প্রফেনিদ-ই 100 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত
সালাম প্রিয় পাঠকগণ, এই পোস্টে আজকে আমরা জানবো একটি ট্যাবলেট (Enteric Coated) নিয়ে যা পরিচিত Profenid-E 100 mg। এখানে আমরা এই ঔষধটি সম্পর্কে ব্যাবহার বিধি ও পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং আরো বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই সুতরাং আমাদের সাথেই থাকুন এবং এই ট্যাবলেটটির বিষয়ে সব ধারণা নিবেন।
মেডিসিনের নামঃ | Profenid-E |
মেডিসিনের ধরনঃ | ট্যাবলেট (এন্টেরিক কোটেড) |
জেনেরিক নামঃ | কেটোপ্রোফেন |
মেডিসিনের পাওয়ারঃ | ১০০ মিলিগ্রাম |
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ | সিনোভিয়া ফার্মা পিএলসি |
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ | ৯.০২ টাকা |
প্রফেনিড-ই 100 মিলিগ্রাম এর প্রয়োজনীয় তথ্য
প্রফেনিড-ই একটি নন-স্টেরয়াইডাল এন্টি-ইনফ্লামেটরি ড্রাগ (এএসএইডি), যা ব্যথার প্রতিবন্ধক এবং জ্বরপ্রতিরোধী কর্মসমূহ রয়েছে। প্রস্টগ্লান্ডিন নির্মাণ প্রতিরোধ করা ছাড়াও, এটি ভিটামিনও ক্রিয়াশীলভাবে স্থিরতা বহন করে, ইন ভিট্রো এবং ইন ভিটা, উচ্চ পদক্ষেপে লুকোট্রিন নির্মাণ প্রতিরোধ করে এবং নয় ব্রেডিকিনিন ক্রিয়াশীলতা এবং বাহিরাঙ্গ হিসেবে কাজ করে। কেতোপ্রফেন সেন্ট্রাল এবং পিরিফেরালি প্রস্তুত করে প্রস্টগ্লান্ডিন নির্মাণ নিরোধ করে ব্যথার কারণে দুঃখ ব্যপারটি সৃষ্টি করে। কেতোপ্রফেন সিএনএস (সম্ভবতঃ হিপোথালামাসে) মধ্যে প্রস্টগ্লান্ডিন নির্মাণের নির্বাপকতা উন্নয়ন করার মাধ্যমে তার জ্বরপ্রতিরোধী প্রভাব জন্মায়।
প্রফেনিড-ই 100 মিলিগ্রাম এর ব্যাবহার
প্রফেনিড-ই একটি স্টেরয়েড হিন্দী বা মাংসপেশী শোষক বা কতিপয় ধরনের ব্যথার প্রতিষেধক দয়াশ দাওয়া ঔষধ। সর্বশেষ নেত্রদ্বিঘাটন ছাড়া একটি দিনে চার ঘণ্টার মধ্যে শরীরে ছড়িয়ে ফেলা হয়। সাধারণত প্রতিদিন প্রাথমিক মাত্রা ১৫০ থেকে ৩০০ মিলিগ্রাম। এছাড়াও আশা করা হয় পরিমান হলো ২৫ থেকে ৫০ মিলিগ্রাম যা ৬ থেকে ৮ ঘন্টা পরে পর্যন্ত সেবন করা যায়। এটি দাওয়া দরকার যেন পানি দিয়ে গ্রহণ করা হয়। সাধারণত এই ঔষধটি বিক্রি করা হয় ডাক্তারের পরামর্শ মেলে এবং শিক্ষিত মেডিকেল পেসেল দিয়েও মিলতে পারে। এটি সাবধানে এবং কেবল নিবন্ধিত ডাক্তার এর নির্দেশ মেলে সেবন করা উচিত। অতিরিক্ত খুবই প্রতিকূল। এটি বাচ্চাদের ও গর্ভবতী মা দের জন্য এড়াতে না যাবে।
প্রফেনিড-ই 100 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
প্রফেনিড-ই 100 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
প্রফেনিড হলো একটি নন-স্টেরয়োইডাল এন্টি-ইনফ্লামেটরী ড্রাগ। এটি উপাদানে এনালজেসিক ও এন্টিপাইরেটিক সম্পদ রয়েছে। প্রস্তুতকর্তার বিবেচনায়, প্রফেনিডকে কেন্দ্রীয়ভাবে এবং পারিফেরালিতে প্রস্টাগল্যান্ডিন সিন্থেস দ্বারা এনালজেসিয়া সৃষ্টি হয়।
প্রফেনিড খাবারের সাথে পানি খেয়ে খাওয়া উচিত। বাংলাদেশে প্রফেনিড ব্যবহার করলে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত যেমন- একটি সময় একাধিক এনএসএইডি ও উচ্চ মাত্রার স্যালিসাইলেট না নিতে হবে।
প্রফেনিডের এনএসএইডি গ্রুপের ড্রাগগুলো প্রয়োজনীয় হলে যতটা সম্ভব তা নেওয়া উচিত।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।