রিজেলিয়াম 10 মি.গ্রা ক্যাপসুল: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

স্বাগতম প্রিয় পাঠকগণেরা, আমাদের এই ব্লগ পোষ্টে নির্দেশ করা হয়েছে রিজেলিয়াম 10 মি.গ্রা ক্যাপসুলের ব্যবহার বিধি এবং পার্শ্ব পতিক্রিয়ার পর্যালোচনা। এই ঔষধ পাওয়া যায় সামগ্রিক মানসিক অস্থিরতা, অণুদ্রব্যতা, জ্বর, দুঃখ, চিন্তা, অস্বস্তি ইত্যাদি অবস্থার চিকিৎসার জন্য। সুতরাং আপনি আমাদের সাথে জড়িত থাকবেন এবং আমাদের আলোচনা থেকে অনেক কিছু জানতে পারবেন।

মেডিসিনের নাম Rizelium
মেডিসিনের ধরন Capsule
জেনেরিক নাম Flunarizine
মেডিসিনের পাওয়ার 10 mg
উৎপাদনকারী কোম্পানি UniMed UniHealth
প্রতি ইউনিটের মূল্য ৳ 5.00

Rizelium 10 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Rizelium 10 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Rizelium 10 mg দ্বারা মাইগ্রেন প্রতিরোধ করা যায়। প্রতিদিন 10 মিলিগ্রাম দুইটি বার খেয়ে ফেলুন। যদি প্রয়োজন হয় তবে দৈনিক 30 মিলিগ্রাম নিতে পারেন। যে কারণে রোগীর গর্ভবতী হওয়া বা শিশু দুধ পাচ্ছে তা খুব স্পষ্ট নয়। মাদকসেবন করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। রিজেলিয়াম ১০ এমজি জন্য অপ্রয়োজনীয় থাকা আসছে – গালাক্টরিআ ও মানসিক বিপন্নতা একটি। পার্কিনসনের ঝুঁকি সম্পর্কিত রোগী সংস্পর্শে রিজেলিয়াম ১০ এমজি সেবন নেওয়া যাবে না। রোগীর সুরক্ষা হলে শুধুমাত্র ডাক্তার ও বর্ণনা মত অধিক সাবধানীতে নেওয়া যাবে।

Rizelium 10 mg এর ব্যাবহার

রিজেলিয়াম 10 মিলিগ্রাম ব্যবহার করা হয় মাইগ্রেন রোধে। এটি একটি ক্যালসিয়াম চ্যানেল এন্টাগনিস্ট যা ক্যালসিয়ামের আদমস্ত আনুষঙ্গিক সুমো কমিয়ে মোবাইল সেলের ক্যালসিয়াম ওভারলোড প্রতিরোধ করে। ফ্লুনারাইজিন বিশেষ করে হিস্টামিনিক এবং শান্তময় গুণ আছে এবং 99% প্লাজমা প্রোটিনের সাথে সম্পর্ক গ্রহণ করে। মাইগ্রেন প্রতিরোধে প্রথমে 10 মিলিগ্রাম দুইটি পরবর্তী দিনে খাওয়া যায় এবং যদি প্রয়োজন হয় তবে প্রতিদিন 30 মিলিগ্রাম খাওয়া যেতে পারে। এছাড়াও, প্রয়োজন অনুযায়ী 10-20 মিলিগ্রাম বার্ষিক দিনের জন্য এবং বেশিরভাগ মানুষের জন্য 15-20 মিলিগ্রাম খাওয়া যেতে পারে।

Rizelium 10 mg এর সতর্কতা

ফ্লুনারিজিন ব্যবহার করা হয় মাইগ্রেনের উপশমনের জন্য। এটি একটি ক্যালসিয়াম চ্যানেল এন্টাগোনিস্ট যা শরীরের ক্যালসিয়াম ওভারলোড বন্ধ করে। বিশেষ উপকারিতা হলো ফ্লুনারিজিন স্বাভাবিক ক্যালসিয়াম হোমিওস্টেসিস এর সাথে কোন সম্পর্ক নাই। আরও এর অনেক বিশেষ উপকারিতা আছে। ডাক্তারদের নির্দেশ অনুযায়ী ফ্লুনারিজিন 10 মি.গ্রাম প্রতিদিন দুই বার খেয়ে নেওয়া যায়। সর্বাধিক 30 মি.গ্রাম খেয়ে নেওয়া যাবে। আবহাওয়া, উষ্ণতা এবং নিচের এনজাইন (40 কেজি অধিক) এলাকায় বাচ্চাদের জন্য এই ওষুধ খাওয়া উচিত। শিবির রোগে অথবা বাংলায় পার্কিনসন রোগ বা অন্যান্য এক্সট্রাপিরামিডল বিক্রিয়ার সমস্যা থাকলে এই ঔষধ ব্যবহার করা যাবে না। বিক্রিয়ার সমস্যাগুলি ত্বরান্বিত হলে ফ্লুনারিজিন এর ডোজ বাড়ানো হতে পারে।

See also  সোফা 250 মিলিগ্রাম ক্যাপসুল: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *