নেক্স্টেরল ১৮০ মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

স্বাগতম প্রিয় পাঠকগণ। আজকের আমাদের পোষ্ট নিয়ে কিছু কথা বলা হলো সবার পরিচিত ঔষধ নেক্স্টেরল ১৮০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেটের সম্পর্কে। আমরা জানব এই ঔষধটি ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও এর বিস্তারিত তথ্য। তাই আর দেরী না করে আমাদের সাথেই থাকুন এবং আরো নানান তথ্য জানার জন্য আমাদের পোষ্টটি পড়তে থাকুন।

বেম্পেডোইক অ্যাসিড হল কোলেস্টেরল ঘাটানোর জন্য একটি চিকিৎসা পদ্ধতি

কোলেস্টেরল ঘাটানোর জন্য বেম্পেডোইক অ্যাসিড হল একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। এটি হেটেরোজাইগাস ফ্যামিলি হাইপারকোলেস্টেরোলেমিয়া বা প্রতিষ্ঠাপিত এথেরোস্ক্লেরোটিক কার্ডিওভাসকুলার রোগের চিকিৎসার একটি উপকরণ। এটি কলেস্টেরলের সিন্থেসিস নিষ্ক্রিয় করে কলেস্টেরল নিম্নলিখিত পরামাণবিক গণসম্পদ এবং আপ-রেগুলেশন দ্বারা হাইপারলিপিডেমিয়ার একটি বংশজতন্ত্র দমন করে। রেকমেন্ডেড ডোজ হল ১৮০ মিলিগ্রাম, যা দৈনিক একবার অরালভোমে প্রয়োগ করতে হবে সাথে সাথে স্ট্যাটিন থেরাপির সাথে মেলানো হবে। ক্রিয়াশীল হয়ে যাওয়ার পর এখনও 8-12 সপ্তাহের মধ্যে লিপিড স্তর এনালাইজ করতে হবে।

বেম্পেডোইক এসিড এর ব্যবহার ও মাত্রা

বেম্পেডোইক এসিড এর ব্যবহার ও মাত্রা। বেম্পেডোইক এসিড একটি এডেনোসিন ট্রাইফসফেট-সিট্রেট লাইজ (ACL) ইনহিবিটর। এর পারিবারিক হাইপারকোলেস্টেরোলেমিয়া বা এস্টেবলিশড অ্যাথেরোসক্লেরোটিক কার্ডিওভাসকুলার রোগের প্রতিবেশী লক্ষণ হলে স্টেটিন থেরাপির সাথে মিশ্রিত করে নির্ধারিত পরিমান খাওয়া যায়। বেম্পেডোইক এসিডের চতুর্থ হিস্ট্রোফোসফেট-সিট্রেট লাইজ এনজাইম (HMG-CoA) রিডাকটেজ এর একটি উপস্ট্রীম বর্তমান উন্নয়নের সুযোগ প্রদান করে। স্বল্প তরল এসিড-সংশ্লেষণকারীদের বড় বাড়ি থেকে CoA সক্রিয়করণ প্রয়োজন।

বেম্পেডোইক এসিড এর রোগীদের পাশে সতর্কতা প্রদান করা প্রয়োজন

বেম্পেডোইক এসিড রোগীদের চরম সতর্কতার সাথে ব্যবহার করা উচিত। এটি হেটেরোজাইগাস ফ্যামিলি হাইপারকোলেস্টেরোলেমিয়া বা স্থাপিত আথেরোস্ক্লেরোটিক কার্ডিওভাসকুলার রোগীদের উচ্চ কোলেস্টেরল লেভেল নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। এর সংযোজক এবং মান্য স্ট্যাটিন থেরাপিস সঙ্গে রোগীদের যোগদানের মাধ্যমে বেম্পেডোইক এসিড ব্যবহার করা হয়। সঠিক ডোজগুলি মেয়াদশীতে ১৮০ মিলিগ্রাম, একদিন গ্রামসূচিত হয়। গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার নিষিদ্ধ এবং নার্সিং সমস্যাগুলি থাকতে পারে। এটি হাত স্পষ্টতা, জন্ডিস বা যকৃতপুরী রোগে কিংবা বৃদ্ধ বয়সী রোগীদের উপযোগী নয়। এটি সুষম রাখতে হয় সন্ধ্যায় তাপমাত্রা কমপক্ষে ৩০ সেলসিয়াস নিশ্চিত করতে হবে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।