ওমেটর 40 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
শুভ সকাল প্রিয় পাঠকগণ, আজকের এই ব্লগ পোস্টটিতে আমরা সবাইকে পরিচিত হতে চাচ্ছি Ometor 40 mg Capsule (Delayed Release) নামক ঔষধ সম্পর্কে। আজকের আলোচনার বিষয় হল এই ঔষধটি ব্যবহারের উপায়, সঙ্গে যুক্ত সাইড ইফেক্টগুলো এবং আরো অনেক কিছু। তাই, সাথে থাকুন এবং এই পোষ্টটি পুরোপুরি পড়ে আপনার ঔষধের সম্পর্কে পর্যালোচনা করুন।
মেডিসিনের নামঃ | Ometor |
মেডিসিনের ধরনঃ | Capsule (Delayed Release) |
জেনেরিক নামঃ | Omeprazole |
মেডিসিনের পাওয়ারঃ | 40 mg |
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ | Astra Biopharmaceuticals Ltd. |
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ | ৳ 8.00 |
Ometor 40 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য
Ometor 40 mg হল গ্যাস্ট্রিক এসিডের উৎস দমনকারী একটি ঔষধ। গ্যাস্ট্রিক এসিড নির্গমন প্রতিষেধক H / K ATPase এঞ্জাইম সিস্টেমকে ব্লক করে এটি গ্যাস্ট্রিক প্যারিয়েটাল সেলে গ্যাস্ট্রিক এসিড নির্গমন বন্ধ করে। ঔষধটি প্রস্তুতি দেওয়ার পর প্রথম হাফ ঘন্টার মধ্যেই এর কার্যকর প্রভাব লাগে, যা দুই ঘন্টার মধ্যেই সর্বাধিক হয় এবং সেখানে গবেষণার ফলস্বরূপ যে নির্গমনের প্রতিবন্ধী সমস্তটি ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। ড্রাগ সেটা বন্ধ করা হলে, ৩ থেকে ৫ দিন এসে নির্গমনের কাজ আবার শুরু হয়। যাদের ঘন্টার জন্য জরুরি অনুমতি আছে তাদেরকে IV ইনজেকশন বা IV ইনফিউশন নিতে পারে। টিপস: Omeprazole IV ইনফিউশন পরামর্শ হচ্ছে এটি মিশ্রিত বা কো-অ্যাডমিনিস্টারড হচ্ছে না। ওমেপ্রাজোল সাধারণত স্বল্পমাত্রাতে পরিক্ষা করা হয়।
Ometor 40 mg এর ব্যাবহার
Omeprazole হল প্রকাশকক্ষ হাইড্রোজেন-পটাশিয়াম-এডিনোসিন ট্রাইফসফেটেস (H’/K’, ‘ ATPase) enzyme system এর বিরোধী। এর ফলে মানসিক পাচক কণার পরিত্যক্তি হয় এবং যখন ওষুধটি বন্ধ হয় তখন সেই ক্রিয়া ধীরে ধীরে পুনরায় চালু হয়। একটি সুন্দর পাচক এফেক্টস উন্নয়ন পাওয়া যায় । এই ওষুধের IV প্রবেশ কেবল চলতি প্রবাহের সাথে নির্বিঘ্নভাবে দিয়ে মানুষের জন্য পার্শ্বপ্রভৃতির জন্য ব্যবহৃত হতে পারে । উপাদানের যে কোনও উত্তরদায়কতা অস্থির ক্ষেত্রে Omeprazole অনুমোদিত নয় । Omeprazole এর ব্যবহার হার্মুল, এসাইড রিফ্লাক্স, হার্নিয়া ব্যাককের এর জন্য উপযুক্ত এবং প্রকাশক পাম্ফ্লেট মোতাবেক শিশু জন্মের প্রারম্ভিক তিন মাসে Omeprazole ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।
Ometor 40 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সতর্কতা
ওমেটর 40 এমজি এর সেবন সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এটি জাতীয় জুড়ের দূর্বলতা ও ক্ষতিকারক সামগ্রীর উপস্থিতিতে নিরাপদ। গ্যাস্ট্রিক এসিড নির্বাপন করার সময় মেয়াদের মধ্যে ইউজ করতে হবে। এই ওষুধের সংশ্লেষণ বাচানো যেতে পারে কিছু ওষুধ সাথে যেমন ডায়াজেপাম, ওয়ারফেরিন এবং ফেনিটয়োইন, এতে আবশ্যক সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। শিশু ও গর্ভবতী মায়ের মধ্যে এর ব্যবহার এর সম্ভাবনাময় ঝুঁকিসম্পন্ন নয়। প্রতি ৭২ ঘন্টা বর্তমান এবং ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে কাজ করতে শুরু হয় এবং ডিসকন্টিনিউ করা হলে, ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে পুনরায় গ্যাস্ট্রিক এসিড সিক্রিত হয়।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।