অস্টিও-ডি ৪০,০০০ আইইউ: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

হ্যালো প্রিয় পাঠকগণ। আপনাদের জন্য আজকের এই ব্লগ পোস্ট সম্পুর্ণ বাংলায় লেখা। এই পোষ্ট দিয়ে আমরা আপনাকে জানাতে যাচ্ছি Osteo-D 40000 IU Capsule এর ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং অন্যান্য বিস্তারিত তথ্য। আমরা এক্ষেত্রে উপযুক্ত শব্দ ব্যবহার করে পোষ্টটি সেম্যান্টিক এসইও এলগরিদম অনুসারে লেখতে চেষ্টা করেছি। সুতরাং দ্রুত পোষ্টটি পড়ে আপনি বিষয়টির পুর্নধারণা নিতে পারবেন।

Osteo-D 40000 IU এর প্রয়োজনীয় তথ্য

ওস্টিও-ডি 40000 আইউ তথ্যটি ভিটামিন ডি সম্পর্কে আলোচনা করে। বড় অংশে ভিটামিন ডি প্রাণবন্ত কিশোরকে উপকারে আনে। এর পাঠ্যক্রম সহজে মুখস্থ হয়। ভিটামিন ডি 3 এর সক্রিয় ফর্ম, ক্যালসিট্রিওল, ভিটামিন ডি রিসেপ্টর (ভিডিআর) বাড়িতে প্রসারিত সামগ্রীতে সংযুক্ত থাকার মাধ্যমে কাজ করে। পুষ্টিগুলির কোষকে ভিটামিন ডি থাকে যার হাফ লাইফ 50 দিন। ছোট আন্তদেশে ভিটামিন ডি 3 শতভাগ হিসেবে প্রাপ্ত হয় এবং নির্দিষ্ট এল-গ্লোবুলিন এর সাথে জুড়ে যায় এবং লিভারে সামগ্রীর পাচকোশ আবদ্ধ করা হয় যাতে এটি 25-হাইড্রক্সি ভিটামিন ডি 3 এর (ক্যালসিডিওল) পরিণত হয়। দ্বিতীয় হাইড্রক্সিলেশন 1,25-ডাইহাইড্রক্সি ভিটামিন ডি 3 (ক্যালসিট্রিওল) কিডনির মধ্যে হয়। এই পরিণত মেটাবলাইট হল ভিটামিন এর প্রসবক্ষমতার কারণ।

Osteo-D 40000 IU এর ব্যাবহার

Osteo-D 40000 IU এর ব্যাবহার কিভাবে করতে হয়? ভিটামিন D3 এর সক্রিয় রূপ, ক্যালসিট্রিযল, বিভিন্ন শরীর অংশে বিস্তারিত ভিটামিন ডি রিসেপ্টর (VDRs) এর সাথে বিন্যাস করে প্রভাব ফেলে। বড় চরম হলফ লাইফ পরিবেশিততায় প্রাপ্ত ভিটামিন ডি3। স্মল ইনটেস্টিনে ভিটামিন ডি3 শোষণ হয় এবং নির্দিষ্ট একটি এলফা-গ্লোবুলিনে বাঁধা হয় এবং লিভারে সরবরাহ করা হয় যেখানে এটি মধ্যবর্তীকৃত হয় ব্যারোটেনিন 25-হাইড্রক্সি ভিটামিন D3 (ক্যালসিডিওল) হয়। 1,25-ডাইহাইড্রোক্সি ভিটামিন D3 (ক্যালসিট্রিয়ল) উত্পন্ন হওয়ার পরিবর্তে কিডনিতে দ্বিতীয় হাইড্রোজেনের প্রভাব ফেলে দেয়। এই মেটাবলাইটটি ক্যালসিয়ামের শোষণ বৃদ্ধির ভিটামিন এর দক্ষতার জন্য দায়ী।

Osteo-D 40000 IU এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

Osteo-D 40000 IU এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। ভিটামিন-D এর সক্রিয় আকার, ক্যালসিট্রিয়য়ল, বিভিন্ন বডি টিস্যুতে পরিস্পর করে লাগে। ভিটামিন-D থেকে আগে অভ্যন্তরীণ হয়ে থাকলে তা প্রায় ৫০ দিন সময় প্রয়োজন করে। ছোট ব্যাথীর ক্ষেত্রে সবুজ মত্তের মাধ্যমে ভিটামিন-D এসর্বন করা হয় এবং নির্দিষ্ট অ্যালফা-গ্লোবুলিনে বাঁধাকয়ে লিভারে এসর্বক্ষণের জন্য রাখা হয়, যেটি প্রস্রাবণ হলে সিলিডোল হয়। ১২-১৮ বছর বয়সী শিশুর জন্য একটি ট্যাবলেট দৈনন্দিন প্রয়োজন এবং এরকম চলচ্চিত্রে খাওয়ানো হলেও চিকিত্সকের পরামর্শ অনুসরণ করতে হবে। প্রেগন্যান্সীর মহিলাদের জন্য ক্ষেত্রমত উচিত হল ডক্টরের পরামর্শ অনুসারে এ ব্যবহার করা। আলো এবং তাপমাত্রায় সুরক্ষিতভাবে রাখুন এবং শিশুদের হাতের পাশে পাঠান না।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।