয়। ক্যালসিয়াম কার্বোনেটের জন্য উপস্থিত পস্তাবিত রসায়ন প্রক্রিয়া হল: CaCO’+ 2HCl = CaCl’+ H’+CO’. হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের 100 মিলিলিটারে দড়িভাঙ্গবহুল ক্যালসিয়াম কার্বোনেটের 2 গ্রাম ঝরানো হলে pH-এর উর্ধ্বে তা আনতে পারে। মেলাভিন্ডা হিসাবে ব্যবহৃত হলে, পেপসিন একটিভিটি কমে যেতে পারে। মুখোস্পদীতে ভোজনের পরিমাণ অধিক হলে 2.5-9.0 গ্রাম ক্যালসিয়াম কার্বোনেট প্রতিদিন উপস্থিতি করার সুবিধা আছে, যা চরিত্রিকভাবে রোগীর বৈশিষ্ট্য এবং কোনও বিশেষ রোগ দেখে নির্ধারিত করে। গর্ভবতী ও লেকটেটিং এ সম্পূর্ণ মাত্রা ১২০০-১৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়।

Ostogen Jr. 250 mg এর ব্যাবহার

ওস্টোজেন জেআর ২৫০ মিলিগ্রাম কিভাবে ব্যবহার করতে হবে। ওস্টোজেন জেআর মূলত একটি সাপ্লিমেন্ট যা হাইড্রোক্লোরিক এসিডের মিথেইট দিয়ে স্যাল্ট এবং পানি উৎপন্ন করে। মোটামুটি প্রতি ২৫০ মিলিগ্রাম এর ওস্টোজেন জেআর দৈনন্দিন অধিকর পূরণের জন্য ব্যবহৃত হয়। সাধারণতঃ, যেসমস্ত প্রতিষ্ঠান ক্যালসিয়ামের ঘনত্ব একটি গলনশীল জৈব মৌল থাকলে অন্যান্য জৈব বৈদ্যুতিন জিনিসপত্রও নিঃসঙ্গ করবে। এছাড়াও, দর্শকের চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে, আবর্জনীয় ঘটনা ঘটতে পারে।

See also  R-Zol 400 mg: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত দেখুন

Ostogen Jr. 250 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

ক্যালসিয়াম কার্বোনেট হচ্ছে একটি দ্রবণ প্রতিস্থাপক। ২ গ্রাম ক্যালসিয়াম কার্বোনেট হাইড্রোক্লোরিক এসিডের সাথে প্রতিক্রিয়া ঘটায়। খাদ্য খাওয়ার পরিসর্তে ৩০% দ্রবণ প্রাথমিকতা করে। হ্যাট্রিক অ্যাসিড বিন্দুটির উন্নয়ন মাংশপেশিতে পেপসিনের ক্রিয়াশীলতাকে কমাতে সাহায্য করে। ১২৫০-৩৭৫০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম কার্বোনেট (৫০০-১৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম) এর মাত্রা যা যেহেতু শারীরিক রোগ বা ক্যালসিয়াম সংকট রয়েছে তা দেখে বিবেচনার প্রয়োজন হবে। গর্ভাবস্থা এবং শিশুকে সামগ্রীর দৈনন্দিন ১২০০-১৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। অ্যাডজাস্ট করা প্রয়োজন হলে, ক্যালসিয়াম কার্বোনেটটি খাবারের সাথে গ্রহণ করতে হবে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *