সিকেল-ডি এক্স ৬০০ মিলিগ্রাম+৪০০ আইইউ। এটি একটি ট্যাবলেট: ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

আদর্শময় শুভেচ্ছা সহ জানাচ্ছি যে এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব এবং সেটি হল Seacal-DX 600 mg+400 IU নামক একটি ট্যাবলেট। এই ট্যাবলেটটি কি ভাবে ব্যবহার করতে হয়, সেটির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কী হয় এবং আরও নানান তথ্য আমরা এই পোস্টে শেয়ার করব। আপনার সাথেই থাকতে এবং মেধাভূমি উন্নয়ন করতে চলেন এই পোস্টটি পড়ে।

Seacal-DX 600 mg+400 IU এর ব্যবহার

Seacal-DX 600 mg+400 IU এর ব্যবহার হল অস্টিওপোরোসিস, অস্টিওম্যালেশিয়া, টেট্যানি, হাইপোপারাথাইরয়েডিজম, অস্টিয়োজেনিসিসের চিকিৎসা ও প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়। পুরোপুরি পুষ্টিতে ক্যালসিয়ামের অনধিকতার ক্ষেত্রে শিশুদের ডায়েট, রিকেটস, গর্ভবতী ও শিশুশুষ্কবস্তা, বৃদ্ধবয়সী রোগীর সাপোর্ট হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এর অন্যান্য ব্যবহার হল প্যানক্রিয়াটাইটিস, ক্রোনিক রিনাল ফেইলিউরে ফসফেট বাইন্ডার ইত্যাদি। ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন D3 সমন্বিত প্রস্তুতি, যেখানে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট কোরাল উৎস থেকে সংগৃহীত হয়। ভিটামিন D3 সাহায্য করে জিআই ট্র্যাক্ট থেকে ক্যালসিয়ামের সংস্পর্শ ক্রমে সরবরাহ করে এবং শরীরে ক্যালসিয়াম ব্যবস্থাপনাও সাহায্য করে।

Seacal-DX 600 mg+400 IU এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

সিয়াকেল-ডি একটি সর্তক পদক্ষেপ যা অস্টিওপরোসিস, অস্টিওমালেসিয়া, টেটেনি, হাইপোপ্যারাথিরয়েডিজম, অস্থিপুষ্টির বিভিন্ন ধরনের চিকিত্সার এবং প্রতিরোধের জন্য নির্দেশিত হয়। লিঙ্গ নির্বাচনের ফলে অযৌক্তিক জিনিস স্পষ্ট করতে সাহায্য করতে একটি ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন D3 প্রস্তুতি হিসাবে ব্যবহৃত হয়। প্রস্তুতির হিসাবে কোরাল মূলত সোর্সড ক্যালসিয়াম কার্বনেট ব্যবহৃত হয়, যা মানব অস্থি এবং অন্যান্য সম্পর্কিত উৎপাদগুলির সাথে মিলতে একটি রাসায়নিক গঠন প্রদান করে। এরকম গঠনটি পাচন পদার্থ হতে সাহায্য করে এবং শরীরের ক্যালসিয়াম ব্যালেন্সটি বজায় রাখতে হেল্পস। এক ট্যাবলেট একবার বা দুই বার প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি সঙ্গে বা ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী খাবার খেতে হয়।

সতর্কতা

সতর্কতা। এই ঔষধটি অস্থির শক্তিতে পরিণতি হলে, অস্থিমাজ্জা, টেটনি, নিন্মমধ্যস্থতামূলক সমস্যা এবং অস্থিবিদ্যুৎক্তির প্রতিষেধার্থে ব্যবহৃত হয়। সূত্রঃ ক্যালসিয়াম আর ভিটামিন ডিথ্রি প্রক্রিয়াজাতকারী একটি ঔষধ যেখানে ক্যালসিয়াম কার্বনেট মৌলিক রূপে সূত্র থেকে সংগৃহীত হয়। কর্পুরগাছ থেকে এর উৎপাদন করা হয় এবং সেই রূপ কর্পুরগাছের থেকেও সম্পদে একই। এটি যাতেবারে ভুগন্ধ দ্বারা সংগৃহীত হতে পারে। তারপরে গ্রাস্তটি পর্যন্ত রস খোসা হয় না সেটি খেতে হয় মোটামুটি চারটি ঘন্টার পরে এবং যে প্রথম আহারে কোষকল্যাণ বেশী হয় তাহলে ক্যালসিয়ামের শোষণ হবে। গুরুতর দুষ্কৃত হোনোর ক্ষেত্রে নাকির দিক থেকে এতক্ষনে উপায় সাজানো হয়।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।