পারাকিল 6 মি.গ্রা.: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণ, এই ব্লগ পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন Parakil 6 mg ট্যাবলেট ব্যবহার করার বিভিন্ন আশঙ্কা সম্পর্কে। এছাড়াও আমরা দেখব কি ভাবে এটি ব্যবহার করতে হয়, পারশ্ব প্রতিক্রিয়া কি, পারাকিল 6 মি.গ্রা. এর অন্যান্য বিস্তারিত তথ্য। তাই, আমাদের সাথেই থাকুন এবং জানুন আরো অধিক।

Parakil 6 mg এর ব্যাবহার

Parakil 6 mg এর ব্যাবহার সম্পর্কে সূত্রবিহীন তথ্য থেকে আমরা জানতে পেরেছি যে আইভারমেকটিন আমাশয়ে খালি পেটে একবার নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি সহ গ্রহণ করা উচিত। রোগমুক্তি নিশ্চিত করার জন্য বর্তমানে একবার অনাহারের পরিসরে শরীরের প্রতি কেজি ওজনে প্রায় 200 মাইক্রোগ্রাম এর পরিমাণ আইভারমেকটিন সেট করে নেয়া হয়। ব্যক্তিগত রোগীর জন্য, একই প্রতি মাসে হয় সাধারণত। অধিক অনুমতির জন্য বিবেচনার জন্য ব্যক্তিগতভাবে মনে করা হয়। আইভারমেকটিন এর প্রয়োগ করতে হলে, সর্বপ্রথম ল্যুসডোফিরের গঠনমূলক পাথজীবী ধ্বংস করতে হবে, যে ফলে ক্রেতারা একমাত্র দশ দিনে এর উপকারিতা উপলব্ধ হবেন।

Parakil 6 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

প্যারাকিল 6 এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানানো হলো, প্যারাকিল 6 মিলিগ্রাম নির্দেশিত মাত্রা একবার দিনে 5 দিনের জন্য। ইভারমেকটিন একটি অ্যানথেলমিন্টিক দ্রব্য যা ইক্ষুণদন্ত শরীরের সংক্রমণ ধ্বংস করতে সক্ষম। প্রবেশমার্জন কাজের মাধ্যমে এর চূড়ান্ত নির্মিতির জন্য একক ওষুধের প্রেসক্রিপশন হল বর্তমানে 200 মাইক্রোগ্রাম/ কেজি বিশ্রিত হচ্ছে যা রোগীদের খালি পেটে পানিতে ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। মজলা, হাইপারপ্যালসি, স্কিন ইনভলভমেন্ট, প্রজলিত হাই সিএর হাস্পাতালে আশুপাতিক ব্যথা বা আমশ্যা, এবং অস্থিসংস্থান সহ কিছু কম বেশি কষ্টদায়ক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মনে হতে পারে, তবে এগুলি সাধারণত সামান্য ও কর্টিস্টিরযুক্ত চিকিত্সা ছাড়াই নিজস্বকে পার্যবে উপস্থাপন করতে।

সতর্কতা

সতর্কতা এবং আইভারমেকটিন। আইভারমেকটিন ইনভার্টেব্রেট স্রোত এবং মাংশপেশী কোষে জ্যামিন-সম্বলিত ক্লোরাইড আয়ন চ্যানেলগুলিতে বাঁধতে এবং উচ্চ জরায়ুগুলির সাথে নির্দিষ্ট গোলায় লবণযুক্ত ক্ষেত্রের প্রবেশের জন্য ক্ষমতার সাথে নির্বিঘ্নভাবে সংক্রমিত হয়। সাধারণতঃ সতর্কতা কাজ করে তার মধ্যে চতুর্থ একটি স্থাপনায় ক্রমাগত মৃত্যু হতে পারে। অন্যদিকে, রোগ পরিষ্কার করতে ট্যাবলেট অলপ খালি পেটে সেবন করা হয় এবং পরবর্তী পরীক্ষা প্রদত্ত হয়। এই ওষুধটি গর্ভাবস্থার সময় ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ গর্ভবতী মা সন্দিগ্ধ হয় যে এর ব্যবহার করে উপসর্গ সম্ভব। শিশুকে বোকা মাথায় ইভারমেকটিনের উপকারিতা অর্জনের চেষ্টা না করা যাবে যদি ওষুধটি ব্যবহার করা হয়।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।