কুইনিভির 200 মি.গ্রা ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

শুভদিন, আপনাদের মনে হলে অভিবাদন। এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন Quinivir 200 mg ট্যাবলেট সম্পর্কে অনেক জিনিস যেমন ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং আরও নানান তথ্য। আপনি সেই তথ্য সম্পর্কে এই পোস্টটি সম্পুর্ন পড়ে প্রাপ্ত করতে পারবেন।

Quinivir 200 mg এর ব্যাবহার

কুয়েনিভির ২০০ মিলিগ্রাম এর ব্যাবহার সম্পর্কে জানতে চাইলে এটি উপযুক্ত। কুয়েনিভির প্রধান উপকারিতা হল এটি রিওমাটোইড অর্থ্রাইটিস এবং এককালীন অবস্থার প্রস্তুতকর্তার উত্পাদিত কুইনাইনের একটি সিন্থেসাইজড সংস্করণ। এটি ইমিউনোসুপ্রেসেন্ট হিসেবে কাজ করে রিওমাটোইড এবং এককালীন অবস্থার প্রতিক্রিয়াগুলির উৎপাদন নিষেধ করে। এটি সাদামর্মহীন পদার্থতে জমে থাকে, স্ফটিকলেজনাবিজ্ঞান স্থির করে এবং সম্পূর্ণ নস্করণ এবং কার্টিলেজ ক্ষতিকারক এনজাইম বন্ধ করে। এটি আক্রান্ত রক্ত সেল এর কোষপাটি বিদ্যুত স্ফুটন দ্বারা বিচ্ছিন্ন করে এবং উন্নয়নশীল প্যারাসাইট মারে। কুয়েনিভির সাধারণত পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্যবাহিনীতে সহজে টিকল করা যায়। যেমন পাচনশক্তি বেড়ে যায়।

Quinivir 200 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

কুইনিভির ২০০ মি.জি. ট্যাবলেটটির ব্যবহারে প্রতিক্রিয়া বিষয়ক তথ্যগুলি দেখে আমরা বলতে পারি যে এটি ক্ষুধার্ত সম্পাদক অপক্ষমতা মোকাবিলায় ব্যবহৃত হয়। এটি ম্যালারিয়া রোগ এবং রিউমাটয়েড আর্থরাইটিসের চিকিত্সা করতে ব্যবহৃত হয়। এর সাধারণত থাকার সময় দ্বারা খাবার নিয়ে গ্রহণ করা হয় যাতে পেট বিরতি না হয়। চিকিত্সার্থে ডোজ কম হয়। দুর্বলতা, হতব্যথা, ব্যথা এবং ভালুবাসার অপকর্ষটা থাকতে পারে তবে এটি সাধারণত সুরক্ষিত হয়। উপাদানে পাওয়া এই জেনেরিক ট্রেড নেইমটি রিউমাটয়েড আর্থরাইটিস এবং অন্য পরিত্রস্থ রোগে ব্যবহার করা হয়। গর্ভবতীদের বিশেষভাবে ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকতে হয়।

সতর্কতা

সতর্কতা: হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন সালফেট ব্যবহার করলে নামিত পাঁচটি রোগে যেসব সুযোগ পাওয়া যায় সেগুলো সার্টিফিকেটে লিখিত রয়েছে। স্পষ্টতা নেয়া হচ্ছে যে পরবর্তী সময়ে কোভিড-১৯ সংক্রমণ দূর করার উদ্দেশ্যে কাজ করা হচ্ছে এবং এই ওষুধটি ভর্তি সৃষ্টিকারীর নির্দেশনা মেনে কোন নাকচ দূষণমুক্ত ও ভেজা উপহারের প্রস্তুতি করা যায়। ব্যবহার নির্দেশিত সময় থেকে পাঁচ হতে অষ্টম সপ্তাহ পর্যন্ত নিয়মিত গ্রহণ করা হবে এবং চিকিৎসার প্রস্তাবমত ডোজ পরিবর্তন না করলেই উপকারী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও অপেক্ষাকৃত কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও থাকতে পারে, সেগুলো হলো- ক্ষুধা, উঁচুতে হাঁচি পরে, ভাত ও সেচে শিয়তের ঝাড়।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।