ওমেগাট 40 এমজি ক্যাপসুল (দ্রুতভাবে রিলিজ) – ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

শুভ সকাল প্রিয় পাঠকগণেরা, আমরা এই ব্লগ পোস্টে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম জানাই। আজকের পোস্টে আমরা Omegut 40 এমজি ক্যাপসুল (Delayed Release) নিয়ে আলোচনা করব। পোস্টটিতে আমরা জানব এই ঔষধের ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং আরো অনেক কিছু। তাই আমরা সবাই এই পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়ে সম্পূর্ণ ধারনা নিচ্ছি।

মেডিসিনের নামঃ Omegut
মেডিসিনের ধরনঃ Capsule (Delayed Release)
জেনেরিক নামঃ Omeprazole
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 40 মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ Popular Pharmaceuticals Ltd.
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 7.03

ওমেগাট 40 মিলিগ্রামের ব্যবহার নিয়ম

ওমেগাট 40 মিলিগ্রামের ব্যবহার নিয়ম। এটি গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড সিক্রেশনের একটি জনপ্রিয় ইনহিবিটর। গ্যাস্ট্রিক পারিয়েটাল সেলে হাইড্রোজেন-পোটাশিযম-এডেনোসাইন ট্রাইফোসফাটেজ এঞ্জাইম সিস্টেম ব্লক করে এটি গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড সিক্রেশন বন্ধ করে। অর্ডিনারি ও আইভি ইনজেকশনে ইঞ্জেক্ট করা যায়। ২-৫ মিনিটের মধ্যে নতুনভাবে তৈরি করা সলিউশন ব্যবহার করতে হবে। অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের পূর্বে মোট ২ থেকে ৫ মিনিট সময় দিতে হবে এবং প্রতি মিনিটে চালু মাত্রাতির সর্বাধিক ৪ মিলিলিটার এর হারে অনেক সত্ত্বেও গাড়ি না করতে হবে। অনলাইন হাসপাতালের চিকিৎসক কোনও ব্যাক্তিকে ওমেগাট 40 মিলিগ্রামের প্রসঙ্গে করে শুনে নিতে পারবেন।

ওমেগাট 40 মিলিগ্রাম খাওয়ার আগে সতর্কতা গুরুত্বপূর্ণ

ওমেগাট খাওয়ার আগে সতর্কতা বজায় রাখা উচিত। এটি পেপটিক আসিড নির্গমন বাধায় কাজ করে এবং পরিপন্থা করার জন্য H/K ATPase এনজাইম সিস্টেম বন্ধ করে। খাওয়ার পর প্রভাব শুরু হওয়ার সময় এক ঘণ্টার মধ্যে প্রতিবন্ধক প্রভাব পাওয়া যায়। আগের থেকে তুলনামূলক উৎপাদন সময় 2 ঘন্টার মধ্যে সম্ভব এবং সিক্রেট বন্ধ থাকে একটি সাথে ৭২ ঘন্টা। ইঞ্জেকশনের ক্ষেত্রে এটি বিরতিমান অধিবেশন হয়। তবে বোতলের পাউডার ভালভাবে উষ্ণক্ষেত্র দ্বারা হতে হবে। এই ওমেগাটটি হ্যাপারটেনশন হচ্ছে না কিন্তু গর্ভবতী মা ও স্তনদুগ্ধদাতার জন্য ব্যবহার সুরক্ষিত নয়। এতে নিয়মিত পরীক্ষা করা প্রয়োজন।

See also  পেপলো 20 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

ওমেগাট 40 মিলিগ্রাম খেলে উত্থাপন হতে পারে সন্দেহের সম্মুখীন স্থানের অনুমান হলে করনীয়

ওমেগাট 40 মিলিগ্রাম খেলে আপনার পেটের এসিডের প্রক্রিয়া বন্ধ হবে। এই ঔষধটি হাইড্রোজেন-পটাসিয়াম-এডেনোসিন ট্রাইফস্ফাটেজ (H’/K’/ATPase) এনজাইম সিস্টেম বন্ধ করে একটি প্রক্রিয়া শুরু করে যা মুখে খেয়েও একঘন্টার মধ্যেই কাজ শুরু করে এবং ৭২ ঘণ্টার পরেও এটি এক্সটেক করে না। ঔষধ নিষ্ক্রিয় হওয়ার পরে তার বেশিরভাগ ক্রিয়াশীলতা ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে ফিরে আসে। পেটের এসিড নিয়ন্ত্রণে সমস্যা থাকলে, দেরি না করে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *