ওপসোমাইসেটিন 125 মিলিগ্রাম/5 মিলিলিটার ওয়ারির ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা, এই ব্লগ পোষ্টে আপনারা জানতে পারবেন ওপসোমাইসেটিন 125 মিলিগ্রাম/5 মিলিলিটার ওয়ারির ব্যবহার বিধি এবং এটি নিয়ে পার্শ্ব পতিক্রিয়া সহ আরো নানান তথ্য। এই Oral Suspension-এর জন্য সর্বপ্রথম জেনে নিন ব্যাবাহারের পদ্ধতি এবং তারপর চলে যান দূষ্পরিণাম ও সাবধানতার কথায়। আরো কিছু জানার অনেক কিছু আছে আসুন একসাথে দেখা যাক।

মেডিসিনের নামঃ Opsomycetin
মেডিসিনের ধরনঃ অধিবেশজ সাসপেনশন
জেনেরিক নামঃ ক্লোরামফেনিকল
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 125 মিলিগ্রাম / 5 মিলিলিটার
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ অপসনিন ফার্মা লিঃ
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ ৪৪.৮৫

Opsomycetin 125 mg/5 ml এর ব্যবহার

অপসমাইসেটিন 125 মিলিগ্রাম/5 এমএল এর ব্যবহারের বিষয়ে আমাদের ডেটা প্রমাণ করে যে এটি রিকেট্সাই, লিম্ফোগ্র্যানুলোমা-পসিটাকসিস গ্রুপ এবং ভাইব্রিও কলেরা মতো বিভিন্ন ধরণের গ্রাম-নেগেটিভ এবং গ্রাম-পজিটিভ ব্যাকটেরিয়া এর উপরে উত্পাদকশীল প্রভাব উল্লেখযোগ্য। সংশ্লেষণ বা প্রোটিন উৎপাদন নিষ্ক্রিয়করণে বা একক সেল এবং সেল-মুক্ত সিস্টেম এ চ্লোরামফেনিকল কাজ করে। লেবন্ট থেকে চ্লোরামফেনিকল দ্রুতগতি দ্বারা সম্পূর্ণভাবে শরীরে প্রবেশ করে। প্রয়োগ করা হলে প্রায় ১১ মাইক্রোগ্রাম/মিলিলিটার এক্স প্লাজমা চ্লোরামফেনিকল চালু আবহাওয়ার মধ্যে সর্বাধিক সময় ১-৩ ঘণ্টার মধ্যে সুষম লাভ পেতে হয়। ৪ ডোজ পান বাড়িয়ে মাসিক বাড়তি দেয় একটি এক গ্রামের চলবে যা প্রতি ৬ ঘণ্টায়।

Opsomycetin 125 mg/5 ml এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

Opsomycetin 125 mg/5 ml এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: ক্লোরামফেনিকল মুখপাকে অস্বাভাবিক ব্যবহার করা উচিত নয়। এটি জঘন্য অবস্থাতে সাবধানতা সাপেক্ষে ব্যবহৃত হতে হবে। এই ঔষধটির দোষারোধের জন্য যা আমাদের নির্দেশ করে তা প্রমাণ করা হয়েছে। এই অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা উচিত শক্তিশালী জীবাণুদলের বিরুদ্ধে ৫ থেকে ২০ মিক্রোগ্রাম / মিলিলিটার মাত্রাতে পর্যবেক্ষণ করে নির্দেশিত ডোজ দিয়ে। জঘন্য জীবাণু বিশেষতঃ স্যালমনেলা টিফাই এবং হিপকমা ইনফ্লুয়েঞ্জা বিরুদ্ধে এর সক্রিয়তা প্রতিফলিত করা উচিত। কোন নির্দেশনা মিললে অবশ্যই চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

See also  ওর্নিস 100000 ইউনিট/মিলিলিটার: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

সতর্কতা

সতর্কতা ক্লোরামফেনিকোল ব্যবহার করলে দ্বিগুণ সতর্ক থাকতে হবে। সাধারণত এটি দ্বাদশঘণ্টার মধ্যেই পূর্ণ শরীরে প্রবেশ করে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশের জন্য মিশ্রণ তাড়াতাড়ি ছড়িয়ে দেয়। ক্লোরামফেনিকোল উপসর্গ অথবা পূর্নতা বিহীন সিলেটকে ধ্বংস করতে পারে এবং রক্তে সংখ্যক অণুকুঞ্জর ক্ষতি ঘটাতে পারে। এক্সচেঞ্জ ট্রান্সফিউশন দ্বারা এর মাত্রা কমানো সম্ভব। এটি হল ক্লোরামফেনিকোল যেটি সামান্য লক্ষণগুলি না ছাড়াই জন্মদাতার সমস্যাগুলি উদ্ভব করতে পারে এবং আমলাপাতকে এর পরিমাণ কম করতে হবে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *