এস কিট ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

আমি আপনাকে স্বাগতম জানাই এই ব্লগ পোস্টে। এই পোস্ট আপনাকে জানিয়ে দিবে এস কিট 1 mg ট্যাবলেট এর ব্যাবহার বিধি এবং পার্শ্ব পতিক্রিয়া সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য। তাই সম্পুর্ন পোস্টটি পড়ে আপনি এই ঔষধটি নিয়ে উপকৃত হতে পারবেন।

S-Kit 1 mg এর ব্যবহার

সি-কিট ১ মিলিগ্রাম থেকে একটি প্রতিদিনে খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত মামলায় বেশী নষ্টপ্রতি সমস্যা থাকলে সেভাবে অধিকতম ২ মিলিগ্রাম দৈনন্দিন দুইটি বার সংখ্যকে বা চিকিত্সকের নির্দেশ অনুযায়ী বাড়িতে নিতে পারেন। কেটটোফিন নির্দ্বিধা ব্যবহার করলে এর ফলস্বরূপ অল্পলবণ, স্থানীয় কাশি ও শ্বাসকষ্টের বন্ধুত্বপূর্ণ স্বভাব থাকতে পারে। কেটটোফিনের অনুশীলনীমূলক চিকিত্সার কারণে, অনেকেই তার স্থিতি সুধারণ করতে বেশ কিছুদিন সময় নেয় এবং কর্টিস্টিরয়ে প্রগ্রেসিভ কমেকরণ এবং / বা ব্রনকোডিলাটর সমালোচনা করা সম্ভব হতে পারে। গতি বা যন্ত্রাংশের ক্ষমতা পরীক্ষাগুলিতে কেটটোফিনের কোনও প্রভাব নেই এমন আশংকার কারণে রোগীকে সাবধান করা হয়।

S-Kit 1 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

S-Kit 1 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হল কেটোটিফেন নামের ওষুধ। এটি অ্যাসমার উপচারে প্রভাবশালী। কেটোটিফেনের প্রতি রেকশনগুলো বন্ধ করে রাখা যায় এবং এর প্রতিসারণ নামে ওষুধ থেকে ফল পাওয়া যায়। এর অ্যান্টিহিস্টামিন এবং এন্টিআলার্জিক গুণ থাকে। কেটোটিফেন অ্যাসমার হল মাস্ট সেল স্টেবিলাইজার ওষুধের মতো কাজ করে এবং আস্থমার ক্ষেত্রে অ্যানাফিল্যাক্টিক রেঅকশানস থেকে রক্ষা করে। কেটোটিফেন খুব কার্যকর এবং কোন সাইড ইফেক্টও নেই। এর সর্বনিম্ন ওষুধ খরচ করে উপভোগ করা যায় এবং ডাক্তারের নির্দেশ অনুসারে প্রবাসী ক্রিয়া নেওয়া যেতে পারে।

S-Kit 1 mg এর সতর্কতা

S-Kit 1 mg এর সতর্কতা

Ketotifen 1 mg বিষয়ক তথ্য: Ketotifen হলো একটি anti-allergic drug, যা যত গুরুত্বপূর্ণ রোগ রোগ উদ্ভব করে তার চিকিৎসায় এই ড্রাগটি ব্যবহার করা হয়। একটি antihistamine হিসেবে, Ketotifen দিয়ে আসমা জাতীয় রোগ এর সামঞ্জস্য প্রতিরোধের উপকারিতা আছে। সুস্থ ব্যক্তিতে হিস্টামিন ব্যবহার দ্বারা সম্পূর্ণরূপে পরিচালিত করা যায়। Ketotifen নিরলসা জ্বরের প্রতিরোধের ক্ষমতা থাকে এবং অস্থ্মাসংক্রমণ হতে পারে। এছাড়াও, ক্ষতিগ্রস্ত চামড়ার প্রতিরোধের জন্যও Ketotifen ব্যবহার করা হয়।

গ্রামের হিসাবে 1 মিলিগ্রাম ব্যবহার করা যায় ও উত্তেজনামূলক অস্থমা রোগের ক্ষেত্রে সুপারিশকৃত পরিমাণ দ্বিগুণ হিসেবে 2 মিলিগ্রাম পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।