অন্জিড 80 মিলি গ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

স্বাগতম পাঠকবৃন্দগণ, আজ আমরা বিষয়ঃ Onzid 80 মিলি গ্রাম ট্যাবলেট নিয়ে আলোচনা করব। আপনাদের জানাব এই ঔষধটির ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং আরো নানান বিষয় সম্পর্কে। আপনাদের জন্য সম্পূর্ণ ধারনামূলক তথ্য জানতে পরবর্তী সেকশনগুলোতে সাথে থাকব।

অনজিড ৮০ মি এর প্রয়োজনীয় তথ্য

অনজিড ৮০ মি ট্যাবলেট হল সালফনাইলুরিয়া গ্রুপের একটি অর্ডাইনির ড্রাগ। যেমনটি লো ব্লাড সুগার লেভেলস কমিয়ে নেয়, গ্লিকলাজাইড দ্বারা টাইপ ২ ডায়াবেটিস (অ্যাডাল্টদের মধ্যে) রোগীদের উপর ব্যবহার করা হয়। খাবার, ব্যায়াম এবং ওজন নিন্মায়ন কেবল ব্যবহার করে সঠিক স্তরে লো ব্লাড সুগার রাখা বা লক্ষ্য পেলে এর চিকিৎসা দিন লাগতে পারে। লক্ষণ যেমন চমক, থাকবে হেডচে, থাকবে দীর্ঘদিন, নীচের দিকে তীব্র অনুভুতি হবে, তেজপাতা দেওয়ার বাদলেও ডেরেং হওয়ার সম্ভাবনা রযেছে। গ্লিকলাজাইড মর্চন্টারাইজ্ড ট্যাবলেট একটি দিনে একবার সেবন করা হয়। নিয়মিত চেকআপ এবং সমস্যার ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে সাক্ষাৎকার করুন।

অনজিড ৮০ মি এর ব্যাবহার

জ্যামেটে ৮০ মি এর ব্যাবহার একটি বিশুদ্ধ রকমের ডায়াবেটিস মেলিটাস (টাইপ ২) থেকে রোগীদের রক্তশর্করা লেভেল কমিয়ে দেয়। ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী এটি খাবার, ব্যায়াম এবং ওজন কমানো শুধুমাত্র ব্যবহারে ফলস্বরূপ কাজ করেনা। রোগীদের সামনে যে কোনও একটি পাঠ্যক্রম মেনে চলার প্রথম অংশ হলো প্রথমে ৪০ থেকে ৮০ মি এর মাত্রা একদা পাবলিক সময়ে নেওয়া। তারপরে প্রয়োজনমত বিভক্ত মাত্রাতে এটি সুদর্শন প্রোগ্রাম যোগ করে সরাসরি ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলতে হবে। গ্লাইক্লাজাইড প্রোডাক্টের ব্যবহার করার মধ্যে মনে রাখতে হবে, ডায়াবেটিসের চিকিৎসাটি সাধারণতঃ আজীবন পর্যন্ত হতে হবে।

অনজিড ৮০ মি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

গ্লিক্লাজাইড একটি ঔষধ যা রক্তচাপের স্তরকে কমিয়ে দেয়। এটি স্যুলফনিল্যুরিয়া গ্রুপের একটি অস্বাভাবিক প্রকারের ডায়াবেটিস (টাইপ ২ ডায়াবেটিস মেলিটাস) এবং একজন বয়সপূর্ণ মানুষের জন্য ব্যবহার করা হয় যখন খাদ্য, ব্যায়াম এবং ওজন হার কাজের জন্য বিশেষ চিকিৎসা না পাওয়া সঠিক স্তরে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম নয়। দোকানদার বা চিকিৎসকের জন্য সেই মতো ঔষধটি পরিশোধ করতে সতর্ক থাকুন। কম রক্তচাপ (হাইপোগ্লাইসেমিয়া) এবং উচ্চ রক্তচাপ (হাইপারগ্লাইসেমিয়া) অন্যমত এই ঔষধের ব্যবহারের দায়িত্ব সহজ করতে বিশেষভাবে সতর্ক থাকুন। কাউকে যদি প্রথমাদিকে মধু গ্রহণ না করা উচিত তবে এই ঔষধটি নিতে চাইলে আপনার ডাক্তার সাথে আলাপ করুন।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।