অক্সোফিলিন 400 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আদর্শমখী স্বাস্থ্যসেবকগণ, এইবার সময় স্বাস্থ্য বিষয়ক জানোয়ারীদের জন্য আমরা একটি নতুন পোস্ট লিখতে চাই। পোস্টটি অক্সোফিলিন 400 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট নিয়ে। এখানে আপনি জানবেন এই ঔষধটি ব্যবহার করার নিয়ম, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং অন্যান্য বিষয়গুলো সম্পর্কে। আশা করছি, পোস্টটি অনেকটা আপনার সেবা করবে। আপনি সাথেই থাকুন।

ডক্সোফিলিন 400 মিলিগ্রাম এর ব্যবহার

ডক্সোফিলিন 400 মিলিগ্রাম এর ব্যবহারের প্রয়োজনমূলক মামলায় এই দাবি ব্যবহার করা হয়। ডক্সোফিলিন নবীনতম ব্রোঞ্চোডাইলেটর হিসেবে ব্যবহার করা হয়। দোষ বা পরিবর্তন করা না হয়ে, স্বাস্থ্যসম্মতি দিয়ে সেইভ সেফটি হাসিল করে। ডক্সোফিলিন অক্ষত্বার এবং উন্নয়নজীবি উত্পাদন থেকে প্লেটলেট একটিভেশন ফ্যাক্টর (PAF) নির্দেশিত করে। যেমন মনে রাখবেন যে যদি ডক্সোফিলিনের দৈনন্দিন ডোজ হয় চারশো মিলিগ্রাম তাহলে উষ্ট্রসরণ ট্যাবলেট নির্ধারিত হয়ে যাওয়া উচিত যা চিকিত্সকের পরামর্শ অনুসরণ করতে হবে।

ডক্সোফিলিন 400 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

ডক্সোফিলিন 400 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বলা হচ্ছে যে, এটি সেভ ও হেপাটাইটিস প্রফাইল সম্পর্কে একটি ভাল দক্ষতা আছে। এটি ব্রঞ্জোডাইলেটর হিসাবে ব্যবহৃত হয় এবং ফসফোডায়েসটারেজ 4 কে নির্বাচিতভাবে আবদ্ধ করে ব্রঞ্জিয়াল স্মুথ মাসল নিরাময় করে। এটি টিওফিলিন এর চেয়ে অদ্বিতীয় স্ট্রাকচার বিশেষতঃ যত্নশীলতা ও ক্ষতিপ্রদর্শকতা বেশি থাকে। ডক্সোফিলিন সর্দি, মাংশপেশীর ব্যথা এবং হাঁচি এর চিকিত্সায় ব্যবহৃত হয়। এটি সেপ্টিকেমিয়া রোগ বা জ্বরে ব্যবহার করা হবে না। নোটিশ করা ভাল যে, বিভিন্ন জনপ্রিয় ও নানান ওষুধ দ্বারা হেপাটিক ক্লিয়ারেন্স নমুনা গ্রহণ করে যা হয়।

ডক্সোফিলিন 400 মিলিগ্রাম এর সাবধানতা

ডক্সোফিলিন ৪০০ মিলিগ্রাম এর সাবধানতা

ডক্সোফিলিন কি ব্যবহার করা হয়? ডক্সোফিলিন হল একটি নবীন ব্রন্চোদিলেটর। যা ফেফসপর্শ পথের সান্ত্বনা হতে ভাঙ্গিতে সাহায্য করে। যদিচ্ছ ডক্সোফিলিনের নিয়মিত ৪০০ মিলিগ্রাম প্রতিদিনে চোখকে খাওয়া দরকার হয়, তাহলে হরতালে ডক্সোফিলিন এসআর ট্যাবলেট একবার প্রতিদিন গ্রাহক গ্রহণ করতে হবে বা চিকিৎসকের নির্দেশ মেনে নিতে হবে। তবে সতর্কতার ব্যাপার হল ডক্সোফিলিন একাধিক ক্ষনকাল অন্য জেন্টেন ফুসফুসির চিকিৎসার সাথে দেয়া যাবে না।

ডক্সোফিলিন দিয়ে কি উপকার হয়? ফেফসপর্শ পথ সান্ত্বনা না থাকলে অনেক লোক একেবারে স্বাস্থ্যবিধি সংক্রমিত হয়ে পড়ে। এটাকে বামু এর মতো আতংকজনক কোন ফলাফল সম্প্রতি দেখা যায় নি।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।