রিদার 1 মি.গ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

স্বাগতম পাঠকগণ, আজকে আমরা একটি পরিচিত ট্যাবলেট Ridair 1 মি.গ্রাম নিয়ে আলোচনা করব। আমরা এই পোস্টে জানার চেষ্টা করব এই ট্যাবলেট ব্যাবহার করা উচিত কেন এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি হতে পারে। তাছাড়া আপনার জানতে পারে কি কি তথ্য নানা উৎস থেকে আমরা জানতে পারি তা নিয়ে আলোচনা করা হবে। সুতরাং, এই পোস্ট পড়তে থাকুন এবং Ridair 1 মি.গ্রাম ট্যাবলেট নিয়ে আপনার বুঝতে সহায়তা করুন।

মেডিসিনের নামঃ Ridair
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট
জেনেরিক নামঃ Ketotifen Fumarate
মেডিসিনের পাওয়ারঃ ১ মি.গ্রা.
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ টিম ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ২.৫০ টাকা

Ridair 1 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Ridair 1 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য:

Ketotifen বিভিন্ন শরীরের সমস্যা ও প্রকৃতির প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়। সেই মধ্যে বাক্সমালার চিকিৎসার জন্য, সোডিয়াম ক্রোমোগ্লাইকের মতো Ketotifen ব্যবহৃত হয়। এর চলমান ব্যবহার অন্ততি জীবনশৈলী ও সুস্থতার উন্নয়নে সাহায্য করে। বৃষ্টির সময়, হ্যারেনজের চামড়ার মতো একটি এস্তেমা রোগের হালকা হতে পারে। পূর্ব চিকিৎসা কমপক্ষে দুই সপ্তাহের জন্য রাখতে হবে যাতে এস্তেমার দায়িত্বের কারণে ত্রুটির সম্ভাবনা কমে যায়। চিকিৎসকের পরামর্শ মতে, Ketotifen গর্ভকালীন মা এবং মারাত্মক শিশুর জন্য পরামর্শ করা হয় না। পুটুল চাপের রোগীর কে সতর্ক রাখতে হবে।

Ridair 1 mg এর ব্যাবহার

কেটোটিফেন এসএন-হাইস্টামিন এবং অ্যাসথমা উপস্থিতি এবং তারও বেশি জনপ্রিয় হয়েছে। এটি ম্যাস্ট সেল স্টেবিলাইজার সেল রক্তের হিস্টামিন প্রতিক্রিয়াকে বিরত রাখতে এবং বিভিন্ন অ্যালার্জি সংক্রমণগুলোর লক্ষণ বাড়াতে ব্যবহার করা হয়। জীবাণু বা জীবাণু জনিত একক রোগ যেমন ফরং, টুইচক, কষ্টকালচূ থেকে এগুলোর লক্ষণ বাড়ানোর জন্য এটি ব্যবহৃত হয়। কেটোটিফেন 1 মিলিগ্রাম দৈনিক খাবার সহ দুটি বার পর্যন্ত সম্ভবতঃ বাড়ানো হতে পারে। বিশেষভাবে বিষম ক্ষেত্রে 2 মিলিগ্রাম দুটি বার পর্যন্ত করণ সম্ভব হতে পারে। সম্ভবতঃ জানা আছে যে কেটোটিফেন এন্টিডায়াবেটিক বা শরীরের ইনসুলিন সার্বত্রিকভাবে কম হতে পারে। মা হওয়ায় এবং শিশু নুশু করার সময়ও এর ব্যবহার পরামর্শযোগ্য নয়।

See also  সাদিন ১৫০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত

Ridair 1 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং সতর্কতা

Ridair 1 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং সতর্কতা সম্পর্কে জানুন। কেটোটিফেন এন্টি-এলার্জিক প্রক্রিয়ার গুনগুলি দিয়ে এসব অসুস্থতার জন্য প্রদর্শন করে এমন এস্থমার প্রতিক্রিয়াশীলতা থেকে রক্ষা করে। কেটোটিফেন মার্কড এন্টিআনফিলাকটিক প্রতিক্রিয়ার গুণমাধ্যমে হিস্টামাইন প্রতিক্রিয়া এক টি স্থির প্রতিরোধ প্রভাব জারি করে যা এর এন্টি-এনাফিলাকটিক গুণ থেকে পুরোপুরি ভিন্ন। এস্থমার কেটোটিফেনকে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে দেয়া এবং প্রতি দিন স্টেবলাইজার হিসাপে একইসাথে ওসিগুলির দিকে প্রযুক্তিগুলি কাজ করে প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু রোগের লক্ষণ সাধারণত কেটোটিফেনের সহযোগিতা ছাড়া প্রারম্ভের একটি দিনে বেশি থাকে। কেটোটিফেনের দেওয়া শব্দার্থে একদম সাবধান থাকতে হবে।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *