ওপেজেন 40 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত তথ্য

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা। আজকের এই ব্লগ পোষ্টটি সকলের পরিচিত হতে চলেছে বিকল্প নামক কোম্পানির Opezen 40 mg (Enteric Coated) ট্যাবলেট। আমরা এই পোষ্টে জানব এই ঔষধটি কেন ব্যাবহার করা হয়, কি কি পার্শ্ব পতিক্রিয়া ঘটতে পারে এবং এর বিস্তারিত তথ্যে যাব। তাই ব্যাপক তথ্যের জন্য আমাদের সাথেই থাকুন এবং পোষ্টটি পূর্ণভাবে পড়ে নিজের জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।

মেডিসিনের নামঃ Opezen
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট (এন্টেরিক কোটেড)
জেনেরিক নামঃ ওমেপ্রাজোল
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 40 মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ জেনিথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃ
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 7.00

ওপেজেন ৪০ এমজি এর ব্যাবহার

ওপেজেন 40 এমজি হল একটি গ্যাস্ট্রিক এসিড দুর্বলকারী ওষুধ। গ্যাস্ট্রিক এসিড নিষ্ক্রিয় করতে ওপেজেন হাইড্রোজেন-পটাসিয়াম-অ্যাডেনোসিন ট্রাইফফোসফেটেজ (এইচ’, ‘ / কে’, ‘ এটিপেজিজ) এনজাইম সিস্টেমকে অবরোধ করে। অর্ডলি রোগীর কর্তব্য অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক হতে হবে। গবেষণা দেখা গেছে ওপেজেনের মেধামেধে সন্ধান করা গেল পরম নিয়মিত ওপেজেনের ব্যবহার থেকে মারাত্মক অসুখের ঝুঁকি কম। কিন্তু মারাত্মক সমস্যাগুলি সাধারণত ভার্য থাকে। গর্ভবতী মা ও যাদের স্তনশ্রবণ চলছে তাদের কে এই দ্বারা নিষিদ্ধ হলো ওপেজেনের ব্যবহার করতে। আর ওপেজেনের ব্যবহারে পূর্ববর্তী ঔষধগুলি যেমন ডিয়াজেপাম, ওয়ারফ্যারিন ও ফেনিটয়ন পর্যন্ত দুর্গটন করতে হতে পারে।

ওপেজেন ৪০ এমজি এর প্রয়োজনীয় তথ্য

ওপেজেন ৪০ এমজি হল জাতীয় এসিড প্রসারণ অনিবারণকারী। প্রথম দক্ষতা এই অসিডের প্রসারণে অধিবন্ধক হিসাবে কাজ করে এটি পরিতৃপ্তিজনকভাবে করছে খাদ্যপাত্রে রক্তস্রাব ক্রিয়া। ওপেজেন ৪০ এমজি মাত্র একটি ঘনীভূত মড়ক নয়, এতে ৪ হাজারিক ট্রাফোফসফেটেস (H ‘, ‘/K’, ‘ ATPase) অ্যাঁজাইজের প্রতিরোধসম্পন্নতার কারণে পরিচালিত হয়। মূল্যায়নের মধ্যেই প্রতিবন্ধীর দক্ষতার কাজটি শুরু হয়, এবং সম্পূর্ণতম কার্যক্ষমতা দুই ঘন্টা পরে স্থিতিশীল হয় এবং রোগীর অবরোধশীলতা ৭২ ঘণ্টা বেঁচে থাকে। ড্রাগ প্রবন্ধনে জেনে গেছে যে, ওপেজেন ৪০ এমজির ইনজেকশনের জন্য ৬ ঘণ্টার মধ্যে ডিসলোভ হয়ে যাচ্ছে এবং সেই সময়ে ইউজ করতে হবে।

See also  রাবেকন ২০ মি.গ্রাম ট্যাবলেটের ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সতর্কতা

সতর্কতা

ওমেপ্রাজোল, একটি বিনিময়িত বেঞ্জিমিডাজোল, পেট এসিড নির্গমন বন্ধ করে। পেট পেরিতকোষে অ্যাডেনোসিন ট্রাইফোসফেটেস (এইচ’, ‘/কে’, ‘ এটিপেজাসে) এঞ্জাইম সিস্টেম বন্ধ করে তিনি পেট এসিড নির্গমন প্রতিবন্ধক। মৌখিক সেবনের পর প্রতিবন্ধী প্রভাবের উপস্থিতি এক ঘণ্টা এর মধ্যে দেখা দেওয়া হয়, যা দুটি ঘন্টা বা তারও বেশি মৌল্য প্রভাবকে সর্বাধিক হারাই ফেলে থাকে এবং নির্গমন উপাদানগুলি সর্বাধিক ৭২ ঘন্টা ধারন করে। ঔষধটি বন্ধ করা হলে, বিদ্যমান সম্পৃক্তিতে সম্পূর্ণরূপে ফিরে আসে স্বচ্ছতার সাথে সাধারণত মিলে।

মনে রাখবেন ওমেপ্রাজোলকে সাবধানতা বজায় রাখতে হবে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *