প্রেগ্নিড ক্যাপসুল: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

স্বাগতম প্রিয় পাঠকবৃন্দ, আজকের পোষ্টে আপনারা জানতে পারবেন একটি মনোযোগ নিবেদনযোগ্য ঔষধ প্রেগ্নিড ক্যাপসুলের ব্যাবহার বিধি, এর সাইড এফেক্ট এবং নানান জানা অজানা তথ্য নিয়ে। তাই, আপনার সামনে রাখা হলে আপনি এই পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ে নিজের জ্ঞানকে একটি নতুন দিকে নিয়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন।

মেডিসিনের নামঃ Pregnid
মেডিসিনের ধরনঃ Capsule
জেনেরিক নামঃ Iron + Folic Acid + Vitamin B Complex + Vitamine C + Zinc Sulfate
মেডিসিনের পাওয়ারঃ
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ Navana Pharmaceuticals Ltd.
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 3.61

প্রেগ্নিডের প্রয়োজনীয় তথ্য

প্রেগ্নেন্সি এবং ল্যাক্টেশন সময় জিংক, আয়রন, ফোলিক এসিড, বি-ভিটামিন এবং ভিটামিন-সি সংক্রান্ত অভাবের প্রতিবন্ধন এবং চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় এই মেডিসিনটি ব্যবহার করা হয়। জিংক সালফেট ক্রিমি একটি উপদ্রবী, এক্সটার্নালি এবং অর্ডিওলজিক চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। জিংক দ্রবণ বা ওষুধ হিসেবে সংযুক্ত হয় হলে সেটি পুরোনো খোলে থাকা গায়ে বিস্ফোরণের বেশি ঝুঁকিতে আছে। জিংক এর এলিমেন্টাল মাত্রা একটি শোধনীতে ৫০ মিলিগ্রাম। আয়রন পুনঃ নির্মাণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাতু। ব্যস্ত মা হলে লিভার জীবাণুর কারণে না খেতে হবে। ফোলিক এসিড এর অভাব শরীরের স্ট্রেস লেভেল বাড়ায়।

প্রেগ্নিড ব্যবহারের বিস্তারিত তথ্য

প্রেগ্নেন্সি এবং ল্যাকটেশন সময় Zinc, Iron, Folic Acid, B-vitamins এবং Vitamin-C এর অভাব সবচেয়ে বেশি হুমকি সৃষ্টি করে। Zinc sulfate হল উপচার এবং সুরক্ষা সেজন্য নির্দিষ্ট একটি মেডিসিন। প্রতিদিন একটি ক্যাপসুল নেওয়া উচিত। জিংক ওভারডোস প্রয়োজন না। Iron deficiency পারিত্যক্ত হলে, হাম আর্ট, হিমোলিটিক এনিমিয়া বা লাল রক্তকোষপতন হলে, বিশেষ করে শব্দে প্রচণ্ড করে ভ্যাকসিনও অভিনয় করা যেতে পারে। Folic acid একটি মুখস্ত যার ওষুধে অধিক অবহিত নয়। B-vitamins হল সমস্ত নিকোটিনামাইড অডিনিন ডাইনিউক্লিওটাইড (NAD) এবং নিকোটিনামাইড অডিনিন ডাইনিউক্লিওটাইড ফসফেট (NADP) এর জন্য প্রয়োজনীয়। Vitamin B-এর কিছু বগ এর সংগ্রহশালা বিভিন্ন পুষ্টি উৎস থেকে এসে থাকে এবং যেমন কার্বনহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাট।

See also  প্রেগালেক্স 75 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সাবধানতা মেনে নিন প্রেগ্নিডের ব্যবহারে

যেহেতু গর্ভকাল এবং শিশুদের মধ্যে জিংক, আয়রন, ফোলিক এসিড, বি-ভিটামিন এবং ভিটামিন-সি অভাব থাকা খুবই মন্দ। একটি ওষুধ সহায়তা করে এই অভাব লক্ষণ মিটাতে। কিন্তু গর্ভবতী মহিলাদের কিছু খাদ্য নিষেধ করা হলে অভাব মোকাবেলা করা যায়। যেমন, লিভারে আয়রন অনেক পরিমাণে পাওয়া যায়, তাই গর্ভবতী মহিলাদের সেইটা খেতে উচিত নয়। আয়রন দ্রব্যসমূহে থাকা ভিটামিন বি আরও মেটাবলিক সিস্টেম এর সৃষ্টি এবং পক্ষপাত থেকে শুরু হওয়া নিউক্লিওপ্রোটিন এর রক্ষণাবেক্ষণ জন্য আবশ্যক। ভিটামিন বি -৩ আরও বর্ণমূলক সমন্বয়ে মৌলিক কোএনজাইমে মেলে। তাই সেই বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। যেসমস্ত ভিটামিন বি আলাদা আলাদা ধরনে পাওয়া যায় তাদের সমান কাজ নয়।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *