নিকোর 10 মি.গ্রা ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সমস্ত পাঠকগণের জন্য আমাদের অগ্রিম অভিনন্দন! আজকের এই ব্লগ পোষ্টে আমরা আপনাদের সবাইকে সচরাচর ব্যবহৃত ট্যাবলেট Nicor 10 mg নিয়ে আলোচনা করব। আপনাদের কাছে এই ঔষধটি একটি ব্যবহারযোগ্য ট্যাবলেট হিসাবে প্রস্তুত করা হয়েছে যা করণীয়গুলো ও সাইড ইফেক্টগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং উপকারিতাগুলো জেনে নিতে সময় নেবেন। এছাড়াও এই পোষ্টে আপনি এই ঔষধটি কিভাবে ব্যবহার করবেন তার বিস্তারিত তথ্য পাবেন। সুতরাং চিরস্থায়ী জ্ঞান হাতে নিতে থাকুন আর লেখাটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

আমাদের জানা লাগবে নিকোর 10 এমজি এর ব্যবহার

আমাদের জানা লাগবে নিকোর 10 এমজি এর ব্যবহার। নিকোর 10 এমজি এনজাইনা পেক্টরিস এর প্রতিরোধ এবং দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। নিকোর 10 এমজি পটাশিয়াম চ্যানেলগুলি খোলার মাধ্যমে আর্টেরিয়ল এবং করোনারী ক্ষুদ্রশিরাসমূহের একটি বিস্তৃতিকারী উপাদান। এরমাধ্যমে ভেনাস উত্থাপন ঘটায় এবং প্রে-লোড এবং পোস্ট লোড এর পরিমান কমায় এবং করোনারী রক্তপাতের উন্নতি ঘটায়। মাঝামাঝি 10 থেকে 20 মিলিগ্রামের জন্য চিকিৎসাগত পরিসীমা রয়েছে যা প্রতিদিন দুটি বার 10 মিলিগ্রামের জন্য আরম্ভ করে এবং তা যথাযথভাবে তিত্রিংশগুন প্রতিক্রিয়া এবং আত্ম সহজতা মেলে 40 মিলিগ্রামের জন্য উত্তোলন করতে হবে।

নিকোর 10 মিলিগ্রাম খেতে কে কে সতর্ক থাকবেন?

আমরা নিকোরান্ডিল ব্যবহার করে হৃদয়ের আবহাওয়া দৌড়ানোর প্রতিরোধ এবং দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা করার জন্য উপযুক্ত উপস্থিত করেছি। নিকোরান্ডিল কার্ডিও বাঁধন এবং পরবর্তী অবস্থানের পূর্বে ব্যবহৃত হয়। এটি পটাশিয়াম চ্যানেল খোলার মাধ্যমে কুষ্ঠবাহী ধমনি এবং বড় করোনারি ধমনি প্রসারিত করে এবং গুয়ানিলেট সাইক্লেজ স্টিমুলেট করে ভেনাস ডিলাটেশন উত্পন্ন করে। এটি তাই প্রিলোড এবং এফটারলোড কমিয়ে দেয়, করোনারি রক্ত প্রবাহ উন্নয়ন করে এবং স্বাস্থ্য উন্নয়ন করে। মাঝপথে উল্লেখ্য, মানসিক তন্দ্রা থাকলে 5 মিলিগ্রামের আরম্ভিক ডোজ দিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। এটি বুঝতে হবে যে বাড়িতে বা গাড়ি চালনা করতে এর ব্যবহার জনপ্রিয় নয়। তাই ডাক্তারের নির্দেশ মেনে নিকোর ব্যবহার করা উচিত।

উত্তর জানুন: নিকোর 10 এমজি এর দিকগুলি

নিকোরান্ডিল অ্যানজাইন্ড হয় প্রতিকূল হৃদরোগ এবং দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসার জন্য। এটি পটাশিয়াম চ্যানেল খোলার মাধ্যমে আর্টেরিওল এবং বড় হৃদমার্গ প্রসার করে এবং বেইক বাসোডিলেশন উত্পাদিত করে। এর ফলে, প্রেলোড এবং আফটালোড কমে যায় এবং হৃদমার্গের রক্তচাপ উন্নয়ন হয়। স্বাভাবিক থেরাপেটিক রেঞ্জ 10 থেকে 20 মি গ্রাম প্রতিদিন দুইবার। অধিকতম 40 মি গ্রাম প্রতিদিন দুই বার। বয়সঃ জরায়ু রোগের ক্ষেত্রে বিশেষ ডোজের প্রয়োজন নেই, কিন্তু যেসব ওষুধ তুলনামূলকভাবে অল্প ডোজে দিতে হবে। মেলায় গ্রস্ত হয়ে থাকলে, জরায়ু রোগে যত্ন নেয়া উচিত। এছাড়াও দুষ্ট জীবনশক্তি এবং রাসায়নিক অথবা ফার্মাকিনেটিক ইন্টারঅ্যাকশনের সম্ভাবনা থাকে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।