রানিমিল 150 মি.গ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

স্বাগতম পাঠকবৃন্দকে, আজকের আমাদের এই পোস্টে আমরা জানাব একটি জনপ্রিয় ঔষধ রানিমিল ১৫০ মি.গ্রাম ট্যাবলেট সম্পর্কে। আপনাদের সামনে তুলে ধরব এই ট্যাবলেট ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গ্রহণের পদ্ধতি এবং অন্যান্য মেডিসিনের সম্পর্কে আজ জানা অজানা তথ্য নিয়ে আলোচনা। আপনি সাথেই থাকুন আর এই ঔষধের সম্পূর্ণ বৈশিষ্ট্য জানুন।

Ranimil 150 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

পাচক উন্নয়ন এর জন্য Ranimil 150 mg ব্যবহার হয়। এটি পেপটিক আলসর ও আশপাশ বা সিজপাশের লক্ষণ ও রোগগুলির জন্য রক্ষণাবেক্ষণ ও চিকিত্সা জন্য ব্যবহৃত হয়। রানিমিল 150 এর নির্দিষ্ট খুরাক হল 150 মিলিগ্রাম সকালে ও বিকালে দৈহিক দুই বার ও রাতে একটি মোট খুরাক হতে পারে 300 মিলিগ্রাম। চিকিৎসার জন্য 4 থেকে 8 সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করা হয়। রনিটিডিন হেপাটাইটিস, জিসপির লো প্রবৃত্তির দ্বারা অ্যান্ট্রি ফ্যাক্টর স্পন্দন বা সেরাম গ্যাসট্রিন নাও প্রভাবিত নয়। দলিলের সাথে একসাথে রক্তনালী লুসা চিকিত্সা, কর্নিয়ালে একবিংশী পোলাতকে নিরুপযোগ্য, ডায়জাপাম এবং প্রোপ্যানলোলের মধ্যে বিদ্যমান অনুমোদিত পাচকতালে রনিটিডিন মান নাও প্রভাব জনিত মানগুলি প্রভাবিত করতে পারে।

Ranimil 150 mg এর ব্যাবহার

Ranimil 150 mg দ্বিতীয়বার সকাল এবং সন্ধ্যায় 150 মিলিগ্রাম এবং একবার একদিন 300 মিলিগ্রাম অনুমোদিত ডোজ বিকল্প। এটি চার থেকে আট সপ্তাহ পর্যন্ত লেখা হয়। রানিটিডাইন প্রথম লাইনের রোগবিদ্যার বস্তিত্বশীলতায় চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় অনেকগুলি মাধ্যমে অধিকতর ক্রমান্বয়িক উপকারভোগীদের জন্য উপযোগী একটি ওষুধ। এর মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিক এসিড সেক্রেশন প্রতিরোধ করা হয় এবং এটি পেপসিন সেক্রেশন, পেনটাগ্যাস্ট্রিন-উত্সফ উত্সাহিত ফ্যাক্টর সেক্রেশন বা সিরাম গ্যাস্ট্রিন প্রভাবিত করে না।

Ranimil 150 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

পেপটিক ব্যাথা বা জ্বরজ্বর হলে, পেপটিক অ্যাসিডের নির্মাতন হঠাৎ কমাতে এবং এর জন্য এই রানিটিডিন দেওয়া হয়। প্রতিদিন ১৫০ মিলিগ্রাম দুইটি সময় পরিমাপ করে প্রচুর পান করা হয় বা শুধু শয়তান্ত্রিকভাবে ৩০০ মিলিগ্রাম দিনের শেষে প্রচুর খোলাসায় পেয়ে যেতে হবে। এছাড়াও সংক্রমণ বা উদ্ভ্লোকনজনিত ব্যাথায় ২-৪ মিলিগ্রাম / কেজি দৈনিক প্রচুর পান করা হয়, অবসানে হার্টবাঁধাকে রোকতে ১৫০ মিলিগ্রাম বছরের কিছু বেশি দিনের জন্য প্রচুর খোলাসা সেভ হতে পারে। এছাড়াও, গর্ভকালীন মা দুষ্পরিণামের ঝুঁকিপূর্ণ নন। ক্রমশ তাকে এই ওষুধটি খেতে হবে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।