ওস্টোজেন প্লাস ইএফ এর ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আদর্শ পাঠকবৃন্দ, আজকের এই পোষ্টে আমরা আলোচনা করব Ostogen Plus EF Effervescent Tablet নামক একটি ঔষধ সম্পর্কে। এই পোষ্টে আপনাদের সাথে শেয়ার করা হবে ঔষধের ব্যবহার বিধি এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কিত তথ্য এবং অন্যান্য নতুন তথ্য। আপনারা আমাদের সাথে থাকুন এবং এই ঔষধের বিস্তারিত জানুন।

মেডিসিনের নামঃ Ostogen Plus EF
মেডিসিনের ধরনঃ Effervescent Tablet
জেনেরিক নামঃ Calcium Carbonate + Vitamin D3 + Multimineral
মেডিসিনের পাওয়ারঃ
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ Opsonin Pharma Ltd.
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 15.00

ওস্টোজেন প্লাস ইএফের প্রয়োজনীয় তথ্য

ওস্টোজেন প্লাস ইএফ পোষক সাপ্লিমেন্ট। বোন স্বাস্থ্য এবং অস্টিওপোরোসিসের প্রতিরোধে পুরনো পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন D3 গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন D3 ছাড়াও অনেক কম ক্যালসিয়াম শরীরে শোষণ করা হয়। এছাড়াও কপার, ম্যাঙ্গানিজ, জিংক এবং বোরনের মতো কিছু মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট অস্টিওপোরোসিস রোগীদের অবশ্যই দেওয়া উচিত। লস্যচূর্ণ ও ইফারভেসেন্ট রূপে এই সাপ্লিমেন্ট সমূহ মানসম্মত ডেজ রুটিন মেয়াদ করতে সহায়তা করে। শতকরা সুষম চিকিৎসা এবং লক্ষ্যপূর্বক মেডিকেল নিয়মিত উপস্থাপনটি নির্দেশিত করে। এই সাপ্লিমেন্ট ক্যালসিয়ামের উচ্চ অংশকে কারখানা ও তাপ হতে হয়।

ওস্টোজেন প্লাস ইএফের ব্যাবহার

অস্টেওপরোসিস এবং অন্যান্য হাড় সম্পর্কিত রোগ প্রতিরোধে পুষ্টিকর্তা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। হাড় জন্য ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন ডিটি বিশেষভাবে দরকার। ক্যালসিয়ামের সাথে ম্যাগনেসিয়াম হাড় এর শক্তি ও রুচিতা বাড়ায়। কপার, ম্যাঙ্গনিজ, জিংক ও বোরন মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট কে হাড়ের স্বাস্থ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কপার, ম্যাঙ্গনিজ, জিংক ও বোরনের অভাব অস্টেওপরোসিসে প্রভাবপূর্তি দেখা যায়। বিশেষজ্ঞদের নির্দেশনা অনুসারে 1 টি ট্যাবলেট সকাল ও সন্ধ্যায় সর্বনিম্ন 4 ঘণ্টার বিরতি দিয়ে খেতে হবে। এছাড়াও 1 টি এফারভেসেন্ট ট্যাবলেট প্রতিদিন গ্রহণ করতে পারেন। ট্যাবলেট সাথে প্রয়োজন মতো পানি খেতে হবে। দয়া করে নিরাপদভাবে খেয়ে নিবেন।

সতর্কতা: ওস্টোজেন প্লাস ইএফের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

সতর্কতা: ওস্টোজেন প্লাস ইএফের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

See also  রেডিভিট-সি 1000 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

অস্টিওপরোসিস এবং অন্যান্য হাড় সম্পর্কিত রোগ প্রতিরোধে পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হাড় এর জন্য ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন ডি ৩ এমাক্রোনিউট্রিএন্টগুলো অন্যতম। ভিটামিন ডি ৩ ছাড়া ক্যালসিয়াম খুব কম পরিমাণে সংশ্লিষ্ট হলেও না সেটা সহজেই পুঁজে যায়। ক্যালসিয়ামের মতো ম্যাগনেসিয়াম হাঁটুর শক্তি ও সারমস্ততা বৃদ্ধি করে। এক্রপিডেমিওলজিক্যাল শো করা পর্যায়ক্রমে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট এবং অন্যান্য হাড় স্বাস্থ্য জনিত কিছু অংশসুত্রের গুরুত্ব দেখা গেছে। হাইপারক্যালসেমিয়া ঝুঁকি থাকলে তহমিদ ডাইয়ুরেটিক্স গ্রহণকারী রোগীদের সাথে বিবেচনা করতে হবে, কারণ এই ঔষধ শিরামহাপছর ক্যালসিয়াম নিঃশ্বাসকতা কমাতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *