পেটোরোলাক ১০ মি ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

স্বাগতম প্রিয় পাঠকগণেরা। আমরা আজকে পেটোরোলাক ১০ মি ট্যাবলেট নিয়ে আলোচনা করব। আমাদের এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা জানব এই ঔষধটি কোন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয় এবং এর ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত। তাই আমাদের সাথে থাকুন এবং জানা অজানা তথ্য সমৃদ্ধ করতে আমাদের পোস্টটি পড়তে থাকুন।

Petorolac 10 mg এর ব্যাবহার

পেটরোলাক ১০ মিলিগ্রাম এর ব্যবহারের জন্য প্রদর্শনীয়। এটি বোধক ক্ষমতার একটি দ্রব্য যা পাইরোলো-পাইরোল গ্রুপের একটি গৈর স্টেরয়েড এন্টি ইনফ্লামাটোরি ড্রাগ হিসাবে জানা হয়। প্রস্তুতকর্তা তা 4-6 ঘন্টার জন্য 10 মিলিগ্রাম এর পরামর্শ দেয় এবং চিকিৎসা আর্ক মধ্যেতকালিন। জনসাধারণের কলকাতার স্যানচাল হতে এতদ্বৈত প্রাতিষ্ঠান পর্যবেক্ষণ এবং কাজ জানতে থাকুন। সংশ্লিষ্ট মেদ ত্বকে পেটে থাকে এবং অংশগ্রাসত হওয়া প্রতিশতাব্দি অসুস্থতা উল্লেখযোগ্য রোগীদের জন্য খাদ্যের পরে মধ্যবর্তী হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে।

Petorolac 10 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

পস্ট-অপারেশনাল ব্যথার মাধ্যমে সাধারণত সংকটপূর্ণ মধ্যম হিসাবে Ketorolac Tromethamine নির্দেশিত হয়। কেটোরোলাক ট্রমেথামিন একটি অপ্যান্ডেন্টেন্টিরমধ্যে এনএসএআইডির একটি পিরোলো-পিরোল গ্রুপের ঔষধ। রাসায়নিকভাবে এর সাথে সম্পর্কযুক্ত ৫ বেন্জোইল-2,3-ডাইহাইড্রো-1H-পিরোলিজিন-1-কার্বোক্সিলিক এসিড, ২-অ্যামিনো-২- (হাইড্রোক্সিমিথাইল) -1,3-প্রোপানডিওল (1:1) উদ্ভিদ হয়। Ketorolac Tromethamine জীবনচক্রকে প্রভাবিত করে প্রস্টাগ্লান্ডিন সন্থান সংক্রমণ এর হার নিষ্ক্রিয় করে। সাধারণত পিরিফেরালি কর্মকর্তার হিসাবে দেখা যায়। Ketorolac Tromethamine এর ফার্মাকিনেটিক গুণধর্ম লক্ষ্মীপুরপেশোর। এটি কমপক্ষেই প্রোটিন বাঁধক এবং মহান অংশ লিভারে বিপরীত চলতে।

সতর্কতা

সতর্কতা বিষয়ক সুপরিচিত যে যে ব্যক্তি হাতে নিয়ে উপস্থিত থাকে, ক্ষমতার সীমা রক্ষা করে তাদের মনোযোগ নিয়ন্ত্রণে থাকতে হবে। উপসর্গে যদি ব্যবহার না করা হয়, তবে পরবর্তী দিনের চিকিৎসায় সমস্যার সামনে সেটি আরো খারাপ হতে পারে। মাটি আরও নরম হয়ে আসবে। অনুস্থিতি, পুনরায় ব্যবহার শুরু না করা থেকে চেষ্টা করুন এবং কমপক্ষে ৭ দিনের জন্যই ব্যবহার করুন। রেকমেন্ডেড ডোজ ১০ মিলিগ্রাম প্রতি ৪-৬ ঘন্টার জন্য। ৪০ মিলিগ্রামের বেশি খুব বাঁচতে পারেন না। কিছু সাইড ইফেক্ট সাধারণত জানা যায়, সঙ্ক্রামক নাম কলমকানদান, জীর্ণ বেদনা, পেপটিক অল্সার, নাসার কারণে। কাঠবিড়াল হতে সাবধান থাকতে হবে। দেশের অধিকাংশ জন এ কাঠবিড়াল ব্যবহারের পরে সঙ্ক্রামিত থাকতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।