রানিকেয়ার ১৫০ মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা, আজকের এই ব্লগ পোষ্টটি আপনাদের জন্য স্বাগতম। এই পোষ্টে আমরা বিস্তারিত জানব রানিকেয়ার ১৫০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট নিয়ে। আমরা পোষ্টটির মাধ্যমে জানাব এই ঔষধটির ব্যবহার বিধি এবং এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গ্রহনের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা। আপনার সামগ্রীত জ্ঞানের উন্নয়ন হবে আশাকরি এই পোষ্ট পড়ে।

মেডিসিনের নামঃ Ranicare
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট
জেনেরিক নামঃ Ranitidine Hydrochloride
মেডিসিনের পাওয়ারঃ ১৫০ মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ নভেলটা বেস্টওয়ে ফার্মা লিঃ।
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ ২.০১

Ranicare 150 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Ranicare 150 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য: Ranicare হল একটি H2 রিসেপ্টর এন্টাগনিস্ট যা পেট পার্টিয়াল সেলের H2-রিসেপ্টর উপর হিস্টামিনের সঙ্গে প্রতিস্পর্ধাত্মকভাবে বাধা দেয় এবং পেট এসিড সেক্রেশন প্রতিরোধ করে। রোগীদের জন্য নির্দিষ্ট ডোজ প্রয়োজন, যা প্রতি দিন সকাল ও রাতে 150 মিলিগ্রাম ব্যবহৃত হয় বা 4 থেকে 8 সপ্তাহ সময়ে রাতে সিঙ্গল ডোজ হিসাবে 300 মিলিগ্রাম খাওয়া হয়। পিছনের ব্যবহারের জন্য রাতে 150 মিলিগ্রাম ব্যবহার করা হয়। রোগীদের যদি জরুরি থাকে তাহলে ডোজটি দৈনন্দিনে বাড়ানো যাবে এবং প্রয়োগ জারি থাকবে। রনিটিডাইনের দারুণতাম প্রভাব নেই এবং প্রভাবযোগ্য পাকা খাবারের সাথে রনিটিডাইন একসময় গ্রহণ করলে ফলাফল অনেক ভাল।

Ranicare 150 mg এর ব্যাবহার

Ranicare 150 mg এর ব্যাবহার করা হয় যখন পেপটিক অ্যাসিড রিফ্লাক্স ও পেপটিক উলসার নিরাময় করার প্রয়োজন হয়। এটি গ্যাসট্রিক প্যারিটাল সেলগুলির H2-রিসেপ্টরের হিস্টামিনের সাথে প্রতিস্পর্শপূর্ণভাবে মুকানো যায় যাতে পেটের অ্যাসিড বাতিল হয়। এটি পেপটিন সেক্রেশন, পেন্টাগ্যাস্ট্রিন প্রবর্তন, অন্তরিক্ষগত ফ্যাক্টর প্রবর্তন বা সিরাম গ্যাসট্রিনের উপর কোনও প্রভাব নেই। সাধারণত 150 মিলিগ্রাম দৈনিক দুই বার বা রাতে এবং সকাল একবার শুধুমাত্র 300 মিলিগ্রাম ডেজ নিতে হয়। 4 থেকে 8 সপ্তাহ ধরে এই পদ্ধতিতে মেয়াদ হবে।

Ranicare 150 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

আজকের বিষয়টি হল রানিসেয়ার ১৫০ মি.গ্রাম ট্যাবলেটের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। এই ট্যাবলেটটি মাড়ির উপর কাজ করে যার ফলে পাচক পাদার্থ এবং অম্ল নিষ্কাসন বন্ধ হয়। উদ্ভাবনকারী পাচকত্ব, ইনস্ট্রিনসিক ফ্যাক্টর বিভ্রান্ত করা এবং গ্যাস্ট্রিন নিষ্কাসনে এর প্রভাব নেই। এটি প্রথম চার থেকে আট সপ্তাহ পর্যন্ত রাখা হলে সমস্যার সমাধান সম্ভব। কিছু ক্ষেত্রে ৩ বার পরিমান বৃদ্ধি দেয়া হয়। কোন কারণে ট্যাবলেট প্রচার করা সম্ভব না হলে রোগীকে রানিসেয়ার ইঞ্জেকশন দেওয়া যেতে পারে। এছাড়া, কোন প্রকার উচ্চ জনসংখ্যার কারণে গম্বস্ত্য সংক্রমণ হয়ে থাকলে ব্যবহার করা যেতে পারে।

See also  রেডিপ্লেক্স ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *