প্যানটিড 20 এমজি: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

হ্যালো প্রিয় পাঠকবৃন্দ, আজকে আমরা একটি ইন্টেরিক কোটেড ট্যাবলেট, প্যানটিড 20 এমজি নিয়ে আলোচনা করব। আপনাদের জন্য এই ব্লগপোস্টে ব্যাবহারের পদ্ধতি এবং পার্শ্ব পতিক্রিয়া সহ বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করা হবে। এখানে সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য সমৃদ্ধিত করে আলোচনা করা হবে এবং এই ইন্টেরিক কোটেড ট্যাবলেট প্যানটিড 20 এমজি এর সম্পূর্ণ ধারণা নেওয়ার আগ্রহ থাকলে আমাদের সাথে থাকবেন।

মেডিসিনের নামঃ Pantid
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট (এন্টেরিক কোটেড)
জেনেরিক নামঃ প্যান্টোপ্রাজোল সোডিয়াম সেসকিহাইড্রেট
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 20 মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ অপসনিন ফার্মা লিমিটেড
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 6.00

Pantid 20 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Pantid 20 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Pantid 20 mg হল প্রটন পাম্প ইনহিবিটর। এটি গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড উৎসাহকে কম করে রক্ষণশীলক আবর্তন বাধার মাধ্যমে কাজ করে। এর ব্যবহার হলে জন্মান্তরে কোনও সমস্যা সৃষ্টি করার কোনও তথ্য নেই। প্রজননের সমস্ত ফলস্বরূপে স্তন দুধে Pantid 20 mg পাওয়া যায়। সেজন্য যে কোনো শিশুর মা যদি এই ঔষধ নিয়ে থাকেন তবে বাচ্চাকে স্তনদুধ দেবার আগে আমলাকি বা ডাইনিং স্যুপ দিয়ে তার লেভেল নির্ধারণ করা উচিত। আবশ্যকতামুলক ক্ষেত্রেই Pantid 20 mg ব্যবহার করতে হবে এবং ঔষধের ব্যবহারে নিরাপদতা নিশ্চিত করার জন্য হাইপারসেন্সিটিভিটির জন্য প্রেরণকারী যে কোনও উপাদানের জন্য প্রতিবন্ধানী বলে চিহ্নিত করা হচ্ছে। বক্সটি কোনো উষ্ণ, উজ্জ্বল ও ভালভাবে বন্দ রাখা উচিত।

Pantid 20 mg এর ব্যাবহার

প্রস্তাবিত শিরোনাম, Pantid 20 মিলিগ্রাম এর ব্যবহার এর মাধ্যমে অসিড উৎপাদন সম্প্রসারণ কম করে চিকিৎসাপ্রভাব সংজ্ঞা করা হয়। এটি প্রটন পাম্প ইনহিবিটর, যা পেপটিক কোষের সাথে কোভ্যালেন্ট বন্ধন গঠন করে গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডের উৎপাদনের চূড়ান্ত ধাপকে নির্বাপ করে। প্রতিস্পদ নিশ্চিত করে বাইরেও প্রযোজ্য। Pantid ট্যাবলেট ছিটান করা, ছিচড়ান করা বা কুচড়ানো উচিত নয়। পেশাবে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি লিখা হয়েছে এবং সেগুলি লক্ষ্য করে নেওয়া উচিত।

See also  প্যানসোস ২০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

Pantid 20 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সতর্কতা

প্যানটোপ্রাজোল এসিড বেগমুখীর কমতে সক্ষম একটি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর। এর সহায়তায় মিথক সেক্রেশন সাম্প্রতিক এবং মৌলিক উৎসক কাজকাজে বিরত থাকে। যে সৃষ্টি একবার স্থায়ী হয় সেটি পান্তোপ্রাজোল কাজ করে। এর রাসায়নিক মৌলের হ / ক এটিপেস এঞ্জাইম সিস্টেম এর সাথে কোভেলেন্টি বাইন্ডিং করে কাজ করে। মানব ক্লিনিকাল অধ্যয়নগুলিতে কোনও গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ সংজ্ঞা করা হয়নি। প্যান্টোপ্রাজোল ফর্মুলেশনের যেকোনও অংশে পরিচিতি পাওয়া হলে এটি ব্যবহারে বাধা উঠতে পারে। কিন্তু এটি সক্রিয় রহিত কোনও নাগপাশ দাগ হলে সেটিকে মানবদেহ থেকে বিল্টন করা যায় না। তারপরও, সে একটি বিশেষ চিকিৎসা বর্তমান নেই এমন সিংক্রনিশড এবং সাপোর্টিভ ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে পরিচর্যা করা হয়।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *