প্রিমেস 2.5 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

হ্যালো পাঠকবৃন্দ, এই পোস্টে আমরা জানব একটি ওষুধের কথা যা প্রায়শই ব্যবহৃত হয়, Primace 2.5 mg ট্যাবলেটের ব্যবহার বিধি, তার সাইড ইফেক্টস এবং আরও অনেক কিছু। সুতরাং, এই পোস্ট সম্পূর্ণ পড়ে নিজেকে এটির সম্পর্কে জ্ঞান এবং ধারনা করুন।

Primace 2.5 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Primace 2.5 mg একটি angiotensin converting enzyme (ACE) inhibitor, যা hydrolysis এর পর ramiprilat হিসেবে ব্যবহার করা হয় এবং angiotensin I-কে এ্যান্জাইটাইন II-রূপে রূপান্তরিত করতে প্রতিরোধ সৃষ্টি করে। এখানে ramipril দ্বারা ACE ব্লক করার পরিণতি হল প্রস্রবের প্লাজমায় angiotensin II এর কমোত্তর করা, যা প্রতিরোধ কাজ এবং aldosterone সেক্রেশন হ্রাসের ফলে এসেছে। এতে ramipril এর এন্টিহাইপারটেনসিভ কাজ হয়। রক্তচাপের মেধারসমূহ নিয়ন্ত্রণ এবং হার্ট ফেইলার ব্যবহারে এটি কার্যকর এবং স্বল্পজন্যস্থি। অলসার্টান জনিত স্ট্রোক, মাইক্রোভাসকুলার অস্থিত্ব এবং হৃদপিন্ডে মৃত্যুর ঝুঁকি হ্রাসের জন্য এটি ব্যবহার করা হয়। লং এ্যাকটিং এবং ভাল স্বাভাবিক প্রতিজনের চিকিৎসার পরে এটি ব্যবহার করা হয়।

Primace 2.5 mg এর ব্যাবহার

Primace 2.5 mg এর ব্যাবহার নিয়ে জানতে চাইলে আপনাকে জানানো হলো যে প্রিমেস 2.5 মিলিগ্রাম দিয়ে বিপদজনক অ্যানজায়েন্টসিন রোধী ও উষ্ণায়ন বন্ধক পাওয়া সম্ভব। প্রথম সপ্তাহে দৈনিক 2.5 মিলিগ্রাম খাওয়া হলে পরবর্তী তিন সপ্তাহ পর্যন্ত এ পরিমান খেতে থাকতে পারেন। তবে ডোজ রেডিওলজি এবং রোগীদের স্বাস্থ্য অবস্থার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। সামগ্রিকভাবে, আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে রামিপ্রিলের মাস্ট আদেশের মধ্যে খাওয়া দরকার আছে। মনে রাখবেন রামিপ্রিল কখনোই গর্ভাবস্থা মহিলার জন্য ব্যবহার করা যাবে না।

Primace 2.5 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সতর্কতা

Primace 2.5 mg ব্যবহার করতে হলে ব্যবহারকারীদের দক্ষতা এবং প্রতিক্রিয়া দেখে ডোজের পরিবর্তন করতে হবে। মানুষের দেহে এসেসি নামে জ্যামিতিনগেন পরিণত হতে হয়। বর্তমানে এর একটি বিপদজনক কাজ হল ভেসপ্রেসর চলাচল নিয়ন্ত্রণ এবং অ্যালডোস্ট্রনের প্রকাশন সম্ভব। সুতরাং এর অ্যান্টিহাইপারটেনশন চর্যাপ্রবর্তন দেখা গেছে। যাদের ব্যবহারের জন্য ডায়াবেটিক থেকে পার্যবর্তন সর্বনিম্ন ২ সপ্তাহের মধ্যে করতে হবে এবং স্যুলফোনিল ডাইউরেটিক সংযোগের সাথে অসত্বর ভীষণ হাইপোটেনশন এবং জঘন্য হাইপারকালেমিয়ার ঝুঁকি এটি স্পষ্টতই উল্লেখ করেছে। তবে গর্ভাবস্থা এবং নার্সিং পরিবার থেকে এই রকম পদ্ধতিতে বিরত থাকতে হবে কারণ এই ক্ষেত্রে ফেটাসিডারিজ জনিত সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।