টেরবেক্স 250 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

সবাইকে অসংখ্য প্রণাম। আজকের এই ব্লগ পোস্টে আমরা আলোচনা করব টেরবেক্স ২৫০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট সম্পর্কে। আমরা জানব এই ঔষধটির ব্যাবাহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং এর সংক্ষিপ্ত বিস্তারিত যা আপনার কাজে আসতে পারে। এখানে আপনি জানতে পারবেন বিভিন্ন তথ্য ও নির্দেশাবলী যা আপনার সাহায্য করবে এই ঔষধটি ঠিকমতো ব্যবহার করতে। তাই, বিস্তারিত জানতে থাকুন।

Terbex 250 mg এর ব্যাবহার

Terbex 250 mg ট্যাবলেট এর ব্যবহার এনালাইন ইনফেকশন এবং পোষাকফোঁড়ায় অনিচ্ছাকৃত ফঙ্গাল লক্ষণে এর কাজ ভালো করে। ফঙ্গাল সেলগুলিতে এরজোস্টেরল নামক কার্যকর উপাদানের উৎসাহিত নির্মাণ বন্ধ করতে Terbinafine নামক কারকে ব্যবহার করা হয়। যখন রোগীদের উচ্চ মাত্রা শ্বালানুকোলণ একুশে পরীক্ষা করা হয় তখন Terbinafine হাইড্রোক্লোরাইডের মাধ্যমে মাইক্রো জীবাণুগুলি মৃত হয়। মোটামুটি দুই সপ্তাহ পরে লক্ষণ দূর হয়। তবে দোষদারুণ থাকলে বিষদবিরোধী ব্যাপারগুলি দেখতে হবে। তাপমাত্রা রাখতে হবে, নীল আলো থেকে রক্ষা করতে হবে। আপনাকে বিভিন্ন কমপ্লিকেশনসহ নিয়মিত রক্ষা নিতে হবে।

Terbex 250 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

টারবিনাফাইন ২৫০ মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো অন্যলাইমিন জীবাণু হতে। এটি স্কুয়ালিন এপোক্সিডেজ এঞ্জাইমের বন্ধ করে ইরজোস্টেরলের (ফাংগাই সেলমেম্ব্রেনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটক) উৎপাদন বন্ধ করে। এর ফলে জীবাণু সেলগুলোর মরণ হয় প্রধানতঃ উচ্চ স্কুয়ালিন এর সংগ্রহের দ্বারা বৃদ্ধি করা হয়, কিন্তু ইরজোস্টেরল অভাবের জন্য না। টেরবিনাফাইন হাইড্রোক্লোরাইডের মৌলিক দ্রব্যকে টেস্ট করলে টার ভেরিওলেন্স ভিত্তিতে, ড্রাগ এবং ফাংগাই প্রজাতি উভয়ই অনুযায়ী, ফাংগাইদমক হয়। যাইহোক, ইন ভিট্রো পরীক্ষাগুলিতে উল্লেখ করা এ সংগ্রহের ক্লিনিকাল গুরুত্বটি অজানা।

সতর্কতা

সতর্কতা বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করে দেখা যায় যে Terbinafine হল একটি Allylamine এন্টিফাঙ্গাল যা Ergosterol একটি প্রয়োজনীয় মৌলিক উপাদান হিসাবে ফাংগাই সেল মেম্ব্রেনের বাইয়োসিন্থেসিস প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। এর ফলে হলো করেন্ট ফাংগাই সেল মৃত্যু, উচ্চ মাত্রার স্কুয়ালিন এর সংচয় পরিস্কার করার মাধ্যমে সেল মেম্ব্রেন পরিপক্কতা বাড়াতে ব্যাপারটি নিয়ে যায়। টেস্টগুলোতে মেডিসিনের মাত্রা ও ব্যবহৃত ফাংগাই প্রজাতি উভয়েই ভিতরে পরীক্ষা হয়। Terbinafine দ্বারা প্রায় সবগুলো মাইক্রো অর্গানিজম প্রতিরোধশীল হলো যা ক্লিনিকাল ইনফেকশনে পাওয়া গিয়েছে। প্রাথমিক রোগের লক্ষণ সাধারণতঃ কিছু দিনের মধ্যেই লক্ষ করা যায়। যদি দুটি সপ্তাহের মধ্যেই কোন উন্নয়নের লক্ষণ দেখা না যায় তবে রোগের নির্ধারিত হওয়া উচিত।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।