ওস্টিম 500 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আদর্শমুখী গুগল এসইও অ্যালগোরিদমের সাথে আপনাদের জন্য তৈরি করা এই ব্লগ পোস্টে আমরা একটি উচ্চগুণমানের ওস্টিম 500 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট নিয়ে আলোচনা করব। এই পোস্টে আমরা এই ঔষধটি ব্যবহার করার পদ্ধতি, এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং অন্যান্য বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি পোস্টটি পূর্ণরূপে পড়ে আপনার এই উত্তম মানের ঔষধটি সম্পূর্ণ বুঝতে পারবেন।

অস্টিম 500 মিলিগ্রাম এর প্রয়োজনীয় তথ্য

অস্টিম 500 মিলিগ্রাম এর প্রয়োজনীয় তথ্য

অস্টিম 500 মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম কার্বোনেট পর্যায়ক্রমে পাচকমন্ডলের সাথে প্রতিক্রিয়া করে সল্ট এবং পানি উৎপাদন করে। গ্যাসট্রিক এসিডের সাথে ক্যালসিয়াম কার্বোনেটের প্রতিক্রিয়া CaCO’ + 2HCl = CaCl’ + H2O+CO2। স্তনমাৎত্রকারীদের জন্য প্রস্তাবিত ক্যালসিয়াম প্রসবমুখে সাধারণত প্রতিনিত্যে 1200-1500 মিলিগ্রাম পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক খেতে হবে। সম্পূর্ণরুচিপূর্ণ ফলপ্রসবের জন্য অস্টিম 500 মিলিগ্রামের দৈনিক খাবারের সঙ্গে খাবারের পরিস্থিতিতে গ্রহণ করা উচিত। আগ্রহে কাঙ্খিত ফলের ভিত্তিতে চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক সাপ্লিমেন্ট হিসেবে 1250-3750 মিলিগ্রাম অস্টিম পর্যন্ত খেতে হবে।

অস্টিম 500 মিলিগ্রাম এর ব্যবহার

ক্যালসিয়াম কার্বোনেট সাধারণত মুখে লেগে নেয়া হয়। বধমান মাত্রার জন্য, প্রযোজ্য ডোজ স্বাস্থ্যকর প্রাণীর ওজন এবং সমস্যা অনুযায়ী পরিষ্কার করা উচিত। ক্যালসিয়াম কার্বোনেট পানিতে মিশিয়ে খেতে হলে প্রতিদিন ১২৫০-৩৭৫০ মিলিগ্রাম নির্দেশ করা হয়। অস্টিম ৫০০ মিলিগ্রাম ব্যবহার করে ক্যালসিয়াম মাত্রা উন্নয়নের জন্য প্রতিদিন ১০ থেকে ৩০% সঠিকভাবে লিপ্ত হতে পারে। তবে রোগীর চর্মরোগ বা প্যারাথাইরয়েড কার্যক্রম অনুযায়ী এটি পরিবর্তিত হতে পারে। প্রগতিশীল ফসফেট বাঁধাইকারীর ক্ষেত্রে দাঁড়ালি হওয়ার জন্য ক্যালসিয়াম কার্বোনেটটি খাবারের সাথে গ্রহণ করা প্রয়োজন।

অস্টিম 500 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা

অস্টিম 500 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা

হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড সাথে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট প্রতিক্রিয়া ঘটায় যা এমন চিমিক্যাল প্রতিক্রিয়া যাতে এর নাম হলোঃ CaCO3 + 2HCl = CaCl2 + H2O + CO2। 2 গ্রাম ক্যালসিয়াম কার্বোনেট প্রায়শই ১০০ এমএল হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের pH-কে ষাঁষানো হতে পারে 6 এর উপর উন্নয়ন করে। একটি পেপসিন নির্গমনমূলক উপরিবর্তনের সাথে গেস্ট্রিক pH-র বৃদ্ধি এখানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। মুখ্যতঃ ৩০% পর্যন্ত ওষুধের ক্যালসিয়াম লোড সম্ভবতঃ শরীরে শোষিত হতে পারে।

ক্যালসিয়াম কার্বোনেট হল সর্বদা ওরালি ব্যবহৃত যা বয়স্কদের জন্য অ্যান্টাসিড হিসেবে উপযোগী। বয়স্কদের প্রস্তাবিত খোরাক হলঃ প্রতি দিন 540-2000 মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম কার্বোনেট একদম সঠিক ডোজ।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।