রামিপ্রো ২.৫ মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সমস্ত ভাইকে আসসালামুওয়ালাইকুম। এই পোষ্টে আজকে আমরা বিভিন্ন মানদণ্ড অনুযায়ী Ramipro 2.5 mg ট্যাবলেটের সংক্ষিপ্ত আলোচনা করব। আমরা জানব এই ঔষধের ব্যবহার বিধি এবং সেই সাথে যুক্তিসহকারে আরও বিস্তারিত জানতে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার পদ্ধতি নির্দেশিকা উল্লেখ করব। বাকিটুকু চাহিদা মাত্রই পোস্টের মাধ্যমে জানব। সুতরাং শুরু করা যাক!

মেডিসিনের নাম Ramipro
মেডিসিনের ধরন Tablet
জেনেরিক নাম Ramipril
মেডিসিনের পাওয়ার 2.5 মিলিগ্রাম
উৎপাদনকারী কোম্পানি জেনারেল ফার্মাসিউটিকেল্স লিমিটেড
প্রতি ইউনিটের মূল্য ৳ 5.04

Ramipro 2.5 mg এর ব্যাবহার

রামিপ্রিল 2.5 মিলিগ্রাম এর ব্যবহার একটি অ্যানজাইটেনসিন কনভার্টিং এঞ্জাইম (ACE) ইনহিবিটর যা রামিপ্রিল্যাটে হাইড্রোলাইসিস পরে, এ্যানজিওটেনসিন ওয়ানকে ভেনজোকনষ্ট্রিক্টর সাবস্ট্যান্স, এ্যাঞ্জিওটেনসিন II এ রুপান্তর বাধা দেয়। সুতরাং, রামিপ্রিল দ্বারা এসিই প্রতিহত করা হলে, প্লাজমা এ্যাঞ্জিওটেনসিন II কমে যায় এবং এটি ভাসপ্রেসর কাজ এবং অ্যালডোস্ট্রোন উৎস হ্রাস হয়ে থাকে। অন্ততঃ এর অ্যান্টিহাইপারটেনসিভ কাজ হচ্ছে রামিপ্রিল সাপ্লাইড করছে যার মাধ্যমে হৃদপেশী ফেলে পড়া, এমনকি স্ট্রোক এবং কার্ডিওভাস্কুলার ইভেন্ট এর ঝুঁকি কমানো যাবে। লং এক্টিং এবং উচ্চমাত্রায় ভালোভাবে উপস্থাপিত এই দবার দীর্ঘমেয়াদি থেরাপিতে ব্যবহৃত যেতে পারে।

Ramipro 2.5 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

ক্যাপ্টেন হিসেবে পরিচিত রামিপ্রিল দ্বারা কর্তন করার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সাম্প্রতিক চিকিৎসা সম্পর্কিত একটি মহান উদ্দেশ্য নির্ধারণ হল। রামিপ্রিল একটি ACE inhibitor, যা র্যামিপ্রিলেটে হাইড্রোলিসিসের পরে এ্যাংজিওটেনইন I-কে ভাসক কার্যকরী দ্রব্য, এ্যাংজিওটেনইন II এর রূপান্তর অবরোধ করে। অতঃপর, রামিপ্রিল এসে বিষমুক্তিতে অতিসার রোধ এবং হ্রস্বদমন উৎসের মতো প্লাজমা এ্যাংজিওটেনইন II-এর হ্রাসের ফলে আলডোস্ট্রন সিক্রেশনের হ্রাস হয়। এতে মাধ্যমে রামিপ্রিল তার হাইপারটেনশন কমানোর পরিক্রমার প্রতিবাদ বা ব্যবস্থাপনার জন্য দরকারিতা অতিসকল হয়। এর মধ্যে একটি জরিপ রয়েছে – ডোজ সাময়িকভাবে গ্রাহকের সহজলভ্যতা এবং প্রতিক্রিয়া অনুযায়ী সংশোধিত করা উচিত।

Ramipro 2.5 mg এর সতর্কতা

Ramipro 2.5 mg এর সতর্কতা

See also  সেটোরিব 60 মিলিগ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

লক্ষণের ক্ষেত্রে থাকলে র‍্যামিপ্রিল এনজাইটওংসিন কনভার্টিং এনজাইম (এসই) ইনহিবিটর হিসাবে পরিচিত। এরপর র‍্যামিপ্রিল অ্যাট হাইড্রোলিসিসের পরে একটি স্বয়ং নিয়মিত ভাবে দেখা যায় যে এর কারণে এংগিওটেনসিন প্লাজমায় হাইট্রাসেনসর সাবস্ট্যান্স, এংগিওটেনসিন II তৈরি বন্ধ হয়। এতে ACE-এর হবার পরিণতির প্রতিবন্ধক হওয়ায় আর্টেরিজন হাইটরপ্রেসর সক্রিয়তা ও এলডোস্টেরন সিক্রেশন হ্রাস পায় এবং রেমিপ্রিল তার এন্টিহাইপারটেনসিভ সক্রিয়তা দেখায়। এর কাজ কিন্তু হার্ট ফেইলারের উপচারে একইভাবে প্রভাবশালী এবং চিকিত্সায় দোষ হানার ঝুঁকি, মাইক্রোভাস্কুলার ইনফার্কশন এবং কার্ডিওভাসকুলার ঘটনা থেকে ঝুঁকি ন্যূনতম করে নেয়।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *