ওমিদন 10 মিলি ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
স্বাগতম পাঠকবৃন্দ। আজকের এই ব্লগ পোষ্টে আমরা আপনাদের জানাতে চলেছি ওমিদন 10 মিলি ট্যাবলেট এর সম্পূর্ণ বিশদ তথ্য। আমরা জানব এই ঔষধটি ব্যবহারের পদ্ধতি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য সম্পর্কে। তাই চলুন সহজ ভাষায় জানার চেষ্টা করা যাক ওমিদন 10 মিলি ট্যাবলেট সম্পর্কে।
| মেডিসিনের নাম | Omidon |
|---|---|
| মেডিসিনের ধরন | ট্যাবলেট |
| জেনেরিক নাম | ডোমপেরিডোন মেলিয়েট |
| মেডিসিনের পাওয়ার | ১০ মিলিগ্রাম |
| উৎপাদনকারী কোম্পানি | ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। |
| প্রতি ইউনিটের মূল্য | ৳ ৩.০০ |
Omidon 10 mg এর ব্যাবহার
Omidon 10 mg দিয়ে দুই ধরণের সমস্যায় উপকার হতে পারেন। একটি হল পাচনশক্তি বাড়ানো এবং দ্বিতীয়টি হল আন্তরীয় দুটি শ্রোতে কাজ করতে। ওমিডন ১০ মিলিগ্রাম দ্বারা জ্বরক্ষত না হওয়া সম্ভব যখন পেট ফুলে থাকবে না। ক্রমবর্ধমান শেষ প্রদর্শন, প্যারাস্টলিস এবং পাইলোরাস একটির উপর বারদান, এটি আপনার সমস্যা বিনিময় করবে। শরীরের অন্যান্য সেক্ষাপত্তিসম্পন্ন জিনিসগুলোর সাথে সমন্বিত ব্যবহার এবং চিকিৎসাকে ভালো ফলস্বরূপ সাবধানতার সাথে লক্ষ্য করে এটি ব্যবহার করুন।
Omidon 10 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
ডমপেরিডোন 10 এমজি মনের মিল যেখানে রয়েছে সেখানে ইমেজিরড যা পেটের চলাচলের ব্লক করে এবং পরিষ্কার করে। এর রক্ততালী দিয়ে গণ্ডর্বার শিরায় সম্পূর্ণ কার্যকরতা বাঁধানো এবং আমল ও পাকস্থলীতের মোটিলিটি উন্নয়ন করে যা নির্দিষ্টভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। যদিও রোগবিস্তার রোধ করা নেই কিন্তু ডমপেরিডোনের গ্রস্তকালীন কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ঝাকনাই অস্বস্তিকর সাইড এফেক্ট আছে যাতে ক্রমশঃ অলসতা, নাইম্রিত রক্তপ্রবাহের জন্য দুঃখদ। যেহেতু নিউরোলজিক ব্যাধি দেখা যায় না, ডমপেরিডোন নবজাতকদের জন্য সতর্ক থাকা উচিত। ডমপেরিডোনের কোনো নিশ্চিত কিছু হস্তক্ষেপ নেই, এই জন্য ডমপেরিডোনের সব উপকারিতা তোলার জন্য শিশু এবং পুরুষ দুজনকে একইভাবে এটি সেবন করা উচিত।
সতর্কতা
সতর্কতা নিতে হলে ডোমপেরিডোন সম্পর্কে জানতে হবে। ডোমপেরিডোন একটি ডোপামিন এন্টাগোনিস্ট যা কেমোরিসেপ্টর ট্রিগার জোন (সিটিজেডি) এবং পেটে থাকা ডোপামিন রিসেপ্টর ব্লক করে। এর গ্যাস্ট্রোপ্রোকিনেটিক ক্রিয়া পরিবর্তিত পেটে যেমন আছে তেমন করে দেয় এবং পেটের চলনশীলতা নিয়ন্ত্রণ করে যেন মানসিক ও নার্ভ-সম্বন্ধিত কোন প্রভাব না পড়ে। ডোমপেরিডোন খাবারের ১৫-৩০ মিনিট আগে এবং জরুরি ক্ষেত্রে শুক্রবারে পান করা উচিত। বিশেষত পাচকশক্তির সমস্যা থাকলে এটি কাজে লাগে। এছাড়াও ডোমপেরিডোনের মধ্যে আন্তস্থ অ্যান্টাকলিনার্জিক মেলা না দেয়া উচিত এবং আন্তরিক পাতলা বা সংক্রমিত অবস্থার ক্ষেত্রে ডোমপেরিডোনের ব্যবহার বাধ্যতামূলক।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।
