রানিট ১৫০ এমজি ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

আমরা আজকে আপনাদের জন্য একটি বিষয় নিয়ে লিখব – এটি হলো Ranit 150 mg ট্যাবলেট। এই ট্যাবলেটটি কেন এবং কিভাবে ব্যবহার করতে হবে, এটির পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং আরো নানান জানা অজানা বিষয়ে আলোচনা করব। তাই আমরা আপনাদের সাথে থাকতে চাই এবং এই বিষয়ে আরও জানার জন্য পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন।

Ranit 150 mg এর ব্যবহার এবং মোড়কের দোষমুক্তির সময়সীমা

র্যানিট ১৫০ মিলিগ্রাম ব্যবহার করা হয় পেটের পারাতণ্ডক কোষদ্বার এইচ-২ রিসেপ্টর ব্লক করে এবং পেটে এসিড সেক্রেশন হ্রাস করে। ইংরেজিতে উল্লিখিত দশটি একক ও মিশ্র ডোজ দিয়ে ব্যবহার করা হয়। পরিবর্তন না করে দশ দিন থেকে আট সপ্তাহের জন্য ডোজ একই রকম থাকে। এছাড়াও রোগীদের চাহিদামতে ঔষধটি চলতে থাকে। নির্দিষ্ট দোষের থেকে আরাম পানের জন্য আপনার প্রধানতঃ ডাক্তার দিয়েছেন সে একটি ডোজ রয়েছে এবং আপনি এটি অনুসরণ করে থাকতে পারেন।

Ranit 150 mg এর সতর্কতা ব্যবস্থা

Ranit 150 mg এর সতর্কতা ব্যবস্থা সম্পর্কে আপনাদের জানানো যায় যে এই দাবির কাজ হল পেটের কাঁচা অ্যাসিড নির্মুক্ত করা। এটি ক্লিনিকাল এলজি লিস্ট দ্বারা 4-8 সপ্তাহের জন্য সেরা দোসটি হিসেবে বলা হয়। যদিও রনিটিদিন এনজেড, এমবিসিরান, অক্সিবেল, উলসিরেস্ট, পীপটিদ সাইমিলার নামক অন্যান্য ট্যাবলেটে পাওয়া যাবে। দাবি শরীরের পেট সার্ক কেতনাটী জনিত সমস্যার প্রতিরোধ করাতে ব্যবহৃত হয় কিন্তু শ্বাসতন্ত্রের কোন সমস্যার বিষয়ে দাবি নেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। রনিটিদিন বুকে সুস্থতা পরিস্থিতিতে কেউই একদিকে ব্যবহার করতে পারে।

Ranit 150 mg এর দারগুণ সম্পর্কিত তথ্য

র্যানিট ১৫০ মিলিগ্রাম মধ্যে গ্যাস্ট্রিক প্যারিয়টাল সেল এর H2 রিসেপ্টর এর হিস্টামাইনকে প্রতিস্থাপন করে, এর মাধ্যমে জীবনসম্পন্নতার সমস্যা হলে ডক্টরদের কাছে সাম্প্রতিক অধ্যয়নের ফলাফলগুলি প্রদর্শিত করা হয়েছে। এর ব্যবহার কিছু দিনের মধ্যেই উচ্চ গ্যাস্ট্রোইনসেকশনের সমস্যাকে কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে এবং রোগীদের পুরোপুরি ভাল হওয়া আগের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে। শিশুদের জন্য রানিটিডাইনের শুরুতে ২ মিলিগ্রাম/কেজি হতে ৪ মিলিগ্রাম/কেজি দৈনন্দন প্রদান করতে হয়। জীবনসম্পন্নতা উন্নয়নে মা এবং শিশুদের জন্য নিশ্চিতভাবে ব্যবহার করা উচিত।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।