প্রাইমেস 5 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

হ্যালো বাংলা মিডিয়া পাঠকবৃন্দ, আজ আমরা প্রধান কীওয়ার্ড হিসেবে Primace 5 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট নিয়ে কথা বলব। এই ঔষধটির ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং এর সম্পূর্ণ বিবরণ এই পোস্টে জানতে থাকুন। তাই চলুন জেনে নেই প্রাইমেস 5 মিলিগ্রাম ট্যাবলেটের সম্পূর্ণ বিবরণ।

প্রাইমেস 5 এমজি এর ব্যবহার

রামিপ্রিল হল একটি এঞ্জিওটেনসিন কনভার্টিং এনজাইম (এসি ইনহিবিটর) যা হাইড্রোলিসিসের পর রামিপ্রিলেটে রূপান্তরিত হওয়ার পর এ্যাঞ্জিওটেনসিন I কে এংগিওটেনসিন II যে একটি বেসাপটরিজম স্বস্তি করতে পারে বাধা দেয়। কারণ রামিপ্রিল এসি ইনহিবিটর ব্যবহার করে এংগিওটেনসিন আই থেকে নাম পরিবর্তন নিরোধ করতে পারে যা পরিণামে প্লাসমা এংগিওটেনসিন II কমে যায়, যা হাইপারপ্রেসর একটিভিটির ও এলডোস্টেরোন সেক্রেশনের কমোটের ফলে। সুতরাং রামিপ্রিল হাইপারটেনশনের চিকিৎসার জন্য কার্যকর এবং হৃদরোগ ব্যবস্থাপনার জন্য এবং স্ট্রোক, মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন এবং হৃদপেচ ইভেন্ট এর ঝুঁকি ন্যূনতম করার দ্বারা বিস্তারিত একটি সুযোগ সহজ দেওয়া যায়।

প্রাইমেস 5 এমজি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

প্রাইমেস 5 এমজি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া উল্লেখযোগ্য। রামিপ্রিল একটি এঞ্জিওটেনসিন কনভার্টিং এনজাইম (ACE) ইনহিবিটর। প্লাজমা এন্জিওটেনসিন II কম থাকে যার ফলে রক্তনাড়ি চাপ ও এলডোস্ট্রোনের উপজীবক সিক্রেশনও কমে যায়। পাচ্ছেদের পরবর্তী প্রসেসিং এর মাধ্যমে রামিপ্রিল এন্জাইম প্রতিবন্ধক সংশ্লিষ্ট সাবস্ট্যান্স, এন্জাইটেনসিন দ্বিতীয়কারী পদার্থ, এ রূপান্তর করার স্থগিতকরণ করে যা হাইপারটেনসন ও এলডোস্ট্রোন সিক্রেশন কমে এমন একটি কাজকর্তা হিসেবে কাজ করে। রামিপ্রিল লং-অ্যাকটিং এবং ভালোভাবে রসায়ন সহ্যদায়ী তাই লং-টার্ম থেরাপি হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

সতর্কতা

রামিপ্রিল হল একটি এঞ্জিওটেনসিন কনভার্টিং এনজাইম (এসি ইনহিবিটর), যা হাইড্রোলাইসিস পরে রামিপ্রিলাট নামে পরিণত হয়, এটি এঞ্জিওটেনসিন I কে ভাসপ্রেসর কাজের মাধ্যমে এঞ্জিওটেনসিন II এর পরিবর্তন বন্ধ করে। এখানে এসি ইনহিবিটর দ্বারা রামিপ্রিল এঞ্জাইটেনসিন II এর প্লাজমা কমিয়ে যায়, যা সংকচালনক্ষমতা এবং অ্যালডোস্টেরোন সংক্রিয়ে কমিয়ে দেয়। এতে রামিপ্রিল তার হাইপারটেনশান সমাধানকারী ক্রিয়া করে। এটি হৃদপাত এবং কার্ডিওভাসকুলার ঘটনার ঝুঁকি ও কমাতে উপযুক্ত হয়। লম্বা সময় ব্যবহার করা যায় এবং ভালোভাবে ধারণ করা যায়; এতে দৈনন্দিন থেরাপি করা হয়। রামিপ্রিল নিয়মিত ডোজ সিদ্ধান্ত করা যাবে যথাসম্ভব ক্লিনিক্যালি স্বাস্থ্যের উপর ভিত্তি করে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।