ওফেক্স 200 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

স্বাগতম পাঠকবৃন্দে, আপনাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্টে আপনাকে স্বাগতম। এই পোস্টটিতে আমরা চর্চা করব ওফেক্স ২০০ মিলিগ্রাম ক্যাপসুল এর ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং অন্যান্য সম্পর্কিত তথ্য। আপনি সম্পুর্ন পোস্টটি পড়ে এই ঔষধের বিষয়ে পূর্ণ ধারনা নিতে পারবেন।

Ofex 200 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Ofex 200 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য। করোনা মহামারী সময়ে ব্যবহারকারীরা আমাদের ওফেক্স ২০০ এমজি পছন্দ করেন যা প্রস্তুত হয়েছে ওষুধ শিশুর উপচারের জন্য। প্লাজমা সঞ্চারযোগ্যতার সাধ্যে ইংরেজি বন্দুকবিশেষজনের বিরুদ্ধে প্রবলভাবে ব্যাকটেরিয়া মহামারি হতে পারে। পরশু এই অষ্টম জেনারেশনের সেফালোস্পরিন বিশেষ উপাদানসমূহ আকস্মিক আক্রান্ত শিশুদের চিকিত্সা করতে পারে যা তিনিশ ডের জন্য দেওয়া হয়। ইংরেজি সাপ্লিমেন্টেশন সময়ে বর্তমানে ২০০-৪০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত পরামর্শ দেওয়া হয় ব্যস্ততা উপর নির্ভর করে এক বা দুইটি বিভক্ত অংশের রূপে প্রদত্ত।

Ofex 200 mg এর ব্যাবহার

Ofex 200 mg এর ব্যাবহার: সেফিক্সিম একটি থার্ড জেনারেশন সেমি-সিন্থেটিক সেফালোস্পরিন এনটিবায়টিক যা খাবার পান ব্যতীত প্রদত্ত হয়। এটি প্রচুর গ্রাম পজিটিভ এবং গ্রাম নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া মধ্যে সংক্ষিপ্ত সময়ে লক্ষ লাগানো প্লাজমা মাত্রায় সংগ্রাহ্যমান ডেজে জীবনসম্পন্ন হয়। ব্যাকটেরিয়ার সেল ওয়াল সিন্থেসিসে হস্তক্ষেপ করে এটি ব্যাকটেরিয়া কে ধ্বংস করে। এর উপস্থিতিতে বেটা-ল্যাকটামাজ এঞ্জাইমের প্রতিরোধ দেখা গেছে। ফলস্বরূপ কিছু সেফালোস্পরিন পেনিসিলিন এবং বেটা-ল্যাকটামাজের প্রতিরোধী ওয়েবে অন্যান্য জীবাণুসমূহকে সেফিক্সিম দ্বারা ক্ষমতার দায়িত্ব দেওয়া যায়। এর সর্বাধিক 40% থেকে 50% অবশ্যই উপলব্ধি হয় বিনা খাদ্য বা সঙ্গে খাওয়ায় ব্যবহার করলেও।

Ofex 200 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

অফেক্স 200 এমজি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানার আগ্রহীদের জন্য জানিয়ে রাখতে চাই, অফেক্স 200 এমজি মাইক্রোগ্র্যানুল বায়ুজীবাণু হতে ক্ষতিগ্রস্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি সিফিক্সিম নামক থার্ড জেনারেশন সেফালোস্পরিন অ্যান্টিবায়োটিক যা পাইলে শ্বাসতন্ত্রের ব্যাথার লক্ষণ, ফেফোয়ার ইনফেকশন এবং প্রস্তাবিত নজরদারির রোগীদের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। অফেক্স 200 এমজি আমাশয়ের সমস্যা, পেটের অস্বস্তি এবং অবজ্ঞাপ্রণেতা বিষয়ক দুর্ঘটনার মতো উপদ্রব সহন করতে পারে। রেকমেন্ডেড ডোজ দেয়া হয় ২০০-৪০০ মিলিগ্রাম প্রতিদিন ব্যবহার করে, সেভাবে সেভাবে ভাগ করা যায়। এছাড়াও চিকিৎসা দীর্ঘ হলে ১৪ দিনের পর তবেও চলার উপযোগী।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।