ফসকন ২১০ মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত
শুভেচ্ছা! এই পোস্টে আমরা আপনাকে জানাব পরিচিত এবং বিস্তারিত একটি ঔষধ ফসকন ২১০ মিলিগ্রাম সম্পর্কে। এই ঔষধটি কিভাবে ব্যাবহার করতে হবে, কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করতে পারে এবং এর আরও বিস্তারিত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করব। তাই সাথে থাকুন এবং ফসকন ২১০ মিলিগ্রাম এর সম্পুর্ন ধারনা নেওয়ার জন্য পোস্টটি পড়ুন।
মেডিসিনের নাম | Phoscon |
---|---|
মেডিসিনের ধরন | ট্যাবলেট |
জেনেরিক নাম | Ferric Citrate |
মেডিসিনের পাওয়ার | 210 মিলিগ্রাম |
উৎপাদনকারী কোম্পানি | নবানা ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃ। |
প্রতি ইউনিটের মূল্য | ৳ 25.00 |
Phoscon 210 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য
ফোসকন ২১০ এমজি পর্যবেক্ষণ করে অনেক তথ্য প্রাপ্ত করা যায়। অন্যতম হলো, এটি কোথায় ব্যবহৃত হয়। ক্রনিক কিডনি রোগ ওষুধটি একটি ফসফেট বাইন্ডার। সিরাম ফসফেট নিয়ন্ত্রণ করে ব্যবহারকারীদের মাঝে প্রযোজ্য। এর অধিক সামান্য উল্লেখযোগ্য দুষ্প্রভাবসমূহ হলো ডায়রিয়া, কমল দস্ত, কাঁচকলা ফেসেস, তলপাখি ব্যথা এবং হাইপারকালেমিয়া যা স্বাভাবিকভাবে প্রবলভাবে আগাম করতে পারে। আরো তথ্যের জন্য রোগীর স্বাস্থ্য লক্ষণগুলি অবহিত হতে পারেন।
Phoscon 210 mg এর ব্যাবহার
ফসকন ২১০ এমজি এর ব্যবহার করে ডায়ালিসিসে আক্রান্ত স্থায়ী কিডনি রোগের সিরাম ফসফোরাসের লেভেল নিয়ন্ত্রণের জন্য ফেরিক সিট্রেট একটি ফসফেট বাইন্ডার। এক্সিবি এর মাধ্যমে ফেরিক সিট্রেটটি জতু জটিল পুষ্টির সঙ্গে বিন্দুগত ফসফেট বাইন্ড করে এবং এটি একটি জটিল রঙযুক্ত অশল্যস্ব যা যেতে সক্ষম না এবং পুল ছিটিয়ে ফেলা হয়। এখানে পরিমাণ হচ্ছে ফেরিক সিট্রেটটি জিআই ট্র্যাক্ট এ ফসফেট বাইন্ডিং এবং পাচ্ছে প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে সিরাম ফসফেটের একটি পরিমাপ করা হয় এবং আয়জন করা হয় পাচকত্বের অনুসারে ঔষধের টাইমিং উপর ভিত্তি করে অনুমনীয় ড্রাগ ইন্টারেকশনের পূর্ব দিকে।
Phoscon 210 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
Phoscon 210 mg হল একটি ফসফেট বাইন্ডার। এটি ডায়ালাইসিসে অংশগ্রহণ করে ক্রনিক কিডনি রোগীদের সিরাম ফসফরাস স্তর নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি যখন জি.আই. ট্র্যাক্টে ফসফেট এবং লহজক যুক্ত হয় তখন জুড়ে ফেরিক ফসফেট উৎপন্ন করে। ফেরিক সিট্রেট ফসফেট স্তর কমাতে এর গ্রেপ্তারতা করে এবং লহজক পাচনের প্রস্তুতি নিশ্চিত করে জিআইতে সে রক্তে রচিত হেমোগ্লোবিন আহরণ করতে সক্ষম হয়। এর ব্যবহারে যদি কোনও জুড়ে লগঙের আশংকা থাকে তখন ব্যবহারের আগে ক্লিনিকাল প্যারামিটারগুলি মনিটরিং করা জরুরি। এর ব্যবহার করার আগে এর প্যারামিটার (যেমন সিরাম ফেরিটিন এবং টি-স্যাট) সমূহের পরিমাপ করুন এবং থেরাপিতে থাকার সমস্ত সময় পরিমাপ করতে থাকুন।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।