স্টানো-এম ক্যাপসুল: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

হ্যালো প্রিয় পাঠকগণ, এই পোস্টটিতে আমরা আপনাদের জানাতে যাচ্ছি স্টানো-এম ক্যাপসুল সম্পর্কে। এই ঔষধের ব্যবহার বিধি এবং পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং অন্যান্য বিস্তারিত বিষয়ক জানানো হবে এই পোস্টে নিয়মিত থাকুন এবং সব সমস্যা দূর করতে আমাদের সাথেই থাকুন।

Stano-M এর প্রয়োজনীয় তথ্য

স্টানো-এম এর প্রয়োজনীয় তথ্য এই ট্যাবলেটগুলি মাল্টিভিটামিন এবং মাল্টিমিনারেলের একটি বিলম্বিত সমন্বয়। এই ট্যাবলেটগুলির মাধ্যমে এড়িয়ে যান ভিটামিন এবং খনিজের অভাব এবং সঠিক গঠন এবং দীর্ঘ সময় আমদানি রক্ষা করতে এবং সম্পূর্ণ দেহের সমারোহ বিরোধী ক্ষমতা রক্ষা করতে। দেহের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সকল প্রয়োজনীয় খনিজ এবং ভিটামিন এর সমন্বয়ের মাধ্যমে এই ট্যাবলেটগুলি তৈরি করা হয়েছে। একটি শুগারকৃত ট্যাবলেটের মধ্যে রয়েছে:

• বিভিন্ন পর্যায়কে নিয়ামিত মেটাবলিক ফাংশনের জন্য ভিটামিন এবং খনিজগুলি প্রয়োজন।
• ভিটামিন সি পরিত্যক্ত কাজ এবং কলাজেন গঠনের জন্য উপযোগী।

Stano-M এর ব্যাবহার

Stano-M একটি ব্যালান্সড সমষ্টি হিসাবে দেওয়া হয় যা অভাবতাকে যথাযথ এবং পর্যাপ্তভাবে পূরণ করে এবং দেহকে বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে সঠিক গোঁড়ালি বজায় রাখার জন্য আবশ্যক মুলবিতমিন এবং মুলমিনারের সম্মিশ্রণ। প্রতিটি শুগার লেপিত ট্যাবলেটে নিম্নলিখিত উপাদান রয়েছে: ট্রোকোফেরল এসেটেট, থিযোমিন হাইড্রোক্লোরাইড, পিরিডোক্সিন হাইড্রোক্লোরাইড, কার্বনেটে, ম্যাগনিসিয়াম সালফেট দ্রবণিত, কপার সালফেট দ্রবণিত, ম্যাঙ্গানিস সালফেট দ্রবণিত, নিউইডিন ক্লহাইড্রেট, ফেরো ফুমারেট। Stano-M সেবন করতে প্রতিদিন একটি ট্যাবলেট নেওয়া যাবে অথবা চিকিৎসকের নির্দেশানুসারে। যাদের যথাযথভাবে সামঞ্জস্যহীনতা রয়েছে তাদের জন্য Stano-M ব্যবহার করা যাবে না।

Stano-M এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

Stano-M হল একটি মাল্টিভিটামিন এবং মাল্টি মিনারেলের বিন্যাস যা ভিটামিন এবং মিনারেল সম্পূর্ণতা পরিপূর্ণ করতে উপযোগী। প্রতিদিন যক্ষমতার এবং পৃথক রোগ বিরোধী প্রতিক্রিয়ার লড়াইতে ভিটামিন এবং মিনারেল জরুরী। একটি ট্যাবলেট এর মধ্যে শুগার লেপিত করে বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলের উচিত ও প্রয়োজনীয় পরিমাণ রয়েছে। এই মাল্টিভিটামিন এবং মাল্টি মিনারেল কোনও বিশেষ চূড়ান্ত বা বিশেষ দোষমুক্ত কর্তব্য করা হয় না। এটি সম্ভবত সেল বৈদ্যুতিনী সিস্টেমের উপস্থিতি স্থানটি সেবন করে। ট্যাবলেটটি প্রতিদিন একটি মোটামুটি ৫ বছর বয়সের বাচ্চাও খেতে পারে। যদি কোনও ব্যক্তি এর কোনও উপদ্রব সম্মুখীন হয়, তবে তাদের সেবন না করলে হয়।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।