প্রোটিবন-ডি 500 মিলিগ্রাম+200 আইউ ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

স্বাগতম প্রিয় পাঠকগণ, এই পোষ্টে আমরা জানাব পরিচিত ট্যাবলেট Protebon-D 500 mg+200 IU এর ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও আরও তথ্য। আপনি পোস্টটি পড়ে সম্পূর্ণ জানা নেওয়ার চেষ্টা করুন।

Protebon-D 500 mg+200 IU এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Protebon-D 500 mg+200 IU ট্যাবলেট হল ক্যালসিয়াম কার্বোনেট এবং ভিটামিন ডি ৩ (কোলেক্সালচিফেরল) সংমিশ্রণ। ক্যালসিয়াম বড়প্রাপ্য স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, সর্দি কাশি হওয়ার ঝুঁকি কম হওয়া, আর অস্থি প্রসারে খুব গুরুত্ব পরে। ভিটামিন ডি৩ সহযোগিতায় ক্যালসিয়াম শরীরে সংসর্গ এবং পুনরসংশোধনে সহায়তা করে। ভিটামিন ডি৩ হল অস্থিপ্রসারকে উৎসাহিত করতে পারে এবং আস্থিবন্ধনে সাহায্য করতে পারে। ক্লিনিক্যাল শডো উল্লেখ করেছে যে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি৩ সহযোগিতায় অস্থি প্রসারকে বৃদ্ধি করে এবং অস্থিপ্রসারণ ও অস্থি ফ্রেকচারের প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি 1 ট্যাবলেট দৈনিক বা 2 ট্যাবলেট দৈনিক নির্দেশিত হয় এবং খাবার খাওয়ার সময় সেটি চোখ খুলে প্রবেশের জন্য শ্রেষ্ঠ।

Protebon-D 500 mg+200 IU এর ব্যাবহার

প্রোটেবন-ডি 500 এমজি প্রতিদিন 2 টেবলেট অথবা দৈবে দুইবার গ্রহণ করা যাবে। জনপ্রিয় খাবার বা খাদ্য পরে বা সময় গতিপূর্ণ ভাবে গ্রহণ করা উচিত। পর্যায়ক্রমে প্রোটেবন-ডি 500 এমজি একত্রে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি 3 (কোলেক্যালসিফেরল) এর সংযোজন সঙ্গে অস্ত্রোচনা একত্রিত এটা বোন গ্রোথ উন্নয়ন এবং অস্থিমজ্জা সংরক্ষণে সাহায্য করে। ক্যালসিয়াম শরীরের অনেকগুলো স্বাভাবিক কার্যকরীতা, বিশেষতঃ অস্থি গঠন এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয়। ভিটামিন ডি 3 ক্যালসিয়াম শরীরে পোষক ঘাটকগুলির প্রস্তুতি এবং পুনরাবস্থাপনে সাহায্য করে এবং অস্থিতে গঠন উত্তেজিত করে।

Protebon-D 500 mg+200 IU এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

প্রোটেবন-ডি 500 মিলিগ্রাম+200 আইউএর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। এটি ক্যালসিয়াম কার্বোনেট এবং ভিটামিন ডি 3 (কোলক্যালসিফেরল) এর সংযোজন নীড় হয় যাতে স্বাস্থ্যকর হতে পারে। প্রতিদিন ২টি ট্যাবলেট অথবা দুটি বার ট্যাবলেট খাওয়া উত্তম যা বজায় পরিবেশন করে যা ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি 3 এর সংস্পর্শ ও পুনরাবস্তাব করে। পরিক্ষকের নির্দেশনা মেনে এটি বোন গ্রোথ এবং অস্টিওপোরোসিস ও বোন ফ্র্যাকচার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। নাকি জরিপ থাকলে এটি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং কখনই এর অধিগ্রহণ না করা উচিত। সম্ভবত দুটির জন্যই ক্লিনিকাল মতামত প্রদান করা হয়। এছাড়াও, যদি এর সমস্যা দেখা যায় যেমনঃ নাজলা, বমি, পেট ক্রম্প এবং পানির জন্য অভ্যস্থা হয়, তবে চিকিত্সকের দর্শন নেয়া উচিত।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।