রিভাইটাল-৩০: ব্যাবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া ও বিস্তারিত

স্বাগতম পাঠকবৃন্দে, আজকের এই ব্লগ পোষ্টে আমরা সবাই জানব একটি জনপ্রিয় ট্যাবলেট রিভাইটাল-৩০ নিয়ে। আপনি জানতে পারবেন এই ট্যাবলেট ব্যবহার করতে কি করবেন এবং তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি কি হতে পারে এবং আরো তথ্য পেতে পোষ্টটি পড়ে থাকুন।

মেডিসিনের নামঃ Revital-30
মেডিসিনের ধরনঃ ট্যাবলেট
জেনেরিক নামঃ মাল্টিভিটামিন এন্ড মাল্টিমিনারেল [এ-জেড সিলভার প্রিপারেশন]
মেডিসিনের পাওয়ারঃ নির্দিষ্ট না
উৎপাদনকারী কোম্পানিঃ এসআই লিমিটেড
প্রতি ইউনিটের মূল্যঃ ৳ 9.00

Revital-30 এর প্রয়োজনীয় তথ্য

Revital-30 হলো 45 বছরের উপরের বয়সী ক্ষেত্রে ভিটামিন এবং খনিজের অভাব প্রতিষ্ঠাপন এবং চিকিৎসার জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা। এই সিলভার উপযুক্ত একটি যা ভিটামিন এবং খনিজের জন্য যে বৃদ্ধত্বজনিত বৃদ্ধি বোঝা যায়, এমন ক্ষেত্রে দেয়া হয়। প্রতিটি ট্যাবলেট অধিকতর ক্যালসিয়াম, জিংক এবং ফোসফরাস উপস্থিত থাকে। এই প্রস্তুতিটি বয়সবৃদ্ধ মানুষের পুর্ণাঙ্গ পুষ্টি প্রদান করে এবং একটি সুস্থ শরীর এবং সক্রিয় জীবনযাপন বজায় রাখে। ডাক্তারের নির্দেশ মোতাবেক এক ট্যাবলেট প্রতিদিন খাওয়া উচিত এবং এর দ্বারা কোন ড্রাগ ইন্টারঅ্যাকশন রিপোর্ট করা হয়নি। সমস্তকরে এই প্রস্তুতি উপভোগকারীর সাথে ভাল ব্যবহারযোগ্য এবং চিকিৎসা করা যাবে।

Revital-30 এর ব্যাবহার

Revital-30 এর ব্যবহার করে আপনি বয়সের উপর সবচেয়ে কাছাকাছি যে হঠাৎ পড়াশোনা লাগতে পারে। এটি একটি ভিটামিন এবং মিনারেল মোটামুটি বিশ্বস্ত ও উন্নয়নশীল কোম্পানি দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। আপনি এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং মিনারেল সুপ্লিমেন্ট পাবেন যা আপনার বয়সের প্রোটিন অধিকাংশ প্রয়োজন বিষয়ে যে পরিমাণ একটি সমন্বিত জরুরী হতে পারে। ফলিক এসিড ব্যবহার এর পর মতবিধি পালন করতে হবে তাহলেই আপনি দূর্বল না হওয়া থাকবেন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে একদিনে একটি ট্যাবলেট সেবন করা প্রয়োজনীয়। আমরা একটি সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর এবং সক্রিয় জীবনযাপন পদ্ধতি রাখতে সাহায্য করতে চাই।

Revital-30 এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

বয়সের বৃদ্ধজনদের জন্য পূর্ণতা সম্পন্ন মাল্টিভিটামিন ও মাল্টিমিনারল প্রস্তুতি হল Revital-30। প্রতিদিন একটি ট্যাবলেট খেতে হয় বা ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী খেতে হয়। পরিমাণগত ভিটামিন এ খাওয়া থেকে ওস্টিয়োপরোসিসের ঝুঁকি কম হতে পারে। এই প্রস্তুতিতে রয়েছে ভিটামিন A, C, D, E, K, নিয়াসিন, ফলিক অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, জিংক, এলোভেরা এবং এমন বিভিন্ন উপকরণ। এই উপকরণটি যতটা জনপ্রিয় হচ্ছে তার স্বাস্থ্যসংক্রমণকে দেখে শুধু একটি উপাদানে রোগকে দূর রেখে তার জীবনযাপনের পূর্ণতা বিন্যাসে সাহায্য করবে।

See also  রিকাস্ট ১০ মিলিগ্রাম: ব্যবহার বিধি, পার্শ্ব পতিক্রিয়া এবং বিস্তারিত তথ্য

বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে উল্লেখিত ঔষধ সম্পর্কে শুধুমাত্র মৌলিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিত নয়। যদি কেউ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ গ্রহণ করেন এবং এর ফলে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট বা এর কোন লেখক সেই ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না। আপনার সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *