ওমিদ ১০ মি জেনে নিন: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
সমস্তকে স্বাগতম! এই বাংলা ব্লগ পোস্টে আপনাদের সাথে কোন ঔষধ নিয়ে কথা বলা হবে – ওমিদ ১০ মি ট্যাবলেট। এই ঔষধ সম্পর্কে আপনি এই পোষ্ট পড়তে পারেন যেনে আপনি বুঝতে পারেন কিভাবে ওমিদ ১০ মি ব্যবহার করা যায়, তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গ্রহণের পদ্ধতি এবং আরো নানান জিনিস। তাই, এই ব্লগ পোস্ট সম্পূর্ণ পড়ে আপনি পূর্ণ ধারনা নিতে পারবেন এই ঔষধের সম্পর্কে।
মেডিসিনের নাম | Omid |
মেডিসিনের ধরন | ট্যাবলেট |
জেনেরিক নাম | ডোমপেরিডোন ম্যালিয়েট |
মেডিসিনের পাওয়ার | ১০ মিলিগ্রাম |
উৎপাদনকারী কোম্পানি | দেশ ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃ |
প্রতি ইউনিটের মূল্য | ৳ ১.৫০ |
Omid 10 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য
ডমপেরিডোন হল ডোপামিন এন্টাগনিস্ট যা প্রাথমিকভাবে কেমোরিসেপ্টর ট্রিগার জোন (সিটিজেটি এবং পেট) ওই ডোপামিন রিসেপ্টর বন্ধ করে যা পেটের প্রবাহশীলতা উপর প্রভাব ফেলে। এর পাচনশক্তি বেশিরভাগ অংশ ডোপামিন রিসেপ্টরের পরিবর্তে দেওয়া ব্লকিং এফেক্ট ভিত্তিক। ব্রেনে অনেকটা সীমাহীন আস্রভেদী ব্যবহারের কারণ ডমপেরিডোন দিতে অপ্রত্যাশিত সাইড ইফেক্ট আসার কথা নেই। ডমপেরিডোন প্রাথমিকভাবে উপপেট এবং প্যালুরাসের কনট্রাকশন বিনা বাধা করে ঊর্ধস্তমশ্চর সম্পর্কিত সকল সমস্যাকে দূর করে ও এসোফেজাল পেরিস্টালসিস বৃদ্ধি এবং নিম্নে নেইটেল স্ফিংক্টার প্রেশান বাড়ায়। ডমপেরিডোন রেকটাম এর মাধ্যমে সম্ভবতঃ পেটে থাকা সংখ্যক সমস্যার সামনে আসা সম্ভব।
Omid 10 mg এর ব্যাবহার
ওমিদ 10 এমজি দ্বারা গ্যাস এবং পেট সম্বন্ধিত সমস্যা দূর করা হয়। এটি ডোপামিন অ্যান্টাগনিস্ট যা প্রধানতঃ কেমোরিসেপ্টর ট্রিগার জোন (সিটিজেটিজে) এবং পেটে অবস্থিত ডোপামিন রিসেপ্টরগুলি অবরোধ করে। এর গ্যাসতন্ত্রের সম্ভাব্যতা এর প্রভাবের উপর নির্ভর করে যা পেটের চলন্ততা ও মস্তিষ্কের প্রভাব নেই। মনে রাখবেন ডোমপেরিডোন মেধাতাজ্ঞানগোষ্ঠী থেকে পারস্পরিকভাবে ব্যাপ্তিশীল নয় তাই এর প্রভাবের উপর মানসিক দোষ ও নিউরোলজিক প্রভাব নেই। ডোমপেরিডোনের কাজ হলো ওপরের পেটের পাথকপন ফিরিয়ে তোলা, বৃত্তকৃতি পরিমাপের প্রভাব বাড়ানো এবং পাইলরাসের সঙ্ক্রমণকে নিয়ন্ত্রণ করা। আরও জানতে পারেন নির্দেশিত মাত্র 15-30 মিনিট আগে এবং ক্রমাগত চিকিৎসা পালন করুন।
Omid 10 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
ওমিড ১০ মি.গ্রা সেন্ট্রাল নারভাস সিস্টেম এবং গ্যাস্ট্রওইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার এফেক্টের কারণে জাতীয় ব্রেইনের ডোপামিন রিসেপ্টরগুলোর উপর এর প্রভাব হল না, সেই কারণে মনোরোগকর ও স্নায়ুবোধসংক্রান্ত দুষ্প্রভাব থাকে না। ওমিড উপাদানটি যেসব গ্যাস্ট্রওপ্রোকাইনেটিক ফাংশন ব্যতীত নরমাল রেখাংকন ও গ্যাস্ট্রিক শূন্যপাত বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে, পাইলোরাসের সংকোচন নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও, ওমিড অ্যাল্সো ইজোফেজিয়াল রিস্টলেশন ও নিম্ন এসোফাগের স্ফিংক্টারের চাপ বাড়িয়ে, পেটের মাথায় হওয়া গেসের প্রতিরোধ করে।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।