প্রোটিবন 500 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত তথ্য
হ্যালো প্রিয় পাঠকবৃন্দ, এই পোস্টে আমরা সহজবোধ্য ভাষায় Protebon 500 ট্যাবলেট নিয়ে আলোচনা করব। এই ঔষধটির ব্যাবহার বিধি এবং তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সহ আরও সকল তথ্য আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে চেষ্টা করব। সবাই একটি আর্থিকভিত্তিক বিবেচনা করে এই ঔষধটি ব্যবহার করা সত্ত্বেও উপকারের আশা রয়েছে। তাই পোস্টটি পড়ে আপনি এই ট্যাবলেটের সম্পুর্ন তথ্য জানতে পারবেন।
মেডিসিনের নাম | প্রোটেবন |
মেডিসিনের ধরন | ট্যাবলেট |
জেনেরিক নাম | ক্যালসিয়াম কার্বনেট [মৌলিক উৎস] |
মেডিসিনের পাওয়ার | ৫০০ মিলিগ্রাম |
উৎপাদনকারী কোম্পানি | বিকন ফার্মাসিউটিকালস লিঃ |
প্রতি ইউনিটের মূল্য | ৳ ২.০১ |
প্রোটিবন ৫০০ মিলিগ্রাম এর প্রয়োজনীয় তথ্য
প্রোটিবন 500 মিলিগ্রাম ব্যবহার করার ক্ষেত্রে, যে পোস্টুলেট রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া সাপেক্ষে হল, সেটি পাচকশক্তির উন্নয়ন করে। ক্যালসিয়াম কার্বোনেট যে পোস্টুলেট রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া সাপেক্ষে হল – CaCO ‘, ‘ + 2HCl = CaCl ‘,’ + H’, ‘ O + CO ‘,’. পাচক প্রক্রিয়া উন্নয়ন করে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের pH এর উপরে একটি পাচক হিসাবে সরবরাহ করা হয়। গলা সিক্রেশনের মধ্যে পেপসিনের কাজ বিরতি এর মাধ্যমে গ্যাসট্রিক pH উন্নয়নের ফলে। সাধারণত ৩০% অরাল ক্যালসিয়াম ভারণের মাধ্যমে পাচন হয়। প্রস্তাবিত অনুশীলন সম্পর্কে তথ্য অনুসরণ করে সাধারণত একটি সেবনযোগ্য পাচক হিসাবে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট ওষুধ চালু হয়। বয়সের উপর নির্ভর করে পাচক দারুণ কাজ করতে পারে। শিশুদের জন্য এর জন্য সাধারণত অনুশীলিত হয় সেগুলির মধ্যে।
প্রোটিবন ৫০০ মিলিগ্রাম এর ব্যাবহার
প্রোটিবন ৫০০ মিলিগ্রাম এর ব্যাবহার সম্পর্কে কিছু তথ্য। প্রোটিবন হল ক্যালসিয়াম কার্বোনেট। এটি পেপসিনের ক্রিয়াকলাপকে ন্যূনতম করে দেয় এবং সিস্টেমিক হাইপারক্যালসেমিয়ার কারণে কোনও সমস্যা তৈরি না হয়। প্রতি দিন দেয়া সামান্য পরিমাণ প্রোটিবন, যা প্রায় 1250-3750 মিলিগ্রাম হয়, ওস্টিওপরোসিসের প্রতিরোধে প্রয়োজন হল। বাচ্চাদের জন্য এর পরিমাণ অনুমতি প্রাপ্ত পরিমাণের অর্ধেক। এটি একটি মিনারেল উপাদান এবং হ্রদরোগ নির্ধারিত দক্ষতা বাড়াতে পারে। জনসাধারণকে সুস্থ থাকার জন্য এটি মোটামোটি জানা প্রয়োজনীয়।
প্রোটিবন ৫০০ মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
প্রোটিবন ৫০০ মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা দরকার। এটি হাইড্রোক্লোরিক এসিড দিয়ে আপন কাজ করে যাতে উপকারিতা দেখা যায়। ক্যালসিয়াম কার্বোনেটের জন্য ক্রিয়াশীল রাসায়ন হল: CaCO₂ + 2HCl = CaCl₂ + H₂O + CO₂। ক্যালসিয়াম কার্বোনেট দ্বারা গেলাস্ট্রিক এসিডের স্বাভাবিক পিএইচ উপরের 6 থেকে বেড়ে নেওয়া যেতে পারে, যা পেপসিন এর কাজকর্ম কমিয়ে দেয়। অর্থনৈতিক ক্ষতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে মানুষ কখনও ৩০% এর বেশি অরাল ক্যালসিয়াম লোড উপলব্ধি করতে পারেন।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।