ওমেপ্রোল 40 মিলিগ্রাম মেডিসিনটির ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত
আদর্শময়, সুন্দর সময় চলছে পাঠকবৃন্দকে আমাদের বঙ্গিতের পরিবেশে স্বাগতম। আমাদের এই নতুন পোস্ট টিতে আজ আপনাদের সবার জন্য নির্দেশ করা হবে ওমেপ্রোল 40 মিলিগ্রাম ক্যাপসুল (Delayed Release) ঔষধ সম্পর্কে। আমরা প্রত্যকটি কথা স্বচ্ছতার সাথে বিবেচনা করে নিজেরা মনে করে নিয়েছি কাজের সঠিকতা এবং সাধারণ পরিস্থিতির পরিবর্তন ও উন্নয়নের কাজে লাগবে কেমন পদক্ষেপ। সাথেই থাকুন।
মেডিসিনের নামঃ | Omeprol |
মেডিসিনের ধরনঃ | Capsule (Delayed Release) |
জেনেরিক নামঃ | Omeprazole |
মেডিসিনের পাওয়ারঃ | 40 মিলি গ্রাম |
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ | Ziska Pharmaceuticals Ltd. |
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ | ৳ 6.13 |
Omeprol 40 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য
ওমেপ্রাজোল 40 এমজি এর প্রয়োজনীয় তথ্য – ওমেপ্রাজোল, একটি বেঞ্জিমিডাজল এসিড উত্স নিষেধক যা গ্যাস্ট্রিক এসিড বিনিময় বাধাধারক হিসেবে কাজ করে। গ্যাস্ট্রিক এসিড সেক্রেশন নিষেধক হলে, এর প্রভাব প্রায় এক ঘন্টার মধ্যে শুরু হয় এবং সেই সময় মান সর্বাধিক হয় এবং এর নিষেধায়কতা প্রায় ৭২ ঘন্টা থাকে। ঔষধটি বন্ধ করা যাক না করা হয়, সেক্রেটোরি কার্যকলাপ মাঝেমধ্যে স্বল্পস্থায়ীভাবে ফিরিয়ে আসে, ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে। এটি হাইড্রোজেন-পটাসিয়াম-অ্যাডেনোসিন ট্রাইফোসফেটেজ (এক্যু / কে) এনজাইম সিস্টেমের সাথে সহিত পেটের পর্যাতাল কোষের পাশে অবরোধক হিসেবে কাজ করে।
Omeprol 40 mg এর ব্যাবহার
ওমেপ্রসোল 40 এমজি হল একটি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর যা পেটে উঠা অম্ল প্রক্রিয়া বন্ধ করে। এটি পেটের স্থিতিশীল সেলে হাইড্রোজেন-পটাশিয়াম-অ্যাডেনোসাইন ট্রাইফোসফাটেজ (এইচ’/ কেদাওয়ার) এঞ্জাইম সিস্টেমের ব্লক দ্বারা পেটে উঠা অম্ল সেক্রেশন বন্ধ করে। মোট প্রতিষ্ঠান সেলে অ্যান্টিসেক্রেটোরী ইফেক্ট সমপরিমাণ অনুমোদিত হয়। ওমেপ্রসোল 40 এমজি এর ব্যাবহারে পাঠকদের কাছে মনে রাখতে হবে যে এর উপস্থিতি প্রতি ঘন্টায় সমস্ত অ্যান্টিসেক্রেটরী ইফেক্ট নেওয়ার মধ্যেই শুরু হয়। ওমেপ্রসোল 40 এমজি একটি উপযুক্ত ঔষধ এবং সমস্যাসমূহ সামান্য এবং ক্ষতিগ্রস্তকর হলে অনেকেই পর্যালোচনা করেছে।
Omeprol 40 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
ওমেপ্রাজোল ৪০ মিলিগ্রাম অন্তর্গত হচ্ছে গ্যাস্ট্রিক এসিড সিক্রেশনের জন্য একটি প্রতিস্থাপক বেঞ্জিমিডাজোল। গ্যাস্ট্রিক এসিড সিক্রেশন হিন্দ পটাশিয়াম-অ্যাডেনোসিন ট্রাইফস্ফাটেস (এইচকে, কে’ অ্যাটিপেজ) এনজাইম সিস্টেমকে গ্রেপ্তার করে ও প্রতিবন্ধ করে। মৌখিক গ্রহণে প্রতিস্থাপনার পর সতর্কতামুলক ফলাফল এক ঘন্টায় প্রকাশ পায়, সর্বোচ্চ ফলাফল দুটি ঘন্টা পরপর হয়। রক্তচাপ, জ্বর এবং ন্যাজিয়া জেনেও একেবারে কোনসময় কোন খাতির দরকার হয়নি।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।