বিস্তারিত জানুন: রেসকুভলিন 10 মিলিগ্রাম/মিলিলিটার ইএম/আইভি ইনজেকশনের ব্যাবহার বিধি এবং পার্শ্ব পতিক্রিয়া
হ্যালো বন্ধুরা, আজকের এই পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন Rescuvolin 10 mg/ml IM/IV Injection ঔষধের ব্যাবহার বিধি এবং তা ব্যবহার করলে যে পার্শ্ব পতিক্রিয়া গ্রহণ করা যায়। সাথে সাথে আরও অনেক তথ্য জানতে পারবেন। তাই সাথে থাকুন আমাদের সাথে।
| মেডিসিনের নামঃ | Rescuvolin |
| মেডিসিনের ধরনঃ | আইএম/আইভি ইনজেকশন |
| জেনেরিক নামঃ | ক্যালসিয়াম ফোলিনেট [ফোলিনিক এসিড] |
| মেডিসিনের পাওয়ারঃ | 10 মিলিগ্রাম/মিলিলিটার |
| উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ | ফার্মাসিমি বিভি |
| প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ | ৳ ৪৭০.০০ |
ক্যালশিয়াম ফোলিনেট এর ব্যবহার
ক্যালশিয়াম ফোলিনেট এর ব্যবহার বিষয়টি সম্পর্কে আমরা জানতে পারি যে এটি মেগালোব্লাস্টিক অ্যানেমির চিকিৎসার জন্য একটি উপকরণ। এর মাধ্যমে ফলিক এসিডের অভাবের কারণে উত্পন্ন এই রোগে কার্যকর হয়। এর অধিক নম্বর গুলি মেথোট্রেক্সেট, পিরিমেথামিন এবং ট্রাইমেথোপ্রিম এই প্রকারের ফলিক এসিড এন্টাগোনিষ্টের জন্য শক্তিশালী একটি কোটিশক্তি। এটি এছাড়াও হাই ডোজ মেথোট্রেক্সেট থেরাপি সময় ফলিনিক এসিড ব্যবহার করে নরমাল কোষসমূহকে উদ্ভাবন ও বাঁচানো যায়।
ফোলিনিক এসিড সম্পর্কিত তথ্য
ফোলিনিক এসিড সম্পর্কিত তথ্য। ফোলিনিক এসিড হল তেত্রাহাইড্রোফোলিক এসিডের ফর্মিল ডেরিভেটিভ। এটি মেগালোবলাস্টিক এনেমিয়ার চিকিৎসায় ফলিক অ্যাসিড অভাব এবং ফোলিক এসিড এন্টাগনিস্ট সম্পর্কিত টক্সিক প্রভাব একজনকে রিকভার করতে পারে। এটি ক্যান্সারে অনেকগুলি রোগেও দেখা যায় যেখানে ফোলিনিক এসিড একটি উত্স হিসাবে প্রবেশ করে এবং সাধারণতঃ ফোলিক এসিড এন্টাগনিস্ট নির্মুক্ত করে। ফোলিনিক এসিড একজনকে সঠিক গাইড করে ফাঁকা পায়নী অ্যাসিড থেকে রক্ষা করে যাওয়ার জন্য চিকিত্সকদের মাঝে অসাধারণ পপুলারিটি লাভ করে।
ক্যালশিয়াম ফোলিনেট থেরাপির সতর্কতা
ক্যালশিয়াম ফোলিনেট এর থেরাপির জন্য সতর্কতা অত্যল্প। ফোলিনিক এসিড একটি জীবাণু উৎসের একটি অ্যাকটিভ ফর্ম যা অনেক ধরনের আনেমিয়ার চিকিৎসাতে কার্যকর। মেথোট্রেক্সেট, পিরিমেথামিন, ট্রিমেথোপ্রিম ইত্যাদি কয়েকগুণ উত্স ও রিটিকুলোএন্ডথেলিয়াল টক্সিক ইফেক্টকে এনটিডোট হিসেবে আপনাকে নিখোঁজভাবে সহায়তা করে দেখা দেয়। হাই ডোজ মেথোট্রেক্সেট থেরাপি এ প্রিন্সিপলটি ব্যবহৃত হয় যা ক্যালশিয়াম ফোলিনেট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশ অনুসারে নিয়মিত করতে হবে। উল্লেখ্য, সকল রোগী ক্লিনিক নির্দেশ অনুযায়ী সমস্যার সামনে হতে হবে।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।
