পানিরিড ২০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
হ্যালো বাংলা মানুষগণ, আজকে আমি প্রস্তুত হয়েছি একটি বিশেষ ট্যাবলেট Panirid 20 mg নিয়ে। এই পোষ্টে আপনি জানতে পারবেন এই ট্যাবলেট ব্যাবহার করার নিয়ম, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং আরো অনেক বিস্তারিত তথ্য। সুতরাং আমাদের সাথে থাকুন এবং পোষ্টটি সম্পুর্ন পড়ে এই ঔষধের সম্পূর্ণ বর্ণনা নেওয়ার চেষ্টা করুন।
মেডিসিনের নাম | Panirid |
---|---|
মেডিসিনের ধরন | ট্যাবলেট |
জেনেরিক নাম | প্যারক্সিটিন হাইড্রোক্লোরাইড |
মেডিসিনের পাওয়ার | ২০ মিলিগ্রাম |
উৎপাদনকারী কোম্পানি | ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিকালস লিমিটেড |
প্রতি ইউনিটের মূল্য | ৯.৫০ টাকা |
পানিরিড ২০ মিলিগ্রামের ব্যবহার
পারক্সিটিন 20 মিলিগ্রাম পর্যন্ত উপযুক্ত সিডিআর গ্রহণযোগ্য। এই ঔষধটি একটি এন্টিডিপ্রেসেন্ট যা নার্ভিস সিস্টেমের সিরটোনিন আবর্তন নিষেধ করে। তবে এটি অন্যান্য কোনও উপকারক সংক্রমক থেকে কিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে। পানিরিড এর কয়েকটি প্রভাব মনে রাখতে হবে যেমন: শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা, কার্ডিওভাসকুলার প্রভাব, বাথম্যানের সমস্যা, তন্দ্রাচ্ছন্নতা, রেগান্তল না বা ভ্রমন জীবনযাপন। ধরণের দলিলের উপর ভিত্তি করে ঔষধের নিষেধ বাহক সাবধানতার সাথে পারক্সিটিন সেবন করতে হবে।
পানিরিড ২০ মিলিগ্রামের প্রয়োজনীয় তথ্য
প্যারোক্সেটিন মানসিক ব্যাধি ও নার্ভস সিস্টেমে সিরটোনিন (5-Hydroxy-tryptamine, 5HT) আপতিতের প্রতিক্রিয়াশীলতা বাড়ানো হয়। এই বিক্রিয়া মাধ্যমে ব্যক্তি দ্বারা হচ্ছে পানিরিডের 20 মিলিগ্রাম এর ডোজ সম্পর্কে জানা উচিত। মানবদেহে সিরটোনিন নিউরনের রীতিমত পুনরায় নেওয়ার বাধা দিয়ে এই দাবি মানে আসে। জানা গেছে যে, পানিরিড প্লেটলেটে সিরটোনিন এর অধিকার লেওঁ প্রতিরোধ করে। সুতরাং, প্যারোক্সেটিন শুধুমাত্র নিউরন সিরটোনিন পুনরায় নেওয়ার ক্ষমতা পূর্ণ একটি পদার্থ। তাই যদি কাউকে কিছু সমস্যা থাকে তাহলে কোনো উপাদানের দিকে পানিরিড ভ্রামিত করে না।
পানিরিড ২০ মিলিগ্রামের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সতর্কতা
পানিরিড মেডিসিন সিরাটোনিন রি-অ্যাপটেকের একটি ক্ষমতাশালী বিশেষ ধরন। এটি বিভিন্ন মানসিক মারাত্মক রোগ বা সমস্যা, যেমন মেজর ডিপ্রেসিভ ডিসঅর্ডার, প্যানিক ডিসঅর্ডার, সোশ্যাল এনজাইটি ডিসঅর্ডার (স্যাড), পোস্ট-ট্রাম্যাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার (পিটিএসডি) এবং অবসেশ কম্পুলসিভ ডিসঅর্ডার (ওসিডি) চিকিত্সার জন্য ব্যবহার করা হয়। পানিরিড ২০ মিলিগ্রামের একটি পরিমাপের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সতর্কতা প্রদর্শন করে। খাবার বা এন্টাসিড কোনও প্রভাব ফেলে না এবং ল্যাব থেকে সংগৃহীত ডেটা মূল্যবান চিকিত্সার্থীদের দ্বারা পর্যালোচনা করা উচিত। যেকোনো সমস্যার সমাধানের জন্য চিকিত্সকের পরামর্শ সর্বদা মেনে চলতে হবে।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।