রামরিল 1.25 মি.গ্রা. ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

আসসালামুওয়ালাইকুম প্রিয় পাঠকগণেরা। আজকের বিষয় হল একটি ট্যাবলেট রামরিল 1.25 মি.গ্রা। আমরা এই পোস্টে জানার চেষ্টা করব এই ঔষধটির ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং এর বিস্তারিত তথ্য। তাই সাথেই থাকুন আর আমাদের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে আপনিও এই ঔষধটির সম্পূর্ণ ধারনা নিন।

Ramoril 1.25 mg এর ব্যবহার

Ramoril 1.25 mg এর ব্যবহার করে বৈদ্যুতিনষ্ট দ্রব্যতা ও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। পেশাবে যেমন উরোদব্ধতা ও ফোকার প্রতিরোধ হয়, এমনকি হৃদয়ের ফেলুদি, কার্ডিওভাসকুলার ঘটনা থেকে প্রতিরোধ নেওয়া যায়। ডজেজ প্রথম সপ্তাহে 2.5 মিলিগ্রাম হলেও স্থিরতার পরিমাণ দেয়া যায়। অর্থসহজ এবং স্বাভাবিকভাবে মনোয়াজ্য, সেটা দীর্ঘমেয়াদী থেরাপিতে ব্যবহার করা যায়। যদি শর্ত প্রণীত না থাকে, তখন প্রথম সপ্তাহের জন্য 2.5 মিলিগ্রাম একবার প্রচুর টেবিট প্রচুর দিয়ে চলা প্রস্তাবিত আছে যা নষ্ট না হলে 5 মিলিগ্রাম হতে পারে। এটি যথারীতি আহরণ করতে হবে, শুধু নেয়ার আগে, নেয়ার সময় এবং নেয়ার পরে যা আপনার চমৎকার রিডারদের জন্য প্রয়োজন।

Ramoril 1.25 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

কোনও শাস্তি ছাড়াই যথেষ্ট দীর্ঘস্থায়ী থেরাপির সাথে র‍্যামিপ্রিল 1.25 মিলিগ্রাম দিয়ে উচ্চ রক্তচাপের মুক্তি নিতে সক্ষম। সে না কেবল হৃদরোগ ব্যবস্থাপনায় বরং স্ট্রোকের ঝুঁকি, মাইকার্ডিয়াল ইনফারকশন এবং হৃদমূর্ছার সহিত কার্ডিওভাসকুলার ঘটনা হ্রাস করে। দরকার অনুযায়ী র‍্যামিপ্রিল নির্বাচন করে ডোজের হিসাবে করণীয় পরিবর্তন করা উচিত। আস্তম রোগী ও নেফ্রোপ্রতিবন্ধীর ক্ষেত্রে র‍্যামিপ্রিল সাবধানে ব্যবহার করা উচিত এবং গর্ভবতী মা র‍্যামিপ্রিল ব্যবহার করতে না চাইলে গর্ভপাতের পথে থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে, প্রয়োজনে অন্য কোনও পথও অবলম্বন করা উচিত।

Ramoril 1.25 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা

রামোরিল 1.25 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট হল একটি এসিই প্রতিবন্ধী মাধ্যম। হাইপারটেনশন এবং হার্ট ফেইলার পরিচালনায় রামোরিল খুবই কার্যকর। রামিপ্রিল একটি অ্যান্জিওটেনসিন রোধক হিসেবে পরিচিত, যা রামিপ্রিল্যাট হয়ে হাইড্রোলাইসিস এবং এক্সিটেন প্রস্তুত হওয়ার পর অ্যাঞ্জিওটেনসিন আই কে আংশিকভাবে বন্ধ করে, যা আংশিকভাবে বন্ধ করে। এতে এক্সিটিক্সেন এর প্রস্তুতি এবং আল্ডোস্ট্রন নির্বাপন হয়। অন্যান্য অ্যাঞ্জিওটেনসিন আই এর বিক্রিয়া কমে নামে এবং কার্ডিওভাসকুলার ইভেন্ট থেকে মৃত্যু এবং মাইক্রোভাসকুলার ক্ষতির ঝুঁকি হ্রাস হয়। তবে এটি শুধুমাত্র চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ করা উচিত।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।