প্রাইমেস ১০ মি.গ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
স্বাগতম আমাদের বাংলা ব্লগে। এই পোস্টে আমরা আপনাদের সবার জন্য Primace 10 mg ট্যাবলেট নিয়ে কথা বলব। এই ঔষধটি কেন ব্যাবহার করতে হয় এবং এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে আলোকপাত করা হবে। আরো নানান তথ্য নিয়ে আপনার সব প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
মেডিসিনের নামঃ | Primace |
মেডিসিনের ধরনঃ | ট্যাবলেট |
জেনেরিক নামঃ | Ramipril |
মেডিসিনের পাওয়ারঃ | 10 মিলিগ্রাম |
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ | Beximco Pharmaceuticals Ltd. |
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ | ৳ 12.00 |
প্রিমেস 10 মিলিগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য
রামিপ্রিল 10 মিলিগ্রামের ব্যবহার সম্পর্কে তথ্য জানা প্রয়োজন। এটি হৃদমার্গ সম্পর্কিত ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে এবং ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার হয়। সাধারণত এটি অনেক কালের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে লংটার্মে উচ্চ রক্তচাপ সমাধান করা সম্ভব হতে পারে। রামিপ্রিল একটি এসি ইনহিবিটর। এটি এসিটিভিটি কমিং এনজাইম (ACE) বন্ধ করে, যা রামিপ্রিলাটের উৎপন্নতা কাজ করে। এই কারণে রামিপ্রিলটি হৃদমার্গের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ করে। রামিপ্রিলের মাইন সাইড ইফেক্ট হলো দৌধি, শিরশুল, অতিরিক্ত নিউমোনিয়া সহ কিছু লক্ষণ। এতে গর্ভবতী মা ও যারা নারকিক খায় না তাদের সেইসব মেডিকেশন দিতে হবে না।
প্রিমেস 10 মিলিগ্রাম এর ব্যবহার
প্রিমেস 10 মিলিগ্রাম এর ব্যবহারের জন্য অনুপযুক্ত ডোজ ফাঁকি দিতে হলে রোগীর অস্বস্তিতে উল্টে দিতে হবে। হাইপারটেনশন সমস্যার জন্য এর নির্দিষ্ট ডোজ হল ১.২৫-২.৫ মিলিগ্রাম ডেইলি, যা সবচেয়ে প্রথম দিন ২.৫ মিলিগ্রাম হলেও হবে। ডোজ আস্থা এবং প্রতিক্রিয়া দেখে উচিত ভাবে রিসেট করা উচিত। হার্ট ফেলজাস্টার সমস্যা এবং কার্ডিওভাসকুলার ইভেন্ট রিস্ক কমানোর জন্য প্রিমেস প্রথম ২ দিনের মধ্যেই চালু করা যেতে পারে। নির্দিষ্ট সময় মাপে কোন বিশেষ প্রয়োজন হবে না, কারণ এটি দীর্ঘ সময় ধারণকারী এবং সুস্থতার কারণে দীর্ঘস্থায়ী থেরাপি হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে।
প্রিমেস 10 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
প্রিমেস 10 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
প্রিমেস একটি এনজাইটোটেনসিন কনভার্টিং এঞ্জাইম (এসি ইনহিবিটর) যা হাইড্রোলিসিস করে রামিপ্রিলাতের জন্য সংজনাকারী হয়। এটি এঞ্জিওটেনসিন I কে ভেসোপ্রেসর সাবস্ট্যান্স এ্যাঙ্গিটেনসিন II এ রূপান্তর করা থেকে বাধা দেয়। এসি ইনহিবিটর দ্বারা এঞ্জিওটেনসিন II বন্ধ করার ফলে, প্রস এ্যাক্টিভিটি ও অল্ডোস্টেরোন সেক্রেশন কমে যা নিচে লবণীয় উদ্দেশ্য ঘটায়। অর্থাৎ প্রিমেস তার এন্টিহাইপারটেনসিভ ক্রিয়া ফলে প্লাজমা এ্যাঙ্গিওটেনসিন II হ্রাস হয়। এর ফলে রক্তচাপের সংযোজনশীল ক্রিয়া ও মৃত্যুপরিবর্তনের ঝুঁকি কমে। এটি দীর্ঘস্থায়ী এবং ভাল ব্যবহৃত হয়; সুতরাং দীর্ঘমেয়াদি থেরাপিতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।