প্রেড ২০ মি.গ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

শুভ সকাল প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আমাদের পোষ্টে আলোচনা করা হবে ব্যবহারকারীদের জন্য একটি জরুরী ট্যাবলেট Pred 20 mg এর ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ। প্রিয় পাঠকগণ, প্রেড ২০ মি.গ্রামের ব্যাবহার একজন ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে হতে হয়। আমরা এই পোস্টে এই ঔষধ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। সুতরাং, পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে থাকুন এবং বুঝে নিন আপনার জন্য সঠিক হওয়া উপায় এবং সাবধানতার উপায় যাতে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ঘটে না।

মেডিসিনের নামঃ Pred
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট
জেনেরিক নামঃ Prednisolone
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 20 মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ Eskayef Pharmaceuticals Ltd.
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 6.27

Pred 20 mg এর ব্যবহার

প্রেড 20 এমজি প্রধানত গ্লুকোকর্টিকয়েড উপস্থিতির সাথে একটি সিন্থেটিক অ্যাড্রিনোকরটিকয়েড ওষুধ। এটি একধরনের মধুপাচক বিশেষতা সম্পন্ন একটি ড্রাগ যা ফসফোলিপেজ এ 2 এনজাইম অ্যাকশানকে নিষেধ করে যা বিভিন্ন একটি সংশ্লেষণশীল মাধ্যম তৈরি করে যেমন লেউকোট্রিন, SRS-A, প্রোস্টাগ্লান্ডিন ইত্যাদি জন্য উত্তরদায়ী। প্রেডনিসোলোন পোষ্যবর্ধক উপকরণ হিসাবে ক্রমবর্ধমানে খাদ্যশোষণ পদার্থগুলি হাইড্রোলাইসিস করে এবং দ্রুততার সাথে উত্তমভাবে সর্দিয়ে নেওয়া হয়। প্রেডনিসোলোন প্রতিটি 2-4 ঘণ্টার হেফালাইফ সময়ের সাথে প্লাজমা থেকে উত্সর্জিত হয়। এটি প্রধানত লিভারে মেটাবোলাইজ হয় এবং মুখে স্তূলে উত্সর্জিত হয়।

Pred 20 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

প্রেড ২০ মি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া একটি জ্বলাবর্তী বিষ্ফোরণ বোধ করতে পারে। এটি ফসফোলিপেজ এ ২ এঞ্জাইম ব্যবহার করে বিভিন্ন সংক্রমনজনিত প্রকারের ফাঁস বিষণ্নকারী প্রকাশক উৎপন্ন করার জন্য দায়ী এবং প্রেডনিসোলন হলো একটি মৌলবৈজ্ঞানিক এড্রেনোকর্টিক্যাল ঔষধ। এর প্রভাবে পানির পরিমাণ হারিয়ে যেতে পারে এবং গ্রুপ এংজাইম এক্সোফোরেজ সহ কলবিনিন-কীতনাসংক্রমণের ঘাটতি ঘটতে পারে। এটি কর্তৃক শরীরে প্রতিবন্ধীতা সৃষ্টির মাধ্যমে একটি বিরতিহীন অস্ত্রাবহী উপাদান হিসেবে কাজ করে। সঙ্গে লম্বা ব্যবহার করার জন্য উত্তম। মহিলা যেসব অবস্থায় গর্ভধারণ করে, সে ব্যবহার করতে পারে না যদি তা প্রয়োজনীয় না হয়।

See also  রিফাকল 200 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সতর্কতা

সতর্কতা

প্রেডনিসোলন একটি সিনথেটিক এড্রেনোকরটিক্যাল ওষুধ যা প্রধানতঃ গ্লুকোকর্টিকয়ড বৈশিষ্ট্য রাখে। ফসফোলিপেজ এ ২ এনজাইম এর কার্যকারীতা নিষিদ্ধ করে, যা এলিকট্রিরিন, এসআরএস-এ, প্রোস্টাগ্লান্ডিন ইত্যাদি এলাকার বিভিন্ন আন্তর্জনাত্মক মাধ্যমের উৎপাদনের জন্য দায়ী। ওষুধটি গ্লট্র্যাক্ট থেকে রপ্তান দ্বারা দ্রুতভাবে এবং ভাল অবসরপ্রাপ্ত হয়। ওষুধটি প্রায়শই 70- 90% প্রোটিন-বাঁধা জলপাইয়ে থাকে এবং প্রতিচ্ছবির সময় 2 থেকে 4 ঘণ্টা হলফের সাথে প্রত্যাহার করা হয়। এটি প্রধানতঃ লিভারে মেটাবলাইজ এবং মূত্রে বিস্তারিত হয়।

প্রাপ্তবয়স্কঃ ৫ থেকে ৬০ মিলিগ্রাম প্রতিদিন বিভিন্ন ডোজে বিভিন্ন সময় খাওয়া উচিত।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *