প্রোফেনিড-সি আর 200 মি.গ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সবাইকে সালাম। আজকের পোস্টটির বিষয় হলো প্রোফেনিড-সি আর 200 মি.গ্রাম ক্যাপসুল (কন্ট্রোল রিলিজ)। এই ঔষধটির ব্যবহার বিধি এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কী জানতে চান সেই তথ্য এই পোস্টে আপনার জন্য নিয়ে আসছি। সুতরাং নিশ্চিত হন এই পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়ে জ্ঞানকে বৃদ্ধি করার পাশাপাশি আপনার ঔষধের ব্যবহার বিষয়ক বিষয় চিন্তা নিয়ে করতে পারেন।

Profenid-CR 200 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

প্রফেনিড-সি আর ২০০ মিলিগ্রাম এর প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি সম্পর্কে আপনাদের জানানো হলো। এটি নন-স্টেরয়োয়েড এন্টি-ইনফ্লামাতরি ড্রাগ (এনএসএআইডি) যা অ্যানালজেজিক এবং অ্যান্টিপায়রেটিক কার্যকর। কিছু অধ্যয়ন বর্তমানেও চলছে যেখানে দেখা হয় যে কেটোপ্রফেন সেন্ট্রালি এবং পেরিফেরালি একইসাথে প্রস্তুত হতে পারে। কেটোপ্রফেন এবং অন্যান্য এনএসএআইডিস যেমন সিলেক্টিভ ইনহিবিটরগুলির যোগে ব্যবহার অপরিহার্য হলে মারধর এবং খুনের ঝুঁকি বাড়ে। এর কাজে মেলে থাকা ও কোনো ধরনের আস্থমার রোগীদের কেটোপ্রফেন সেবন করা নিষিদ্ধ।

Profenid-CR 200 mg এর ব্যাবহার

প্রফেনিড-সি আর ২০০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট একটি বিশেষ রকমের ড্রাগ যা একটি নন-স্টেরয়াইডাল এন্টি-ইনফ্লামেটরী ড্রাগ। এটি অ্যানালজেসিক এবং অ্যান্টিপাইরেটিক একসঙ্গে। এটি দুর্ঘটনার সময় প্রস্তুত হলে ব্যবহার করা যেতে পারে। আগ্রহজনক পর্যালোচনার পরে নিখেলামণি খায়েদি আবশ্যক সংখ্যক জড়িত হলে নির্দেশনা অনুসরণ করা উচিত। আপনার ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতিক্রম করে পরবর্তী ধাপগুলি নেওয়া যেতে পারে এমনকি আপনি একটি প্রচেষ্টায় আছেন। মনস্থিরতা সুনিশ্চিত করা হয়েছে এমন একজনের ক্ষেত্রে যিনি জন্মানুসার ডোজ খেয়েছেন এবং নার্সিং মাতার ক্ষেত্রে প্রফেনিড-CR 200 mg সামগ্রীটি নির্দেশিত হয়নি।

Profenid-CR 200 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

প্রফেনিড-সি আর ২০০ মিলিগ্রামের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিয়ে এই লেখায়, কেতোপ্রোফেন হল একটি ব্যবহারকারীদের কাছে অস্থিরোগ থেকে বিরতি নিয়ে নাক বা মুখের দ্বারা নেয়া একটি ওষুধ। বিশেষতঃ সিঁদুকের এবং পেট রোগের চিকিৎসার জন্য এই ওষুধটি ব্যবহার করা হয়। সেটা আমি খেয়াল করে জানি আপনিও বুঝতে পারেন। দরজার দিক থেকে দৌড়ে কেতোপ্রোফেন ওষুধটি প্রায় পুরোপুরি ল্যাপটপ এবং ফোন দ্বারা সম্পর্ককে কোথা হয় বা ভিজিট করুন সম্পর্কিত ডাক্তারের সাথে পরামর্শের জন্য। ওষুধ দ্বারা পীড়িতদের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয় প্রথম ৩ বারে ১৫০-৩০০ মিলিগ্রাম, আবার পরবর্তীতে রোগের মাত্রা একমাত্র জানা সম্ভব হলে আমি দুইটি বার ব্যবহার করতে পারি।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।