মেডিসিন: রীতাক-আর ১৫০ মিলিগ্রাম – ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সালাম প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা অবশ্যই বিশ্বাস করেন ঔষধ মানেই মেডিসিন কিনে খাবেন। তবে আপনার যদি মেডিসিনটি দ্বারা সম্পর্কিত কোনো তথ্য থাকে না তাহলে তার পরিবেশনা হবে বুঝতে অনেক কঠিন। তাই এই পোস্টে আমরা একটি জনপ্রিয় মেডিসিন রিটাক-আর ১৫০ মিলিগ্রাম নিয়ে চর্চা করব। আজকে আমরা এই ঔষধটির ব্যবহার বিধি এবং পার্শ্ব পতিক্রিয়া নিয়ে চর্চা করব, এছাড়াও আরও নানান তথ্য আলোকে আসবেন এই পোস্ট সম্পুর্ণ পড়ে।

Reetac-R 150 mg এর ব্যাবহার

সিংগুলার বেড টাইমে ৩০০ মিলিগ্রাম একদম পর্যন্ত পর্যালোচনা না করে সকালে এবং রাতে সেই আম বেশি প্রভাব করে। পাঁচ থেকে আট সপ্তাহ পর্যন্ত যে পর্যায়ে রুগনের উপকরণ নির্বাচন করা হয় সেই সময়ে দৈহিক অনুমতি অনুযায়ী ১৫০ মিলিগ্রাম সকাল-রাতে সহ পর্যন্ত দেয়া হয়। যদি চিকিৎসক প্রয়োজন মনে করেন, এবং পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়া হলে ৬ গ্রাম পর্যন্ত বার্তাব্য যায়। সন্তোষজনক অংশ হলো সাধারণত এই ঔষধটি ভাল করে নিঃশব্দভাবে ভালোভাবে জমিয়ে থাকে এবং উঠে আসা কোনও কঠিন প্রতিক্রিয়ার দিক নেই। সুষম অনুমতি দিতে হবে যদি আপনি সন্তান পালন করছেন বা স্তনদুগ্ধ খাওয়ালেন। আপনার রক্ত নির্ণয় পরীক্ষায় পাওয়া গেছে তার উপর ভিত্তি করে এই ঔষধটি নির্ধারণ করা হবে যে আপনি রেনিডিন নেন।

Reetac-R 150 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

Reetac-R 150 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হল পাচক উদ্রেক দূর করার জন্য ব্যবহৃত একটি ওষুধ। রেনিটিডিন মিনিটের মধ্যেই পাচক পর্যায়ের উপরি পুরোত্সাহ কমিয়ে দেয় এবং পাচক এসিড প্রচুর বিশেষজ্ঞ কক্ষের জন্য হিস্টামিন বন্ধন কম্পকতাপূর্বক প্রতিস্থাপন করে। এটি পেপসিন উত্সর্জন, পেন্টাগ্যাস্ট্রিনের জন্ম উৎস উত্সর্জন বা সিরাম গ্যাসট্রিন প্রভাবিত করে না। সাধারণ অনুমতি অনুযায়ী, রুগ্ণদের জন্য সবচেয়ে স্বাভাবিক মাত্রা হল 150 মিলিগ্রাম দৈত্যকে সকালে এবং সন্ধ্যায় দিনকে দুটি পরে বা রাতে 300 মিলিগ্রাম একবার দিনে প্রবাহমান করতে।

সতর্কতা

সতর্কতা

রানিটিডিন পাচকশক্তি কমিট করে যা গ্যাস্ট্রিক এসিড সংস্কার করা বন্ধ করে। এটি পেপসিন সংক্রান্ত সংক্রিয়া বা ইনস্ট্রিন্সিক ফ্যাক্টর সংক্রান্ত সংক্রিয়া বা সিরাম গ্যাস্ট্রিনে কোনও প্রভাব নেই।

জেনে নিন এর মাত্রা এবং সময়কালঃ

• স্বাভাবিক মাত্রা হল 150 মিলিগ্রাম দুই বার প্রতিদিন সকাল এবং রাতে অথবা একটি একদিনে 300 মিলিগ্রামের মাত্রা নির্দেশ করা হয় 4 থেকে 8 সপ্তাহ মেয়াদে।
• প্রতিদিন নির্দেশিত 150 মিলিগ্রাম দুইটি বা একটি 300 মিলিগ্রাম বেশি যদি প্রয়োজন হয় তাহলে মাত্রা বাড়ানো যায়। মাত্রা ক্লিনিক্যালি দেখা মতো সময় ধরে থাকতে হবে।
• প্রতিদিন নির্দেশিত 150 মিলিগ্রাম দুইবার বা একবার রাতে 300 মিলিগ্রাম পর্যন্ত প্রয়োজন হলে এবং মাত্রা একটি সপ্তাহের মধ্যে হয়।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।