রিফাকল 200 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

সমস্ত বাংলা ব্লগ পাঠকগনকে অসম্ভব সুস্বাগতম। আমাদের এই ব্লগ পোস্টে আমরা একটি বিশেষ ট্যাবলেট Rifacol 200 mg নিয়ে আলোচনা করব। পোষ্টে আমরা এই ঔষধটির ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত আলোচনা করব। সুতরাং আমাদের সাথেই থাকুন এবং আপনার জানতে হবে এই ট্যাবলেট সম্পর্কে বিস্তারিত।

মেডিসিনের নামঃ Rifacol
মেডিসিনের ধরনঃ Tablet
জেনেরিক নামঃ Rifaximin
মেডিসিনের পাওয়ারঃ 200 mg
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ Sharif Pharmaceuticals Ltd.
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 20.07

Rifacol 200 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Rifacol 200 mg এর প্রয়োজনীয় তথ্য: আপনি সঠিক ভাবে প্রকাশিত অভিজ্ঞতা নিয়েছেন, এটি অনেকটা অন্য ধরনের ওষুধগুলোর মতো একটি নিষ্ক্রিয় অন্টিবায়োটিক। আপনাকে এই ওষুধ প্রস্তুত করার নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে যা অনেক ধরনের ব্যাকটিরিয়া দমন করতে পারে। এর ব্যবহার দিয়ে মারাত্মক ব্যাকটিরিয়ার দমন হচ্ছে। এটি নির্দিষ্ট রোগ নির্দেশিত করার জন্য উচিত হবে। রিফাক্সিমিন দ্বারা যদি ডায়রিয়া মূল্যায়নে খারাপ পরিণাম পাওয়া হয়, তবে বিরত হওয়া উচিত এবং পরিবর্তন করার জন্য নতুন অ্যান্টিবাইওটিক চিন্তা করা উচিত। গর্ভবতী মায়েদের এটি ব্যবহার করতে সম্ভবতঃ জানা নেই। এটি ব্রেস্টফিডিং সম্পূর্ণ করে না। ওষুধটি অক্ষম বয়সী রোগীদের জন্য নির্ধারিত করা হয় নি।

Rifacol 200 mg এর ব্যাবহার

রিফাক্সিমিন 200 মিলিগ্রামের ব্যবহার করা হয় পাঁচ টি রোগের চিকিৎসার জন্য। তাদের মধ্যে উপস্থিত সাধারণ অক্সজেন দ্বারা নির্দিষ্ট ব্যাকটেরি এর প্রকৃতি যেমন সবধরনের গ্রাম বিষক্রমণী জীবাণু, ক্ষয়রোগ, হামধম এবং মধ্যজীবী পদার্থ। কামরঙ্গ গ্রীষ্মে 3 দিনে সমস্যার ক্ষমতা এর অনুসারে ২০০ মিলিগ্রাম বা ৫৫০ মিলিগ্রাম দুই বার দিনের মধ্যে খাওয়া হতে পারে। গর্ভাবস্থার সময় সুরক্ষিত নয়। পরিত্যক্তির জন্য যা অন্যান্য অ্যান্টিবায়োটিক এর ক্ষেত্রে আসতে পারে তা এখানে কম। এরকম সাইড এফেক্ট হতে পারে যেমনঃ পেট স্পষ্টতা, মাথা ব্যথা, বহুত পেট আকষেপ, অসুস্থতা।

See also  রেট্রোভির 300 মি.গ্রাম: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

Rifacol 200 mg এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সতর্কতা

রিফাক্সিমিন 200 মিলিগ্রাম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সতর্কতা

রিফাক্সিমিন হল সেমি-সিন্থেটিক, রিফামাইসিন-ভিত্তিক নন-সিস্টেমিক জীবাণুনাশক। গ্রেটিংজি জীবাণুনাশক খেতে ব্যবহৃত অন্যান্য ঔষধের মত রিফাক্সিমিন খুব কমই পরিপ্রেক্ষিত উপসর্গিতার মাধ্যমে পেটের বিতর্ক দেয়। রিফাক্সিমিন ব্যাকটেরিয়াল আরএনএ পলিমারের বেটা সাবইউনিটের উপর কার্য করে ব্যাকটেরিয়াল আরএনএ উৎপাদন প্রতিরোধ করে। রিফ্যামাইসিনের সমানভাবে ব্রড স্পেকট্রাম সক্রিয়তা দেখা গেছে যা গ্রাম-পজিটিভ এবং গ্রাম-নেগেটিভ, এরোবিক এবং অ্যানেরোবিক ব্যাকটেরিয়া বিরোধী ক্রিয়াশীলতা প্রদর্শন করে।

: যে রোগীদের বয়স ১২ বছর বা তার বেশি হবে: ৩ দিনের জন্য দিনে ৩ বার ২০০ মিলিগ্রাম ডজ।

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *