পি-জিংক 20 মি.গ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
স্বাগতম প্রিয় পাঠকগণ, আজকের এই পোষ্টে আমরা আপনাদের সবার পরিচিত ঔষধ P-Zink 20 mg নিয়ে আলোচনা করব। এখানে আপনি জানতে পারবেন এই ঔষধের ব্যাবহার বিধি এবং তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গ্রহনের পদ্ধতি এবং সম্পূর্ণ বিস্তারিত। তাহলে আমরা শুরু করি আমাদের অভিজ্ঞতার আয়ের জন্য।
মেডিসিনের নামঃ | P-Zink |
মেডিসিনের ধরনঃ | ট্যাবলেট |
জেনেরিক নামঃ | জিংক সালফেট মোনোহাইড্রেট |
মেডিসিনের পাওয়ারঃ | ২০ মিলিগ্রাম |
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ | পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। |
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ | ২.০০ টাকা |
P-Zink 20 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য
প্রয়োজনীয় তথ্য:
পি-জিংক 20 মিলিগ্রাম হল একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ট্রেস এলিমেন্ট যা অনেকগুলি বডি এনজাইম সিস্টেমে প্রবেশ করে। বডির নিঃশুল্ক গ্রোথ এবং স্বাস্থ্যের জন্য জিংকের প্রয়োজন হয় এবং স্ত্রী গর্ভাবস্থার দৌর্বর্ণী এবং উত্সর্গীকরণ, কালো দৃষ্টির অধিবেশন, ঐচ্ছিক এবং স্বাদ সন্নিবেশ ক্রিয়াকলাপে, ইনসুলিন সংগ্রহ ও মুক্তি এবং বিভিন্ন প্রাণীর আয়না রোগ প্রতিরোধের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। যদি জিংক সম্পূর্ণতা না থাকে, তবে মানসিক শিথিলতা, রোগপ্রতিরোধের অকষ্ট করা, অন্তর্জ্ঞানবহন ও প্রজননের নামুনা তাগ এর সঙ্গে হানা করা সম্ভব হতে পারে।
খাওয়া হিসেবে:
5 মিলি (1 চামচ) দৈনিক দুটি বার খাবার খেতে হবে পরে। 10 মিলি (2 চামচ) 1-3 বার খাবার পরে খেতে হবে।
P-Zink 20 mg এর ব্যাবহার
P-Zink 20 mg এর ব্যাবহার জন্য একটি অত্যন্ত জরুরি লম্বা। জিংক একটি প্রধান মাত্রাত্বক সারগুলোর একটি যা শরীরে যেই নানান উপস্থিতিসমূহে কাজ করে। এটি একটি পরিপূর্ণ বাঁধ উপাদান এবং শরীরের স্বাভাবিক বাঁধ এবং স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। জিংক পরিত্যক্ত হলে আস্থি নির্মাণ, চলমান দৈহিক কাজ, অংশগ্রহণশীলতা, গন্ধ প্রতিক্রিয়া, ইনসুলিন সংগ্রহ এবং রিলিজ এবং বিভিন্ন অতিথি সংক্রান্ত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সমতুল্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
P-Zink 20 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
P-Zink 20 mg আসলে একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় মিনারেল। এটি নিয়মিত গ্রোথ এবং স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন হয়। জিংক পরিপক্বতার জন্য সম্পূর্ণ আবশ্যক, এবং নামটির উদ্দেশ্যে নামানো P-Zink 20 mg মেধাস্ফোট ও প্রজননের জন্যও জরুরি বলা হয়। জিংক দোষ অনুভব করলে মনে হতে পারে পরিত্যাক্ত দেখা, আলোচনার মতন অন্য কমও অনুভব করা শুরু হয়। P-Zink 20 mg সাধারণত ২-৩ বার খাওয়া হয়। যদি খাবার পর না খাওয়া হয় তবে জন্তু মেরুদন্ড ফলোয় কমে আসে এবং জিংক ওসমোজিশন না করলে সমস্যার সম্মুখীন হয়ে উঠতে পারেন।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।